[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
বন্ধু মোস্তাফিজ আমাকে আহমদ ছফার এই লেখার খোঁজ দিয়েছে। দুর্দান্ত লেখা! ছফা বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটি দিক নিয়ে মনে হয় আলাদা আলাদা লেখা দেয়া যাবে। এই মুহুর্তে আমার মনে ধরেছে নিচের অংশটুকু।
আমাদের স্বাধীনতার কাব্যময় ইতিহাসের মহাকবির নাম শেখ মুজিব; ধ্রুপদী সেই মহাকাব্যের শিরোনাম “জয় বাংলা”।
“জয় বাংলা”— মধুরতম সেই স্লোগানের নাম। ছোট্ট এই স্লোগানের অপরিসীম শক্তিতে এক হয়েছিলো বাংলার সকল মুক্তিপ্রাণ মানুষ।
ভূমিকা: আজকের প্রথম আলো তে "কূটনীতি বনাম রাজনীতি" শিরোনামে হাসান ফেরদৌসের লেখা একটি মতামত প্রকাশিত হয়েছে। লেখাটিতে হাসান ফেরদৌস পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক রাখার পেছনে
নতুন বছরের পয়লা দিনেই প্রথম আলোর স্পোর্টস ডেস্কে কারবালার চাইতেও ভয়াবহ মাতম। ‘কোথাকার কোন’ কোরি এন্ডারসন বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত গেলমান সর্দার শাহেদ আফ্রিদি কে এবারে রেকর্ডের খাতায়ও দুই নম্বুরী মাল বানিয়ে ছেড়েছে। আরে বেটা, তুই হলিগে ‘সেই দেশ দুধের দেশ’ নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড়। কোথায় গরুর যত্নআত্মি করবি তা না, গুঁতো দিতে গেলি কিনা পাহাড়ি ছাগলের দ্রুততায় করা ১৭ বছরের কচি রেকর্ডটায়।
পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখাটা কি জরুরী? (প্রথম পর্ব)
আগের পর্বে লিখেছিলাম পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক না রাখার যৌক্তিকতা সম্পর্কে। এই পর্বে আমরা দেখবো পাকিস্তান থেকে আমদানী না করে এবং পাকিস্তানী বিনিয়োগ (এফডিআই/জেভি) না নিয়েও আমরা নির্বিঘ্নে চলতে পারি কিনা।
বিজয় দিবসের সন্ধ্যা। বন্ধু দম্পতির পরিবারে প্রথম সন্তানের আগমনের সংবাদে তাদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সস্ত্রীক রওনা হই। রাস্তায় রিক্সার উদ্দেশ্যে হাঁক দেই,
-যাবেন?
-কৈ যাইবেন?
-মুসলিম বাজার।
-যামু, ২৫ ট্যাকা ভাড়া লাগবো।
-কেন? ভাড়াতো ২০ টাকা।
-হেইটা ঠিক। তয় আইজ বিজয় দিবস, হের লাইগা ৫ ট্যাকা বেশি দিবেন।
-কেন? আজ বিজয় দিবস বলে আপনি ৫ টাকা বেশি নিবেন কেন? যা ন্যায্য তাই নেবেন।
সুশীলের ত্যানাসমগ্র
আনু-আল হক
------------
১. “যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই” বললেই বিষয়টা ‘রাজনৈতিক’, আর থামায়া দেয়াটা খুব অ-রাজনৈতিক!
সাম্প্রতিককালে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের বিচারের রায় কার্যকর হবার পর পাকিস্তানের পার্লামেন্টে এই ঘটনার ব্যাপারে নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপিত হয় ও গৃহীত হয়। পাকিস্তান সরকারের এই নজীরবিহীন পদক্ষেপ বাংলাদেশে সর্বস্তরে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করে। স্বাভাবিকভাবে এই সময়ে নানা আলোচনায় ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে পাকিস্তানী পণ্য বর্জনের ডাক এসেছে। এর আগে বাংলাদেশের সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ কর্তৃক ফেলানী হত্যাকাণ্ডের সময়ও ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক এসেছিল। সাময়িকভাবে সেই ডাকে কিছুটা সাড়া পড়লেও আখেরে বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্যে সেই ডাকের কোন ছাপ পড়েনি।
কোন দেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিকে ধরে রাখতে নানা ধরনের কাজ করে থাকে। এর মধ্যে সবার উপরে থাকে ভাস্কর্য তৈরি। জার্মানী ও রাশিয়ার রাস্তায় এ ধরনের ভাস্কর্য অনেক বেশি করেই চোঁখে পড়ে। রাস্তায় রাস্তায় বীরদের বীরত্ব আর দেশের ইতিহাসের কাহিনী। সেদিক থেকে বাংলাদেশ কিছুটা হলেও পিছিয়ে ছিল। সে সময় অনেকের চোঁখে দেশকে নতুন করে গড়ার চিন্তা থাকলেও কিছু ব্যতিক্রমী মানুষ ছিলেন। যাদের চিন্তা ভাবনায় থাকত কিভাবে স্মৃতিকে সমুজ্জল করা যায়। জাগ্রত চৌরঙ্গী মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত তেমনি একটি ভাস্কর্য।মতিঝিলের শাপলা চত্বরের ভাস্কর আবদুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর। এ স্মৃতিসৌধটি ১৯৭৩ সালে নির্মাণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।