Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

বাঙালীর শেকড়(ধর্ম-১)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঙালীদের নিয়ে গবেষনা খুব একটা হয়নি।আমাদের ইতিহাস লিখেছে বিদেশীরা। আর ঘরের খবর পরের কাছ থেকে জানলে যা হয় আমাদেরও তাই হয়েছে।নিজেদের শেকড়ের সন্ধান না পেয়ে লতাগুল্ম যেভাবে অন্য গাছের উপর ভর করে বেড়ে উঠে আমরাও তেমন অন্যের গর্বে নিজেদের গর্বিত করার চেষ্টা করছি। এই সিরিজে আমি বাঙালীর রাজনৈতিক,সামাজিক,সাংস্কৃতিক,নৃতাত্ত্বিক এবং ধর্মীয় ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোচনা করার চেষ্টা করব।শুরুটা ধর্ম দিয়েই করাটা উপযু


যেখানে সবচেয়ে বেশি সন্মানিত রবীন্দ্রস্মৃতি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০২/০৬/২০১৪ - ১১:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_8548


আমার ´চে´

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৪/০৫/২০১৪ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চে আর্নেস্তো গ্যেভারার শাণিত চোখে প্রথমবারের মত আমার চোখ পড়ে সেগুলো তখন নিস্প্রভ হয়ে গেছে, কারণ আমি তাঁর মৃতদেহের ছবি দেখছিলাম। তাঁর চোখ দুটি চেয়ে আছে, সেই দৃষ্টি এক গোলার্ধ থেকে ছুটে আসে অন্য গোলার্ধে, বাংলার খবরের কাগজে ছাপা হওয়া সেই ছবি দেখে মনে হয়েছিল যীশুর মত টলটলে চোখ নিয়ে অভিমান ভরা দৃষ্টি ছুঁড়ে দিচ্ছে কেউ, এটি জীবন্ত চোখ সে মৃত্যু এত দশক পরেও তাড়া করে তাঁর সেই মৃত অভিমান।


ডেভিড অ্যাটেনবোরোর জাদুমুহূর্ত – ১

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৫/২০১৪ - ১১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হতশ্রী এক রাক্ষুসে পোকা যে কিনা ভেসে ভেসে জলার কোণে কোণে খুঁজে ফিরত ব্যাঙ্গাচি বা দুর্বল ছোট মাছ, তাঁর হঠাৎ যেন শখ হল জল ছেড়ে ডাঙ্গায় উঠবার। সেই অভিযানের লোভেই অনেক কষ্টে সৃষ্টে প্রায় হামাগুড়ি দিয়ে সে জলার যে কোন গাছ, বিশেষ করে ঘাসজাতীয়গুলোর প্রান্ত বেয়ে , কখনো বা ডাঙ্গায় ঘষতে ঘষতে চলত সে অন্তকালের মত। জলে সাবলীল সাঁতরে বেড়ালেও তার বাহিরে পোকাটির অবস্থান বড়ই করুণ, কুৎসিত শুককীটের মত শরীরের মাঝখানে


রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অপূর্ব আত্মজীবনী On the Edges of Time

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৫/২০১৪ - ১২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বাস্থ্য উদ্ধারের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে রবীন্দ্রনাথ ১৯১২ সালে শিলাইদহ কুঠিবাড়ীতে অবস্থান করেছিলেন দীর্ঘ সময়ের জন্য। কষ্টকর চিন্তাসাধ্য লেখালেখির উপরে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি তখন নিজের কিছু কবিতা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন। মূলত ১০টি ভিন্ন ভিন্ন কাব্যগ্রন্থ থেকে কবিতাগুলো নেওয়া হলেও এর অর্ধেকই ছিল গীতাঞ্জলির।


তোমাদের যা বলার ছিল, বলছে কি তা বাংলাদেশ?

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৮/০৩/২০১৪ - ১১:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবারও বকেয়া লেখা,
আরও এক বছর দেরি করতে মন চাইল না, তাই


ভালোবাসার গল্প

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ২২/০৩/২০১৪ - ৪:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা অতি পুরোন এক লেখা। এবং ভয়াবহভাবে আবেগপ্রসূত! আবেগে যাঁদের আপত্তি আছে তাঁদের ভেতরে প্রবেশ না করাই ভালো। বস্তুত এই লেখাটি কখনোই প্রকাশিত হবার সম্ভাবণা ছিলনা। আজকে হঠাৎ সামনে পড়ায় কী ভেবে প্রকাশ করে দিলাম!
অনেকদিন কিছু লিখিনা। মাঝে মঝে লিখতে ইচ্ছে করে।


শেষ যুদ্ধ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০২/২০১৪ - ২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার লেখা এক পর্ব "মাসুদ রানা"
মন চাইলে পড়তে পারেন...


সৈয়দ মুজতবা আলী : প্রসঙ্গ, অপ্রসঙ্গ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১১:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এপ্রিল ২৮, ১৯৭১ পাটোয়ার বাগান লেন

আজ আমার জন্য খুব দুঃখের দিন। সৈয়দ মুজতবা আলী আমাকে তার ৫ নং পার্ল রোডের তেতলার ঘর থেকে বের করে দিলেন।


রূপকথার ডাক্তার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”