Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

কোলন ক্যান্সার- আমরা কি সচেতন?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২২/০৭/২০১২ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হুমায়ূন স্যার চলে গেছেন অন্যভুবনে গত পরশু। সমগ্র জাতি শোকাহত। আমাদের প্রাণপ্রিয় কথার জাদুকর আর তাঁর কথার জাদুতে কোটি কোটি ভক্তকে বিমোহিত করবেন না। হিমু পাগলামী করবে না, মিসির আলী রহস্য খুঁজবে না, আমরা তাঁর বই পড়ে বা ছবি দেখে চোখের জলে ভাসবো না। তাঁর কলম থেমে গেছে। কিন্তু আমাদের জীবন থামেনি। সামনে আমাদের এগিয়ে যেতেই হবে। তাঁর এই মৃত্যু শোকের সাগরে ভাসানোর সাথে সাথে আমাদেরকে একটু খানি সচেতন হবার


কাক কিংবা শকুনের গল্প

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: রবি, ২২/০৭/২০১২ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতগুলো কাক রাস্তার পাশের নিচু দেয়ালটায় বসে আছে। গেট থেকে বের হয়েই কাকগুলোকে দেখে আঁতকে উঠলেন আনোয়ার সাহেব। তার আঁতকে উঠাটা চোখে পড়ল বাড়ির দারোয়ানের।

“স্যার, কিছু হইছে?”

আনমনে মাথা নেড়ে অন্যমনস্ক হয়ে একটা রিকশায় চড়ে বসলেন তিনি। রিকশাটা এগিয়ে চলতে শুরু করতেই পেছনে ঘুরে আবার কাকগুলোকে একবার দেখলেন।


মধ্যবিত্ত বাঙালির প্রিয় কথক হুমায়ূন আহমেদ

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: শুক্র, ২০/০৭/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০১ এর জুন থেকে আমি দেশান্তরী। ২০০৭ এর নভেম্বর পর্যন্ত দেশে ফিরতে পারিনি। প্রথমে বাংলাদেশ থেকে জাপান। জাপান থেকে আমেরিকা। আমেরিকা থেকে কানাডা। এক দেশ থেকে আরেক দেশ। লম্বা জার্নি। জীবনটা কাটছিলো মোটামুটি দৌঁড়ের ওপর। কতো কতো প্রিয় জিনিস যে ফেলতে ফেলতে গেলাম! কতোজন যে আমার হাতছাড়া হয়ে গেলো! কতোজন যে আমার হাতটি ছেড়ে দিলো! কিন্তু একজনের সঙ্গে সম্পর্কটা আমার ছিন্ন হলো না। তিনি হুমায়ূন আহমেদ।


অচিনপুরে

পরিবর্তনশীল এর ছবি
লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: শুক্র, ২০/০৭/২০১২ - ১১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শৈশব-কৈশ‌োরে আমার নিজেকে প্রায় সময় রঞ্জুর মতন মনে হতো- অচিনপুরের রঞ্জু। যে রঞ্জু মাত্র আট কী ন'বছর বয়সে মৃত্যুরহস্য নিয়ে ভাবিত হয়ে পড়েছিল, যে রঞ্জু তার নবু মামার সাথে সন্ধ্যেবেলা বাড়ি ফেরার পথে কবরের কাছে ধূপ শিখা দেখে আবেগে টলমল করে উঠেছিল- যে রঞ্জু পুকুরের ধারে রাত্তির বেলা একা একা বসে অকারণে ঝিঁঝির ডাক শুনে নক্ষত্রের দিকে তাকিয়ে থেকেছিল।


হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অথবা ছিলেন না.......

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/০৭/২০১২ - ৩:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঊনি ছিলেন অথবা ছিলেন না। কোন এক শৈশবে অথবা নির্জন কৈশোরে হাহাকার বিষণ্ণ পথটায় উনার প্রহচ্ছন্ন ছায়া পড়েছিল, সেই থেকে উনাকে চিনি। এ চেনা দীর্ঘ, পর্যায়যুক্ত, শূন্যতা কখনো মুগ্ধতার। উনি হয়তো আমাকে গভীর জীবনবোধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভিতর ভেঙে চুড়ে দেন নি মাহমুদুল হকের মতো, হয়তো দীর্ঘ অথচ দৃঢ় গাঁথুনির মায়াজালে আচ্ছন্ন করেন নি ইলিয়াসের মতো এমনকি হয়তো ভাষার কারুকার্যে মোহিত করেন নি শওকত ওসমানের ম


শৈশব ও কৈশোরের সেই দিনগুলি বনাম আমার ছেলে

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৭/২০১২ - ৯:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঝাঁ ঝাঁ দুপুরে ভোকাট্টা ঘুড়ির পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে মাঠ ঘাট পেরিয়ে অজানা এলাকায় হাজির হওয়া বা একদল ছেলে মিলে সময় পেলেই পদ্মার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়া বা উজানে যাওয়া বালিবাহী নৌকা ধরে কিছুদুর গিয়ে আবার স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়ে ফিরে আসা কিংবা শীতের সকালে গাছ থেকে সদ্য পাড়া খেজুরের রস খাওয়ার জন্য গ্লাস হাতে ভাইবোনদের সাথে লাইন দেয়া অথবা ঝড়ের মধ্যে মায়ের বারণ না শুনে আম কুড়োতে দৌড় - যাওয়া বা


সেবা প্রকাশনীর সেকাল ও একাল - একজন পাঠকের চোখে

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ৭:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে আমার আবির্ভাব কাজীদা মানে কাজী আনোয়ার হোসেনের মাধ‌্যমে। কী, অবাক হচ্ছেন?


ম্যা বি আই লাইক ক্যাটস্

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ৪:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ম্যা বি আই লাইক ক্যাটস্

আমি আগে কখনও ডায়েরি লিখিনি। আজ লিখতে বসলাম, সেটাও আমার একটি বন্ধুর কথা শুনে। সকালে ঘুম থেকে উঠে, ব্রেকফাস্ট সেরে বাজারে বেরিয়ে পড়লাম। বাজারে শাক্-সবজির দামও বেশ বেড়েছে।

আলু = ১৫ টাকা (প্রতি কিলো)
বেগুন = ৪০ টাকা (প্রতি কিলো)
কাঁচা লঙ্কা = ১৫ টাকা (১০০ গ্রাম)
কাকরল,টমেটো,বরবটি = ১০ টাকা (৩০০ গ্রাম)


অল্প কথা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ৪:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. রোজা আসছে। কসম খোদার, ভালো হয়ে যাবো এবার। একবেলা কম খেয়ে দুইবেলা বেশী খাবো।

২. বেশী কথায় বেশী পাপ। ফজুল বাতে সময় নষ্ট না করে ইবাদত করতে না পারার আক্ষেপে মন ভারী করে রাখবো।

৩. ঘুষ খাওয়া হারাম বলে রোজায় ড্রয়ার খুলে রাখবো। খোলা ড্রয়ারে কেউ খাম রেখে গেলে বিব্রত হলেও কাউকে না করতে পারি না।