আিম িলখেত পারিঠছ না নািক আমার কিম্্পউটাের সমস্যা হেচছ বুঝেত পারিছ না। (খাইয়ালামু)
আিম িলখেত পারিঠছ না নািক আমার কিম্্পউটাের সমস্যা হেচছ বুঝেত পারিছ না।
সমেবত সূধীজন,
আজ তবে শুনুন সেই আদ্যিকালের কথা ।কিভাবে স্মৃতির শেকল ভেঙ্গে কোন এক হারানো ন্বপ্ন ঘাই মেরে বসে বুকের পুকুরে।
কী করে আমার কিশোরবেলা কড়া নেড়ে কেদেঁ বলে,এবার মুক্তি দাও বৈরাগী প্রভু।
আজ আমি নিজের জন্য লিখছি,আজ আমার মস্তিস্কের নিউরোনে নিউরোনে নিজের সাথেই শুধু কথা বলা।
যদি ধৈর্যচু্যতি ঘটে তবে অন্য কোথাও যান,জীবনের অসীম রস আস্বাদনে আজ আমার কাছে আসবেন না কেউ।
সে এক সময় ছিল বটে। কী না ছিল আমাদের।
জীবন আর যৌবনরে গুলতির গুটি বানাইয়া বুক পকেটে রাখি আমরা ক'জন কী না করেছি গ্রামময় শহরে। আমাদের শহরে তখন আলো ছিল,প্রান ছিলো,ছিল বান্ধবের লাগি জান দেয়ার অপার ক্ষমতা।
আহারে পয়লা বৈশাখ। আহারে নতুন বছর। তিল তিল করে টাকা জমাইয়া
যদি প্রার্থনা করি
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক[/রং]সারা দিনমান
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক[/রং] তবু নিশ্চিত,
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক [/রং] দেবেন না দেখা
ইশ্বর সুমহান ।
বরং ডায়াল করি
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ]ককক[/রং] নাম্বার -নয় নয় এগারো
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ]ককক[/রং] মুহুতের্ হাজির শয়তান
ইশ্বর থেকে বড়ো । ।
*********************************************
কালো আমেরিকান আমিরি বারাকা , কবি, সাম্রাজ্যবাদ ও যুদ্ধবিরোধী আন্দোলনের সম্পৃক্ত কয়েক দশক থেকে
ব্লগে প্রথমদিন এসে খুব চমৎকার লেগেছিল।হঠাৎ করে সাইটটি খুঁেজ পেলাম,তার উপর ব্লগে দেখি হাসান মোরশেদের একটি পোস্ট। তো,নিজ বন্ধুর সন্ধান পেয়ে একটু নিশ্চিত হলাম যে এখানে নিশ্চয়ই খুব ভালো লেখালেখি চলছে।
সাইটটি খুটে দেখতে গিয়ে বাম পাশে পেলাম 'সর্বোচ্চ ব্লগার' নামের একটি কলাম। আমি ভাবলাম,নিশ্চয়ই খুব জাদরেল ব্লগাররা সেখানে ঠাই নিয়েছেন যারা লিখতে লিখতে হাজার হাজার ব্লগারকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন। খুব আগ্রহ নিয়ে খুললাম সবার উপরে থাকা (তখন তাই ছিলেন,বেশ কয়েকদিন ধরে আলী তাকে টপকে গেছেন।)কাউয়া নিতাইর ব্লগ। ইচ্ছে ,তার লেখাগুলো পড়ে এই ব্লগের হালচাল কিছু আন্দাজ করা।
তার ব্লগ খুলে আমি তো খুব অবাক! পোস্ট মাত্র পড়তে পারলাম 7/8টা,অথচ বাইরের কলামে দেখা
একটু আগে পর পর পাঁচজন বন্ধুর কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেইল পেলাম ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটের ফোরামের একটা মেসেজ:: সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে , শেখ হাসিনাকে বহনকারী এয়ারক্রাফট কে যেনো বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ কিংবা অবতরনের সুযোগ দেয়া না হয় ।
আশা করছি পুরোটাই গুজব ।
এরকম গোপনীয় নির্দেশ ফোরামে আসবে কেনো?
