[justify]ছেলেটির নাম সান্তিয়াগো। ভেড়ার পাল নিয়ে যখন সে পরিত্যক্ত গীর্জার কাছে পৌঁছালো তখন গোধূলীর আবছায়া নেমে এসেছে চরাচরে। কালের আঁচড়ে জীর্ণ গীর্জার ছাদ ধ্বসে পড়েছে অনেক আগেই। এককালে যেখানে তোষাখানা ছিল, এখন সেখানে সগর্বে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে একটি সুবিশাল সাইক্যামোর গাছ।
১.
ফোনের রিং বেজে উঠার সাথে সাথেই রিসিভ করলো আবির । কিন্তু ওইপাশ থেকে অভিমানের সুরে ভেসে আসলো প্রশ্ন ?
তুমি ফোন ধরতে দেরি করলে কেন ?
প্রশ্ন শুনে আবির একটুও বিচলিত না হয়ে স্বাভাবিক ভাবেই উত্তর দেয় । কোথায় দেরি করলাম , সাথে সাথেই তো ধরলাম ।
কে শোনে কার কথা , সপ্তর্ষি এবার মনে হয় আরও রেগে গেল ।
ভূমিকা বা ভণিতাহীন...
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস. বা্কের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহন
গর্ভধারিনী জয়িতাঃ
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোন চরিত্র না। তারপর... (ভূমিকায় আর কথা না বাড়াই!)
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস বাকের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহনঃ
''ধান থুইয়া পাট বুনলাম
বাইষ্যা আইলে তিল বুনলাম
এবার বড় কুষ্টার আমদানি-
বাড়িত যাইয়া কমু আমি
ভাত রানছোনি সুন্দরী?
তোমার জন্য খাইটা মরি
নইলে কী আর এতই হয়রানি!''
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোনো চরিত্র না। যেখানে সুখ-দুঃখ, ভালোলাগা-মন্দলাগা, হাসি-কান্নার মত ছোটবড় প্রতিটি অনুভূতির গাঁট ধরা থাকবে অভিজ্ঞ কোন হাতের যাদুকরীতে। জীবনের প্রতিটা বাঁক বরং আরো অনেক বেশি বর্ণিল, আপেক্ষিক, অনিশ্চিত ও বৈচিত্র্যময়। কোথাও চরম আবার কোথাও নির্মল যা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। তারপরেও ভালো লাগা উপন্যাসের প্রিয় কোন চরিত্রের মাঝে প্রায়শই আমরা ফুটে উঠতে দেখি নিজের প্রতিচ
[justify]''আলি, কুলি, বঙালি
পেটমোটা মারোয়ারি
নাক চ্যাপ্টা নেপালি
কার পরে আহিলি
হুন কালে ঘুচে যা
না হলে মরিবি।''
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোনো চরিত্র না। যেখানে সুখ-দুঃখ, ভালোলাগা-মন্দলাগা, হাসি-কান্নার মত ছোটবড় প্রতিটি অনুভূতির গাঁট ধরা থাকবে অভিজ্ঞ কোন হাতের যাদুকরীতে। জীবনের প্রতিটা বাঁক বরং আরো অনেক বেশি বর্ণিল, আপেক্ষিক, অনিশ্চিত ও বৈচিত্র্যময়। কোথাও চরম আবার কোথাও নির্মল যা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। তারপরেও ভালো লাগা উপন্যাসের প্রিয় কোন চরিত্রের মাঝে প্রায়শই আমরা ফুটে উঠতে দেখি নিজের প্রতিচ
[justify]সাতচল্লিশে দেশভাগের ঠিক এক বছর পর সবার মুখ উজ্জ্বল করে এই ধরায় এসেছিল জহির। তার চাচা, মামাদের পরিবারের মধ্যে সেই ছিল বংশের প্রথম এবং সবার বড় সন্তান। যদিও জহিরের বাবা বিশা শেখ ছিলেন পাকিস্তান আন্দোলনের ঘোরতর কর্মী কিন্তু নিজ ভিটেমাটির টানে তিনি থেকে গিয়েছিলেন এই আসাম রাজ্যে। দেশভাগের পর যখন মাওলানা ভাসানী চলে গেলেন পূর্ব পাকিস্তানে তখন তাঁর অনুসারী অনেকেই দেশত্যাগ করলেও জহিরের বাবা তাদের ক
প্রথম পর্ব http://www.sachalayatan.com/node/48143
রিনার শ্বশুরের নাম রহমত আলী। প্রায়মারী স্কুলের হেডমাস্টার। গনিতের শিক্ষক। বিকেল বেলা একা একা বাড়ি ফিরছেন। তীব্র গরম পরছে। তার ব্যাপক তেষ্টা পেয়েছে। ছাতি বন্ধ করে রহমত সাহেব, রাস্তার পাশের চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়ালেন। পানি চাইলেন।