“যৌক্তিকতা আর বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির বিরূদ্ধে সবচেয়ে বড় হুমকি যদি ধর্ম না হয়, তাহলে কোনটা?
[justify]
।।১।।
তিনি একটু বিরক্তভরে ভদ্রলোকের দিকে তাকালেন।
সাতসকালেই ভদ্রলোক এসে উপস্থিত। বসবার ঘরে সোফায় বসে আছেন, চোখে গোল্ড রিমের চশমা। হাত দুটো কোলের উপর রাখা। মনে হচ্ছে ওই দুই বেচারাকে নিয়ে একটু বিব্রত আছেন ভদ্রলোক। মাথার উপর বনবন ঘুরছে ফ্যান। এই সকালেও চড়চড়ে গরম পড়েছে। এক ফোঁটা বাতাস নেই কোথাও। দুটো মাছি ইতঃস্তত উড়ছে ঘরের ভেতর।
ফাটল
-------------
"as the sky contained my garden,
I opened my door"
রোদ নেমে আসে; বিকেলের লিলির পাঁপড়িতে
বাতাস দোলে
ব্যালকনিতে বিয়ারের ক্যান,
ব্যালকনিতে রক্তের দাগ,
ক্যানের অগ্রভাগে ঢুকে যাওয়া আঙ্গুল টনটন করে ব্যাথায়
একটা মুখ ভাবি -
আমার শেভ করা গালে একটা হাত; গাল ঘসে ঘসে
চিবুকে এসে থামে
ক্যানভাসের বাড়িয়ে দেয়া হাতে ফুঁটে ওঠে মিলিত অবয়ব
স্তনের ভাঁজে তিল
আজকাল দেশের প্রায় সকল সাংবাদিককেই হলুদ মনে হয়, মতিকন্ঠ ছাড়া । তাই মনে হল, ইয়েলোস্টোন এর বাংলা নাম হলুদ পাথর না হয়ে সাংবাদিক পাথর করলে মন্দ হয়না। বাকি রইল গ্র্যান্ড টিটন । আসুন দেখি Grand Teton এর নামকরণ সম্পর্কে Wiki কি বলে,
ব্যস্ততা আমার অবসর কেড়ে নিয়ে হাতে ধরিয়ে গেছে অবসাদের তোড়া।
একটা ফিল্ড রেকর্ডার কেনার ইচ্ছা ছিলো অনেকদিনের, ব্যাটেবলে পেরে উঠছিলাম না। জিনিসটা হাতে আসার পরও একটু ঘেঁটে দেখার সুযোগ মিলছিলো না ব্যস্ততার জন্যে। আজ দুত্তোরি বলে কাজ থামিয়ে ঠিক করলাম, পরখ করে দেখি জিনিসটা কেমন কাজে দেয়।
বাংলাদেশে আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে জঙ্গি তৎপরতা। দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলগুলোর বিভিন্ন অংশকে আশ্রয়স্থল হিসেবে বানিয়ে দুর্ধর্ষ জঙ্গিরা নিজেদের প্রশিক্ষণ ও সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে বেশ জোরেসোরে। কিছুদিন আগে গোপন বৈঠকের সময় একইসাথে ১৬ জন জঙ্গি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় গুরুত্বপূর্ণ এবং আঁতকে উঠার মতো কিছু তথ্য বেরিয়ে আসে, আর তার ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। মায়ানমারের অস্থিতিশীলতার সু
মোহাম্মদ জবুথবু হয়ে ল্যাবের সোফায় বসে আছে। ঝিমুচ্ছে। কানাডা সরকার ইরানের দূতাবাসকে তাড়িয়ে দিয়েছে। এমন দুঃসময়ে বেচারার ইরানী পাসপোর্ট হারিয়েছে, আরো হারিয়েছে কানাডার স্টাডি পারমিট। বাস্তবতার কড়াঘাতে সে মূহ্য।
আমি একটা ফোনের জন্যে অপেক্ষা করছি। এই ঘনঘোর দুঃসময়ে মোহাম্মদ নিশ্চয়ই আগের মতো বিনা নোটিশে দার্শনিকতা কপচানো শুরু করবে না। এই ভরসায় সোফার অন্য প্রান্তে গিয়ে বসলাম। মোহাম্মদের ক্লান্ত বন্ধ চোখটা মুহূর্তে খুলে গেলো। ধীরে ধীরে ঘাড়টা ঘুরালো আমার দিকে। আমি মুখে হাসি নিয়ে ভয়ে ভয়ে তাকালাম।
সতর্কীকরণঃ পোস্টের সংশ্লিষ্ট বিষয়বস্তু ও আলোচনা দুর্বল স্নায়ুর মানুষের জন্য অসহনীয় হতে পারে। অনুগ্রহ করে নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন!
আজ বহুদিন পর ফজলুল করিম স্যারের কথা ভীষণ মনে পড়ছে। আমাদের এফ কে স্যার। বছরের শেষ দিকটায় তিন/চার দিন জুড়ে কলেজে যখন ক্রিকেটের ধুম মৌসুম, সে সময় আমরা এফ কে স্যারকে ব্যাটে-বলে মাঠে নেমে পড়তে দেখতাম প্রিয় ছাত্রদের সাথে। তাঁর চোখে-মুখে তারুণ্যের অরুণ আলোর ঝিলিক। তাঁর হৃদয়ে ধানের গুচ্ছের মতো সবুজ ভালোবাসার বন্যা। আমার সহপাঠীদের মধ্যে নাহিদ, সাব্বির, এনাম ক্ষুদে বয়সেই ছিলেন তুখোড় ব্যাটসম্যান। ফয
চন্দন যদি সেই মুহূর্তে কিছু না বলে অন্যান্য সময়ের মতো চুপ করে থাকতো ,তাহলে হয়তো এখন এই রাতে অফিস থেকে ফিরে তাকে শুকনো মুড়ি চিবোতে হতো না। গতকাল ছিল ছুটির দিন। ছুটির দিনে রূপা সাধারণত ওর মার বাসায় থাকে। বেছে বেছে গতকালই কেন জানি ও ওর মার বাসায় যায়নি। সারাদিন ঘরের সব জিনিসপত্রকে একবার উত্তরমুখী করেছে তো আরেকবার দক্ষিণমুখী করেছে। কোনো জিনিসপত্র একই ডেকোরেশনে টানা একমাসের বেশি থাকতে পারেনা । এগুলোর চি