Archive - অক্টো 29, 2010

'বুকপকেটে জোনাকি পোকা'

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৮:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

'পড়ার ঘরে পড়তে বসি যখন,
বাবা ডেকে বলেন-- ওরে খোকন, মন দিয়ে খুব করিস্ লেখাপড়া...
একজামিনে নইলে খাবি বড়া!
কিন্তু আমি পড়ি কেমন করে?
বাবা জানেন না ত, পড়ার ঘরে জুটেছে সব দুষ্টু পাজি যত!!
পড়তে কি দ্যায় একটু মনের মতো'
#শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
_______________________________________

মৃদুলের পড়াশোনায় একেবারেই মন নেই।


এই পথ চিরদিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই পথ চিরদিন _______
প্রখর এর কবিতা

পথ চলে যায় -
পায়ের পেশন পিশে কিছুটা ফাঁক গলিয়েও
সময়ের হাতে, স্রোতের তোড়ে,
কালের নিশি, কিংবা বেলার রোদে
কালো পীচ, ইট, বালি, শুরকির তপ্ততা
এখানে ওখানে খানা খন্দে চাকার পতনের মূঢ়তা
ঘষটে ঘষটে চলা পেট ভর্তি বাতাসের হাসি
যেন জীবন পারি দিয়ে খয়ে যাওয়া সরকারি ক্ষয়কাশ।
গলি থেকে উপগলি পত্নী, কিংবা তাওয়াইফ লুকোচুরি
চ্যাপ্টা বোতলের মুখ আধো নিমজ্জন, ...


গন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৮:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনের মানেটা অনেক সময় দূর্বোধ্য মনে হয়। বিচিত্রসব চিন্তার মাঝে আর কাজের তাড়নায় জীবনের সবমানে খোঁজার চেষ্টার কতটা মূল্য আছে তা নির-র এখনও জানা হয় নি।

ভাল লাগছে না, তাই ভাবল একটু হেঁটে আসি। মধ্যরাত পার হয়ে গেছে। যেখানে রাতকাটানোর আয়োজন তার পাশেই একটা পুকুর আছে। ঘোলা পানি,শ্যাওলায় ঢাকা। মাঝে মাঝে ঘাই মারে কি যেন সব মাছ। জায়গাটা সুন্দর। গোছান, টিপটপ। একধারে কয়েকটা বাংলোবাড়ি, মাঝ ...


মক্কা নোটসঃ দি ব্লাইন্ডিং পিলারস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৮:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

small

মক্কার হারাম শরীফের আয়তন বিশাল শুধু বড় না, বিরাআআআট। কয়েক হালি বায়তুল মোকাররম এর ভেতরে আরামসে চালান করে দেয়া যাবে মনে হয়। এর নির্মাণও একদিনে হয়নি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অংশ তৈরি হয়েছে। কাবা ও তার চত্বরের বয়স মনে হয় অনেক, তার পরের একতলা অংশের বয়সও মনে হয় বেশ। তারপরের বাইরের দুই-আড়াই তলা অংশের নির্মাণ মনে হয় খুব বেশীদিন আগের না।

[url=http://en.wikipedia.org/wiki/House_of_S ...


ভার্চুয়াল ডাস্টবিন!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৮:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জহিরুল ইসলাম নাদিম

খাচ্ছ বাদাম ফেলছ খোসা
ফেলছ কাগজ ঠোঙ্গা-ঠোসা।

পলিথিনের ব্যাগটা ধরে
হাওয়ায় ভাসাও আরাম করে।

শাড়ির প্যাকেট জুতোর ফিতে
গ্রীষ্মে ফেল ফেলছ শীতে।

মাছের কাঁটা পানের বোঁটা
জল খেয়ে ডাব ফেলছ গোটা।

ফেলছ থুতু ফেলছ কাশি
এক বছরের বারো মাস-ই।

কোকের বোতল তেলের শিশি
সুযোগ পেলেই ফেলছ হিশি!

মুখটা মুছে ফেলছ টিস্যু
বুড়ো থেকে ছোট্ট শিশু।

নেই তো কারো কোনো বিকার
সবার ...


চন্দ্রাহুত

মনামী এর ছবি
লিখেছেন মনামী (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ১২:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাঁদটা ঘুনে খায় আর মতলু মিয়া ভাবে প্রতিবারই একই কাণ্ড। বাটালি দিয়ে ছেঁচে ছেঁচে অন্ধকার তুলে কত কষ্টে চকচকে গোল চাঁদটাকে বের করে আনো। একটা দিন যায় কি না যায় সঙ্গে সঙ্গে ধরে ঘুন। আর মিহি হলদেটে সাদা গুড়া ঝরে পড়ে মতলু মিয়ার মুখের উপর। আর পড়েই গলে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা।

ক্ষিদায় চাঁদের ভাবনা মাথা থেকে দূর হয়। আলেয়াকে ডাকে - চল খেয়ে আসি। রাতের বেলায় খাবার খোঁজা বড় কষ্ট। মানুষে ভয় তার, ভীষণ ভয়। ...


ফর দি লাভ অফ বাংলাদেশ

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ৯:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিবিধ ধরনের বাদ্যযন্ত্রের প্রতি প্রচুর আগ্রহ সেই ছোটবেলা থেকে। তবে সমস্যা হলো কোনোটা ভালভাবে শেখার আগেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। যেমন প্রথম পছন্দ ছিলো হারমোনিয়াম। মাসতিনেক ধরে ঝিরি ঝিরি বাতাস কাঁদে আর চিরতরে দূরে চলে যাব' গানের প্রথম এক দুই প্যারা বাজানো শিখে হারমোনিয়াম থেকেই দূরে চলে গেলাম। মানে আগ্রহ হারায়ে ফেললাম আরকি। এর পরে আসলো মাউথ অর্গান। আগুনের পরশমনি, আনন্দলোকে আর নাম র ...


এবার কাণ্ড খাগড়াছড়িতে-০

অদ্রোহ এর ছবি
লিখেছেন অদ্রোহ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ১:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাঙ্গামাটির মাটি লাল রঙের কিনা জানিনা,বান্দরবানে বাঁদরদের বান ডাকে সেটাও হলফ করে বলা যাবেনা,কিন্তু খাগড়াছড়িতে যে নল-খাগড়া এন্তার দেখা যায়,সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। মেলা আগে নাকি খাগড়াছড়ির বুক চিরে বয়ে যাওয়া চেঙ্গি নদির দুপাশে ঘন নল-খাগড়ার বন ছিল, আর সেই থেকেই নাকি খাগড়াছড়ি নামটা কল্কে পেয়েছে। পাহাড়ি ঝর্নার জল জমা হলে পরে তাকে বলা যায় ছড়ি,এ ...


C6H3(OH)2-CH2-CH2-NH2

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শুক্র, ২৯/১০/২০১০ - ১২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই বস্তু আমাদের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে। সৃজনশীলতায় বিশাল অবদান রাখে। সামাজিকতার বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। তারপর ঘুম। মুড। মনোযোগ। ওয়ার্কিং মেমোরি। শেখা। চিন্তাক্ষমতা। পুরষ্কার। তিরষ্কার। মোটিভেশন।

ব্যক্তিগতভাবে আমি এই জিনিসের উপস্থিতি ব্যাপকভাবে অনুভব করি। আমার চারপাশের মানুষজন ছোটবেলা থেকে আমাকে টিটকারি মেরে আসে: "এই যে মনওয়ার এখন অবাক হয়ে যাবে। আরে, এটায় অবাক হ ...