জন কীটস-এর ‘Ode to a Nightingale’ বা ‘নাইটিংগেলের প্রতি’ কবিতাটি ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা। প্রবল ইন্দ্রিয়কাতর ও রূপভারাতুর এই কবিতাটির মুখোমুখি হয়েছিলাম ২০০১ সালের মাঝামাঝি, তখন আমি শৈলশহর শিলং-এ; ‘অৌড টু এ নাইটিংগেল’ ছিলো উচ্চ-মাধ্যমিকের ইংরেজি ক্লাসে পাঠ্য। কবিতাটি সাথে আমার অনেক বিনিদ্র রাত কেটেছে।
প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??
নিম্নোক্ত অনুবাদ-কাব্যাংশটি সুবিখ্যাত ইংরেজ কবি 'পার্সি বিশ শেলি (১৭৯২-১৮২২)'র "Ode to the West Wind" ধ্রুপদি কবিতাটির প্রথম চরণ সাপেক্ষ। পূর্ণ কবিতাটি পাঁচ পর্বে শেষ করার ইচ্ছে আছে(যদি আপনাদের সমর্থন পাই )। মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। কতটুকু সার্থক হয়েছি জানি না।
১. লেখক
[justify]এই মুহূর্তে আমাদের মাঝখানে স্পেস ঠিক ছয় ফিট। বছর দু’য়েক ধরে আমাদের মধ্যে যে স্পেস সৃষ্টি হয়েছিল তার থেকে এটা অনেক কম, যদিও এই ছয় ফিটের স্পেসটা এমুহূর্তে ঠাণ্ডা, স্যাঁতস্যাতে মাটিতে ঠাসা।
আমি তোমাকে খুব মিস করি সোনা।
বিন্দু থেকেই সিন্ধু। অল্প অল্প করে পলি জমে জমে চর হয়ে যায়। ঠিক সেরকম বিবাহিত জীবনের ছোট ছোট খিটমিটগুলো, জমতে জমতে অসহ্য হয়ে যায়। বিয়ে নিয়ে কত গবেষণাই তো কত জনে করছেন, কিন্তু স্বামী একটুশখানি পড়তে বসলেই তাকে বিরক্ত করবার যে চিরন্তন মেয়েলি স্বভাব সে নিয়ে আজ অবধি তেমন গবেষণা চোখে পড়ে না।
ডিস্ক্লেইমার: প্রথমেই বলে নেই যে আমি কোন ভূতত্ত্ববিদ নই, ভূ-পদার্থবিদতো নয়ই। কিন্তু এই আর্টিকেলটা হঠাৎ করেই চোখে পড়ে গিয়েছিল সেদিন। আগ্রহী হয়ে পড়তেও শুরু করলাম। পড়া শেষে মনে হল, এটা বেশ ইন্টারেস্টিং, শেয়ার করা যায়। আর্টিকেলটা বাংলায় অনুবাদ করতে গিয়ে আবারো বাংলায় বিজ্ঞান শিক্ষার অভাব বোধ করলাম কেননা অনেক শব্দের বাংলা আমি জানিই না। তো এটা পড়ার সময় অনেক শব্দ দেখতে পারেন যা একটু জটিল, বৈজ্ঞানিক। আর আমি ভালো অনুবাদ করতে পারি না, তাই অনুবাদ কাঠখোট্টা লাগতে পারে, নিজগুনে ক্ষমা করে দিয়েন।
অধ্যায় ১ (প্রথম অংশ, দ্বিতীয় অংশ)
ক্যালটেকের প্রয়াত পদার্থবিদ রিচার্ড ফাইনম্যান একবার বলেছিলেন, দুনিয়ার সকল জ্ঞান ধ্বংস হলেও যে বৈজ্ঞানিক বিবরণটি শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে চাইবো সেটি হচ্ছে, “সকল পদার্থ পরমাণু দিয়ে তৈরি। পরমাণুরা কোনো জ্বালানি ছাড়াই নিয়ত ঘূর্ণনশীল এক একটি অতিক্ষুদ্র কণা। সামান্য দূরত্বের পরমাণুরা একে অপরকে আকর্ষণ করে, কিন্তু খুব কাছে নিয়ে আসলে তারা আবার একে অপরকে বিকর্ষণ করে।” মৃতপ্রায় নক্ষত্রদের একেবারে বাইরের দিকে, যেখানে সবকিছু অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা, সেইখানে নিউক্লিরা ইলেকট্রন জোগাড় করে পরমাণুতে পরিণত হয়। যখন পরমাণুগুলির মধ্যে বিদ্যমান আকর্ষণ ও বিকর্ষণ বলের ভারসাম্য তৈরি হয়, তখন তারা জোড়া লেগে লেগে অণু সৃষ্টি করে।
[justify]“বল না ! হিলবিলির মানুষখেকো পরিবারের গল্পটা আমাদের আরেকবার বল না -- প্লিজ!”
জন কঁকিয়ে উঠল। “আর না ! এর মধ্যে কয়বার শুনেছ তোমরা গল্পটা ?”
“প্লি-জ।” বাচ্চা দু’টো নিস্পাপ চোখদুটো বড় বড় করে মিনতিমাখা চেহারায় তাকায়। জন হাল ছেড়ে দিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে, “বসো তাহলে। কিন্তু আর একবারই মাত্র, ঠিক আছে ?”
[justify]
কাজের কথা
“টের পাচ্ছ ?” দান্তে জিজ্ঞেস করে।
কিছুক্ষনের জন্য একদম স্থির হয়ে গেল ক্লোয়ে। তারপর বলল, “হ্যাঁ। আসছে বটে।”