কিন্তু গত এক বছরে অসম্ভব সব গুজবগুলোই শেষে সত্যি হলো তো, তাই গুজবকে আজকাল পাত্তা না দেয়ার ভরসা হয়না ।
গাদাগাদি ভিড়ে আমি দাঁড়িয়ে থাকি। আমার ঠিক পাশেই দাঁড়ান জননী
এক। পিঞ্জরায় বন্দি পাখি তার চোখ ভরা জলে তাকায় শীর্ন জননীর মুখে।
বড়ই আকুলি তার যদি ছুঁয়া যেত জননীর হাত, যদি সেই হাত একবার
আদরে আদরে তারে মায়ায় ভরিয়ে দিত...
মানুষের মুখ গুলো বড় অসহায় আর আমিও যেহেতু মানুষ তাই শুনি
তেলের লিটার আশি টাকা... চাল কেনাও বড় কষ্ট... তুই কেমন আছিস
বাপ... আব্বা রোজ রাতে কারা যেন ঘরের চালে ঢিল ছুঁড়ে...
এক দাগী আসামীর সাথে দুর্বল শরিরে ধাক্কাধাক্
[b]
আহমেদ নূর । সিলেট প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক । প্রতিটি প্রগতিশীল আন্দোলনের কমর্ী ও নিভর্ী ক সাংবাদিক । জরূরীআইনে তাকে আটক করা হয়েছে । জড়ানো হয়েছে 'চাঁদাবাজি'র মামলায় ।
ইতিমধ্যে আরিফ জেবতিক লিখেছে, এ নিয়ে
আহমেদ নূর চাঁদাবাজি করেছেন কি না সেটা মুখ্য নয় । মুখ্য হলো স্বীকারোক্তি আদায়ের নামে, যে অমানুষিক নির্যাতন চালানি হচ্ছে ।
আহমেদ নূর নামের একজন সম্পাদককে আপনারা গত কয়েকদিন আগে গ্রেফতার করেছেন। আপনাদের ভাষায় তিনি একজন চাঁদাবাজ সাংবাদিক।
স্যার,আপনারা ভালো বলতে পারবেন।সব কিছু জানার লাইসেন্স আপনাদের দেয়া হয়েছে নি:শর্ত ভাবে।আপনারা যদি বলেন তিনি 'চাদাঁবাজ' ,তাহলে আহমেদ নূর সে কথা স্বীকার না করে পারেন না।আর স্বীকার না করলে তাকে কেমনে স্বীকার করাতে হয়,তা-ও আপনাদের জানা আছে বটে। একটু রগড় করলেও সমস্যা নাই,আমাদের দুই মা জননী ,খালেদা আর হাসিনা বলেছেন তাহারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে আরেকটা ইনডেমনিটি দিয়ে দেবেন। সুতরাং আহমেদ নূর সাহেবের 'চাদাঁবাজ' হতে অসুবিধা আর কী ই বা থাকলো।
তবে স্যার,আমি এই ভদ্রলোককে কিশোরবেলা থেকেই একটু একটু জানি। মফস্বলের সম্পাদক তো,তাই পেট পুরে
সর্বত্রই নাকি ইদানিং বহে শান্তির সুবাতাস, ইদানিং নাকি
হররোজ পূর্নিমা ভর করে আমাদের আকাশে আর আমরা নাকি প্রতিদিন
করি কুর্নিশ মহামান্যকে, বলি বড় ভাল কাটে আমাদের দিবারাত তোমারই রাহে হে মহান।
আমরা কেউ কেউ স্বপ্নবাজ হয়েছি, জেগে জেগেই দেখি দুধভাতে ভরে গেছে আমাদের থালা আর আমরা চিমটিও কাটিনা নিজের শরিরে সত্য যাচাই করতে হয়না।
বেহেস্তি পোষাকের রঙ নাকি সবুজ আর দোজখের কালো!
কবে কোন মোল্লা শিখিয়েছে এমন বচন!
মোল্লারাও আর এখন তমদ্দুনের গান গায়