ছেলেটি সবে আঠারো পেরিয়ে উনিশে পা দিয়েছিল।
সদ্য তারুণ্যে প্রবেশ করা এই তরুণের মাঝে ছিল দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি অতল ভালোবাসা।
ছোট্ট একটা ছেলে - একটা ছড়া পড়ে তার মনের মধ্যে খুব কৌতূহল জাগলো। ছড়ায় একটা যন্ত্রের কথা লেখা, যে যন্ত্রটার কথা এর আগে কখনো পড়েনি বা শোনেনি ছেলেটি। বাসায় কয়েকটাই বিশ্বকোষ ছিল (তখন বাংলাদেশ ও বিশ্বের ডায়রী ইত্যাদি নামে বের হতো বিশ্বকোষগুলো)। সবকয়টি তন্ন তন্ন করে খুঁজেও যন্ত্রটার কথা কোথাও পেলো না ছেলেটি। তখন সে গিয়ে তার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করলো যন্ত্রটার কথা। ভাই শুনে তো হেসেই লুটোপুটি!
[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্
অদ্ভুত দু-খানা স্বপ্ন দেখেছিলাম একই রাতে। একটু পর পর। এই তো কদিন আগেই। কাউকে বলা হয় নি।
১। আব্দারঃ বহুদিন পর ছড়া লিখলাম, তাল হারালে আমার দোষ নেই
২। সতর্কীকরনঃ হাতি সাইজের না হলেও জিরাফ সাইজের ছড়া
৩। অনুরোধঃ আলোচ্য কেন্দ্রীয় চরিত্র নিজগুনে অশ্লীল হওয়ায় অ-প্রাপ্তমনস্ক পাঠকেরা এখানেই থামুন
রাতে আমার ঠিক নিচে সুমন ভাই ঘুমান। পাঠক পাঠিকারা উল্টা পাল্টা কিছু চিন্তা করার আগেই বেপারটা ক্লিয়ার করে নেই। আমরা যেই দোতালা খাটে ঘুমাই তার উপরে আমি,নিচে সুমন ভাই।ঘুম আসার আগ পর্যন্ত নানান বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়।ইতিহাস,রাজনীতি,সিনেমা,নারী। আলোচনার টপিক যখন থাকে নারী,তখন সুমন ভাই কে খুবই উৎসাহী হতে দেখা যায়। গার্লফ্রেন্ড না থাকার জন্যই বোধহয় চেহারায় একটা আহা আহা ভাব চলে আসে।রাত বারোটা একট
ইদানিং ঢাকা থেকে ফোন আসলে না ধরে থাকার চেষ্টা করি।
একটা করে ফোন আসে, কেউ একজন চলে যায়, সময়টাই এখন এমন।
বয়স হয়ে গেছে, পাকা চুল ঢাকতে নাপিত রঙ মাখে ।
আয়নায় যে মানুষটাকে দেখা যায়, তাকে আজ আর খুব সহজে তরুন বলা যায় না।
জন্মদিন এলে তাই কেমন একটা অসস্তি নিয়ে দিনটা কাটে, খানিকটা হয়তো ভয়ও করে ।
গুনে গুনে পাঁচটা বছর চলে গেল।
মনের মধ্যেও শেষে ধূলো জমে যায়।
আজ ০৫ সেপ্টেম্বর।
বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৪২তম শহীদ দিবস।
একাত্তরের আজকের দিনে যশোরের ঝিকরগাছা থানার গোয়ালহাটি গ্রামে সহযোদ্ধাদের নিরাপদে সরিয়ে নেবার জন্য কাভারিং ফায়ার দিতে গিয়ে পাকি হানাদারদের বেয়নেটের আঘাতে নিমর্মভাবে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ।