যতবার আমি তোমার ঠোঁট তুলে নেই
আমার ঠোঁটের ভেতর-
দীর্ঘ বিরহের পর,
ততবারই মনে হয়, যেনো এক
প্রেমের চিঠি পোষ্ট করেছি
লাল ডাকবাক্সের ভেতর । ।
[ কার লেখা, সেটা মুখ্য নয় । তবূ কোন একদিন অবসরে, অবসর সত্যি এলে পরে কোনদিন- তাকে নিয়ে ও না হয় লেখা যেতে পারে কয়েক ছত্র ]
(আজ রাতের সত্য ঘটনা অবলম্বনে.. হয়তো প্রত্যুৎপন্নমত্তি-র পোস্টে একটু আভাস পেয়েছেন।)
খুব প্রয়োজনীয় একটা কাজে জামাল ভাস্করকে ফোন করা দরকার।না না বিতং করে তার নাম্বার যোগাঢ় করেছি।
ফোন করলাম।্ওপাশ থেকে কেউ ধরলেন একজন।আমি কন্ঠটাকে মোলায়েম করে জানতে চাইলাম,`এটা কি জামাল ভাস্কর সাহেবের নাম্বার?' তিনি বলে উঠলেন `হ্যা,মাহবুব সুমন,আমি ভাস্কর বলছি,আপনি কোথায়?'
আমি ভালো টাসকি খেলাম।হায়,হায়,তবে কোন গোপন ষড়যন্ত্র চলছে কোথাও! মাহবুব সুমন ঢাকা শহরে আড্ডা মেরে বেড়াচ্ছে,আর আমি জানি না!!!আমি কোন কাজে ফোন করেছিলাম সেটা ভুলে গেলাম।তারস্বরে চিতকার করে ভাস্করের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করতে থাকলাম।ভাস্কর মিনমিন করে বললেন,`আপনি ও চলে আসুন'।
আমার তখন
সেই সব দিনের কথা বলছি,যখন লাক্কাতুরা কুলি পাড়ায় হাড়িয়া গিলি,রুপালি কাচাঁ ছোলা আর ধবল জোৎস্না সহযোগে...।
একটা সারারাত পাহাড়ে কাটাবো বলে,দরগা থেকে আঠাশ টাকার গাজাঁ আর তিনটি কেরু নিয়ে
আমরা অনেকেই গলফ ক্লাবের পেছনের পাহাড়ে চড়েছিলাম।ধূ ধূ প্রান্তর,আকাশ ফাটিয়ে দেয়া জোৎস্না আর মাইল খানেক জুড়ে জনমানুষ শুন্যতা...
রাত ঘনায়,আমাদের কান্না চাপে,আমাদের কন্ঠে আসে গান।রাধা রাসেল তখন বুদঁ হয়ে পড়েছিল ঢাকার বিহারি পট্টির ইমপোর্টেড জিনিষে।
এভাবেই সময় কেটে যায়,রাত্রি দ্বিপ্রহর বিদায় জানাতে উদগ্রীব হয়।হঠাৎ আমাদের মাঝে কেউ একজন খেয়াল করে রাসেল আমাদের মাঝে নেই।খোজঁ,খোজঁ,খোজঁ....
তাকে প্ওায়া যায় বেশ দূরে,এক পাহাড়ের কোনে। এক পথভুলা নেড়ি সারমেয়কে
সম্মানিত ব্লগার আশরাফ রহমান ঝানু সাংবাদিক ।
ইরানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বাংলাদেশে 'র' এর অপারেশনের মতো হাই সিকিউরড সব তথ্য তার কাছে আছে ।
এহেন 'টপরেটেড' সাংবাদিকের কাছে কেবল একটা তথ্য নেই ।
রাজাকার , আল-বদরের নেতৃত্বে কারা ছিলো? তথ্য না থাকায় ভদ্রলোক দালালদের নাম বলতে পারেননি ।
আমার মতো অভাজনের কাছে জানতে চেয়েছেন । আমি আমার সাধ্যমতো জানালাম ৭১ এ ঘাতক দালাল কয়েকজনের নাম ।
সহব্লগার গন আশঅরাফ রহমানের সদিচ্ছাকে সম্মান জানিয়ে আপনারা এ তালিকা দীঘায়িত করতে পারেন ।
------------------------------------------------------
১। গোলাম আজমঃ কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির সদস্য ।
২।মতিউর রহমান নিজামীঃ ইসলামী ছাত্রসংঘ ও আল-বদর বাহিন
কী করলে কী হইত,সেই প্যাচাল আর না টানি।ব্লগেন বেটা ভার্সন নিয়ে বহুত চিল্লাচিল্লি করেছি।সমালোচনা যখন করেছি,প্রশংসা করাটাও দায়িত্বের মধ্য পড়ে।
নতুন ব্লগের কিছু জিনিষ সুপার্ব।
১.ইজি লগইন করা যায়। (আমার পোস্ট এর সংখ্যা বেড়ে যাওয়াই এর প্রমান।)
২.সাম্প্রতিক কারা ব্লগ দেখেছেন,তাদের তালিকাটা চমৎকার একটা সংযোজন।
৩.নিজস্ব ব্লগের জন্য একটা আলাদা সাম্প্রতিক মন্তব্যের কলামটা জোশ।অনেক সময় পুরানো পোস্টে অনেকেই কমেন্ট করে থাকেন।আগে সেগুলো দেখা হতো না,হলেও দেরিতে হতো,তখন জবাব দেয়াটা অপ্রয়োজনী
(লাক্কাতুরা চা বাগানের কুলীবস্তিতে হাড়িয়া গিলি কাঁচাছোলা আর ধবল জোছনা সহযোগে ।
কিরে আরিফ, যাবি নাকি ফিরে সেই সবদিনে? ফিরতে বল সব ঘরছাড়াগুলোকে, আয় আবার মাতাল হই, দেখি তামশা, দেখাই তামশা )
_______________________________________________
১৪১৪ সনের প্রথম প্রহরে তামশা দেখালো ভালোই সামহোয়ার ইন । ব্লগ দুনিয়ায় বেঁচেবর্তে থাকতে হলে নাকি 'ইউনিকোডিত' হবার
কোনো বিকল্প নেই ।
তত্থাস্তু মহাজনগন । 'ইউনিকোড ' কিরুপ সঞ্জীবনী দশমুলারিষ্ট, কি প্রকারে ইউনিকোডিত হতে হয়, তার কোনো ছবক
নাদান ব্লগারদের দেয়ার কোনো দায় 'তাহাদের' ছিলোনা। 'তাহারা' বলিলেন 'হও' , আর হইয়া গেলো । আমরা নাদানরাও হাছড়ে পাঁচড়ে
একজন আরেকজনকে ধরে টরে 'ইউনি' হবার চেষ্টায় আ
প্রস্তাবনা:
কথায় বলে ,নামে নামে যমে টানে।প্রায়ই সংবাদ পত্রের ভেতরের পাতায় খবর দেখা যায়,আসল আসামী বাইরে ঘুরছে আর একই নামের আরেক নির্দোষ লোক জেলের ঘানি টানছে !
বাংলাদেশে নামের সংকট আছে,প্রায়ই এক নামের একাধিক লোকের সাথে আমাদের পরিচয় থাকে। ঘরে ঘরে খালেদা,হাসিনা,মাসুদ,মইন এই নামগুলো আছে।
তো আমার নাম রাখার সময়ই দেখা গেল বিরাট সমস্যা।শুধু মা বাবার নয়,মামা বাড়ি,বাবার বাড়ি ..দুপক্ষেই আমি প্রথম সন্তান।বিরাট উত্তেজনা। কী নাম রাখা যায়,তা নিয়ে হুলুস্থুল।
এ বলে এটা রাখো,ও বলে ওটা রাখো।
শেষ পর্যন্ত প্রাথমিক ভাবে আমার নাম রাখা হলো ‘আবু হেনা মোহাম্মদ জেবতিক আরিফুল হক’। (নামটি সম্ভবত: আরো বড় ছিল,এই মুহুর্তে পুরোটা মনে পড়ছে না,আম্মাকে
খুশি হবার কিছু নেই স্যার
ভালবেসে নয়;তুমি ফ্রি আছ বলেই তারা তোমাকে ডাকে
অথবা ডাকলেই তুমি যাও বলে ডাকে
নিজেদের এক সময়ে তোমাকে কথা শোনার মানুষ বানাতে
ডাকে
নি:সঙ্গ পথের সহযাত্রী বানাতে ডাকে
তাদের মন খারাপে তারা তোমাকে ওষুধ বানাতে ডাকে।
তারা তোমাকে ডাকে ,কারন ডাকলেই সম্মানিত বোধ করো তুমি
আর প্রাণপণ চেষ্টা করো আর সম্মানীত হয়ে উঠার আর
তোমার মতো এমন বহুমুখী সার্ভিস এজেন্সী অন্য কোথাও নেই
তাই
তারা ডাকে আর
চব্বিশ ঘন্টা বেয়াল্লিশ কিসিমের কাজের জন্য তোমাকে পাওয়া যায়
তাই সারাক্ষন তারা তোমাকে ডাকে
এবং ডাক না শিখেও কেউ কেউ ডাকে।
আপ্লুত হবার কিছু নেই স্যার।নিজেকে মুল্যবান ভাবারো কিছু নেই
যদি বিশ্বাস না হয় তবে তো
ঝোকের মাথায় সিরিজটি শুরু করে পরে আর লিখে উঠতে পারি নি।স্যরি।
তো,আজ আমরা আলোচনা করব ,কিভাবে প্রদায়ক হবো। প্রদায়করা লিখে থাকেন ফিচার পাতায়,এ জন্য মোটামুটি নিয়মিত লেখালেখির অভ্যাস দরকার।আমি তাই সাজেস্ট করবো,ছাত্র কিংবা বেকার ছাড়া কেউ নিয়মিত প্রদায়ক হওয়ার চেষ্টা না করাই ভালো,অন্যদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা আলাদা আলোচনা করব।
ওয়েল ,এখন আপনি একজন প্রানচ্ছোল কিশোর কিংবা তরুণ।আপনি প্রদায়ক হওয়ার জন্য রেডি। এখন আপনার জন্য নিচের ধাপগুলো।
পত্রিকা নির্বাচন করুন:
কোন পত্রিকায় লিখবেন ,সেটা আগে ঠিক করুন। মনে রাখবেন,যে পত্রিকার সাথে আপনার মানসিক মিল আছে,সে পত্রিকায় লিখতে চেষ্টা করাই মঙ্গল। প্রগতিশীল মানুষ হলে ইনকিলাবে না যাওয়াই ভালো।তবে এটাও
..যদিও কয়েকটি পোস্ট মুছে দিতে পারছি না বলেই এতো সংখ্যা।
তা-ও একটু জানান দিলাম আর কি!
পোস্ট মুছা হয়ে গেলে সঠিক সংখ্যাটা জানা যাবে।
তারপর আবার একশ পুরিয়ে একটা একশ লাইনের লেকচার ঝাড়বো।হুশিয়ার,ব্লগ বাসী হুশিয়ার!!!