[justify]
[justify]
সেই অনেক বছর আগে যখন প্রথম পড়েছিলাম রফিক আজাদের 'চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া' কবিতাটা, যখন সেখানে পড়েছিলাম "চুনিয়া মানুষ ভালোবাসে" তখন মনে হয়েছিলো চুনিয়া নামের এই জায়গাটায় না গেল
[justify]দুটি হাত বুকের কাছটায় ভাঁজ করে মুখে এক চিলতে হাসি নিয়ে গৃহত্যাগী এক সন্ন্যাসী প্রায় শত বছর আগে আউড়েছিলেন এক শ্লোক, “উত্তিষ্ঠিত জাগ্রত প্রাপ্য বরান নিবোধত”, অর্থাৎ ওঠো, জাগো, জ্ঞান লাভ করো। এই শ্লোকটির কথা আমার খুব করে মনে থাকলেও মিহি ঠাণ্ডার প্রত্যুষে আমি ওসব ভুলে থাকার ভান করে মাথার ওপরে কম্বল মুড়ি দিয়ে লুকিয়ে থাকি। তবে সব
[justify]
প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে অ্যামেরিকার নানা ল্যান্ডমার্ক বিজয়ের অভ্যাস আমার অনেক পুরোনো। তবে প্রচারবিমুখ বলে সেই বিজয়গুলার কথা কোথাও তেমন একটা বলা হয় না। সেই কবে অনেক বিনয়ের সাথে স্যান মিগ্যাল বিজয়ের কথা লিখেছিলাম, সেই বিজয় এতটাই কনভিন্সিং ছিলো যে সেটা নিয়ে কেউ কোথাও প্রশ্ন তুলেনি। সম্প্রতি অ্যামেরিকার অন্যতম বিখ্যাত দুইটা শহর ব্ল্যাকসবার্গ আর ক্রিশ্চিয়ানবার্গকে সংযোগকারী হাকলবেরি ট্রেইল বিজয়ের পর মনে হলো এর খুঁটিনাটি শেয়ার করে পুরো বাংলাদেশকে গর্ব করার একটা উপলক্ষ দেই।
[justify]নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক স্লেভতানা আলেক্সিভিচ রচিত “চেরনোবিলের কণ্ঠস্বর” বইটি পড়ে শেষ করলাম এই গত মাসে। চেরনোবিল দুর্ঘটনার কার্য-কারণ নিয়ে কিছুটা পড়াশোনা আগে ছিল, কিন্তু এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের ইতিবৃত্ত ছিল আমার জানার জানালার বাইরে। এই বইটি পড়ে আমার সেই অভাবটি ঘুচল। আর সেই সাথে এক নিদারুণ বিষাদময়টা আমাকে ছেয়ে ধরল। পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা কিভাবে একটি দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠীকে দশকের পর
আমার অর্ধ যুগের বেশি সময় ধরে এই উত্তর ইয়্রোপের দেশে বাস, এখানে পড়তে কিংবা বেড়াতে এলে মানুষের অন্তত একটা কাজ করে, সেটা হল ক্রুজ শিপে করে বাল্টিক সাগরের আশে পাশের দেশ গুলোতে ঢু মারা। সেটা ফিনল্যান্ড থেকে, এস্তোনিয়া কিংবা লাটভিয়া হতে পারে। এই সুইডেন থেকে অনেক দূরের দেশে যাওয়া হয়েছে, কিন্তু কক্ষনো শিপে চড়া হলো না, যেকোন সামাজিক অনুষ্ঠানে মাঝে মাঝে আলোচ্য বিষয় হয়ে ওঠে আমি কেন একবারও নাম মাত্র মূল্যে