“কুমুদিনী” নামটার সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্ট, কুমুদিনী হাসপাতাল,ভারতেশ্বরী হোমস এর কথা জানি। ।পরিচিত জনকে দেখি “কুমুদিনী গিফট শপ” থেকে কেনাকাটা করতে পচ্ছন্দ করেন, তাদের কে বলতে শুনি, কুমুদিনীর প্রোডাক্ট মানেই আভিজাত্য, রুচিশীলতা এবং দেশিয় ঐতিহ্যের মিশেল কিন্তু কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্টের প্রতিষ্ঠাতার কথা আমরা কি জানি ?
এইবার সচলাড্ডা হলো হুট করে। কিন্তু ভালই হলো। অন্যবার আগে থেকে প্লান করে করেও খুব জনসমাগম হয়না। সবাই সময় করে উঠতে পারেন না। হুট করে ইউরোপে আসাও সবার জন্য সম্ভব হয়না। এইবার হুট করে আয়োজন হলেও আড্ডাবাজ সমাগম হলো ভালই। মুর্শেদ ভাই প্রতিবারই আমার মতো গরীব ছেলেপেলের ফারশাইনের (জার্মান রেল টিকিট) পয়সা দেন। তারপর আড্ডায় এসে উনি বসে বসে সচলায়তন সামলান আর আমরা আড্ডা মারি। আমি প্রতিবারই ঘোষণা দেই, সচল
আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবস সামনে রেখে আমার মা’কে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম। আমার মত সন্তান, যারা মা’দের জীবদ্দশায় তাঁদের মূল্যায়ন করতে শেখেনি, তাদের যা হয় আর কি! নাকের চোখের জল একাকার হয়ে যায়, লেখা আর এগোয় না।
গতকাল রাতে ঘুমাতে যাবো, এমন সময় ফেসবুক চ্যাটে নক করে আমার বোন জানালো, ঋতুপর্ণ আর নেই!