Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

আবোলতাবোল

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বুধ, ০৪/০৭/২০১২ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
।।১।।

ইচ্ছে ছিল সচলায়তনের পাঁচ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটা লেখা দিব। বেশ কিছু লেখা শুরুও করেছিলাম। আশা ছিল কোনো একটা লেখা জুলাই মাসের এক তারিখের আগেই শেষ করতে পারব। কিন্তু লেখালেখি যেমন অভ্যাসের ব্যাপার ঠিক তেমনি লেখালিখি না করাও একই রকম অভ্যাসের ব্যাপার। কয়েক সপ্তাহ না লিখলে মনে হয় – কি দরকার আর এতো ঝামেলার? আর আরেকটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম, লিখতে বসলেই ঘাড়ে ব্যথা শুরু হয়। অন্য সময়ে কম্পিউটারের সামনে বসলে কোনো সমস্যা হয় না, শুধু সচলের জন্য লিখতে গেলেই এই সমস্যা। এই বিষয়ে কৈরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে মনে হয়।


আনন্দ ছড়ায়ে যেতে চায়!

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৭/২০১২ - ১১:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৃষ্টিতে যখন ডুবে যাচ্ছিলো চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান সর্বত্র...
বাড়ছিলো মৃতের সংখ্যা...
তখন কেবলই মনে হচ্ছিলো কেমন আছে দুরন্ত দুষ্টু থুই হ্লা খিয়াং? কেমন আছে মাতৃময়ী মেরী? দিপালী, মাইকেল, সোহেল, আশিক, সিমসন, ব্যানসন, উ মং খিয়াংরা?


ঢাকামেট্রো ০২-০৭১২

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৭/২০১২ - ১২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত এক যুগ ধরে সঞ্জয়ের সেলুনে চুল কাটাই। এই লম্বা সময়ে চুল কাটানোর চার্জ বেড়েছে চারগুণ, কিন্তু সঞ্জয়ের বয়স যেন বাড়েনি। ঠিক একই রকম আছে গত বারো বছর ধরে। সেলুনের দেয়ালে ঝুলছে সঞ্জয় হেয়ার ড্রেসিং সেলুনের পুরনো ক্যালেন্ডার, ২০০৮ সাল, তাতে বড় করে সঞ্জয়ের ছবি আর গোল্ড স্টার শেভিং ক্রিমের বিজ্ঞাপন। সঞ্জয়ের সেলুনে আরো ৪ জন কাজ করে, এরা বয়সে সদ্য কৈশোর-উত্তীর্ণ তরুণ। কাজের মাঝে তারা অনবরত কথা বলে, খুনসুটি ক


এক সদ্য হাচলের টুকরো কথা...

স্বপ্নখুঁজি এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নখুঁজি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গরু, নৌকা ভ্রমণ, আমার জীবনের লক্ষ্য, বনভোজন, সময়ের মূল্য, প্রিয় ঋতু এরকম আরও কত কি। এগুলো খায় নাকি মাথায় দেয় ? এমনটি মনে হবার কথা নয়, কারণ ছোটবেলায় এইসব রচনা কে পড়েন নাই একটু হাত তুলেন তো দেখি।


ক্ষ্যাপার চিঠিঃ উইকিতে মরহুম জিয়ার জীবনী পাঠ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ১১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় দেবযানী,

তোমাকে আমি দেবীর মতো ভক্তি করলেও রাজনীতি নিয়ে তোমার সাথে তর্কগুলো ঝগড়াতে পরিণত হয় বলে সেপথে আমি যাই না। তবু তুমি সেদিন খামাকা তর্ক করছিলে বলে আজকে আমি উইকিপিডিয়া ঘুরে জেনে আসলাম মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৬ বছর বয়সে ইন্টার পাশ করেছিলেন। বিশ্বাস না হলে লিংক দেখো। উনি জন্মেছিলেন ১৯৩৬ সালে, কলেজ পাশ করেছেন ১৯৫২ সালে, কাকুলে জয়েন করেছে ৫৩তে। বিশ্বাস হয়?

তবে উইকি জীবনীটায় কিছু মজার তথ্য আছে। আছে কিছু মিথ্যা আর অসঙ্গতি। ইতিহাসের স্বার্থে কোন সদাশয় ব্যক্তি এগুলো শুদ্ধ করে দেবেন বলে আশা করছি। আমি সামান্য কয়েকটা তুলে ধরছি তোমার অবগতির জন্য।


ইতস্ততঃ আলাপন- “পয়লা জুলাইঃ জন্মদিনের দিন”

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ৩:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

।।১।।

বিন্দু।

একটা শব্দ মাত্র। এটুকুই যদি লিখি, আর কিছু না- তাহলে এক এক জন আপনাতেই এক একরকম চিন্তা করে নেবেন। কারো হয়ত ইশকুলবেলার ভাবসম্প্রসারণের কথা মনে পড়বে- “ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল...”। প্রাচীনকালের কবিতাপিপাসু কারো হয়ত মনে পড়বে এক ছোট্ট বালকের অটোগ্রাফের খাতায় এক ঋষিতূল্য মানুষের কটি লাইন- “দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু!“ বিনোদন জগতের খোঁজখবর রাখা কেউ হয়ত মুচকি হাসবেন- বিন্দু’র সাক্ষাৎকার হয়ত তার সদ্য পড়া। আর খয়েরি-কালো ডোরাকাটার ‘ডরে’ থেকে যারা কোনমতে তেত্রিশের ফাঁড়া বারে বার পার করে এসেছেন তাঁরা হয়ত খানিকটা বেদনা নিয়েই উচ্চমাধ্যমিক গণিতের ছেঁড়া পাতায় ফিরে যাবেন- ওখানে বিন্দু, সরলরেখা, ত্রিভূজ, চতুর্ভূজ, আয়তক্ষেত্র, রম্বস আর রসগোল্লায় (লোহিতবর্ণের; ‘মাতৃ ভান্ডারে’র তাক নয়, পরীক্ষায় খাতায় বাস ওদের) একাকার হয়ে জীবনের সুখ সব উপে গিয়েছিল প্রায়।


প্রোজেক্টঃ নাল পিরান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ১২:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১১ সালের আগস্ট মাসে আমাদের কাছে নতুন একটা কনসেপ্ট নিয়ে কাজ শুরু করি।


ইতিহাসপাতাল

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত দুই বছরের বেশিরভাগ সময়ই কাটিয়েছি হাসপাতালে।

না, প্রিয় পাঠক। এই কথাটা শুনে আপনাদের ভয় পাওয়ার কোন কারণ নাই, আমি পেশেন্ট হিসেবে কখনো হাসপাতালে থাকি নাই, ফরচুনেটলি। বেশ কয়েকবার হাত পা ভাঙ্গলেও হাসপাতালে রোগি হিসেবে থাকার দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলেন, এখনো হয়ে ওঠে নাই। আপনাদের উল্টোদিক থেকে ব্যপারটা একটু চিন্তা করতে হবে আরকি।


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|২৩১-২৪০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: রবি, ০১/০৭/২০১২ - ২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইখানে কোনো সতর্কতা নেই।