Archive - জুল 16, 2011

হারিয়ে খুঁজে ফিরি...

মৌনকুহর এর ছবি
লিখেছেন মৌনকুহর [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাবা, এইবার কিছু দায়িত্ব নে না তুই, বোঝাটা একটু হালকা কর আমার?”

মেজাজটা সপ্তমে চড়ে গেল। এমন করে কেন এই লোকটা! প্রতিটা দিন এই একই কথা! সেই সাত-সকালে বেরিয়েছি, সারাদিন ক্লাস-ল্যাব-প্রাইভেট ঘুরে এই কিছুক্ষণ আগে মাত্র ফিরেছি। আর উনি শুরু করে দিলেন।


মল

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ১০:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরিমল জয়ধর নামের এক ভ্রষ্ট,
নিরীহ ছাত্রীটিকে দিলো সে কী কষ্ট!
তাই নিয়ে প্রতিবাদে মুখর আজ অঙ্গন
নৈতিকতার মূলে ধরে গেছে ভাঙ্গন।
সারা দেশ উত্তাল বিচারের দাবিতে,
সবকিছু নিয়ে তাই হবে আজ ভাবিতে।


ক্যান্সার প্রতিরোধের নতুন উপায়!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এমন পরিবার কমই আছে যেখানে কারো না কারো ক্যান্সার হয়নি। সাম্প্রতিক কালে এই রোগের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও মনে হয়। আগে তেমন শোনা যেত না এর নাম। আজকাল সাধারণ বা বিখ্যাত প্রায় মানুষের এই রোগ হচ্ছে এমন শোনা যায়। মাত্র দেড় মাস আগে পপ সম্রাট আজম খান মারা গেলেন এই ক্যান্সারে ভুগেই। ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট শ্যাভেজ যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তার কথাও কিন্তু তাবৎ দুনিয়ার লোক জেনে গেছেন। প্রশ্ন হলো কেন


কাদীর‌্যা পাগলা, এক ক্ষ্যাপাটে বিজ্ঞানদানবের উত্থান ও পতনের গল্প

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ৪:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূল কাহিনীর শুরু ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর থেকে-


নীল নাকফুল ৭

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বনফুলের নকশি-কাঁথা

এ যাবৎ কাল যত বনফুল
বনভূমি বাগিচায় নিসর্গে দেখেছি
তাদের তিনটি ঢেউয়ে ভাগ করে
আমি থামিয়ে রেখেছি, সবার দৃষ্টির অন্তরালে ...

দুধের মতো ধবল ফুলের হৃদয় এসে
লাল-নীল-কমলা ফুলের ঢেউগুলোকে
পুরোপুরি ঢেকে দিতে চাইলেও -

এক-একটি পৃথক ধারায়
তারা প্রকাশিতই থেকে গেল শেষপর্যন্ত :
যেন বা কোন আবরণ
সূচ সুতোয় সেলাই করে যাওয়া, জড়াবে ?

পৃথিবীর শীতের হাত, দুঃখ ছোঁবে না ;


আমি কি অবরোধবাসিনী ?

শামীমা রিমা এর ছবি
লিখেছেন শামীমা রিমা (তারিখ: শনি, ১৬/০৭/২০১১ - ২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি নারী বলেই আমার বাবা আমাকে আদর করে মা-মণি বলে ডাকে আর আমার সন্তানও মা বলে জড়িয়ে ধরে পরম মমতায় আর নির্ভরতায়।নারী বলেই আমি হতে পারি কারো ভালোবাসার প্রিয় মানুষ, কারো জীবন সঙ্গিনী ।নারী বলেই আমার রক্তে মাংসে ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠে আমারই অংশ,আমার সন্তান আর আমি হই রতœগর্ভা ।আবার আমি নারী বলেই যৌতুকের দাবী মিটাতে না পেরে ভালোবাসার মানুষের হাতে আমাকে হতে হয় নির্যাতিত ।নারী বলেই আমার নিষ্পাপ মুখখানা ভালোবাসার ক্রোধের আগুনে ঝলসে যায় বারেবার আর আমি হই এসিডদগ্ধা ।নারী বলেই পথে ঘাটে লাঞ্ছনার স্বীকার হয়েও মাথা নীচু করে ঘরে ফিরতে হয় কোন প্রতিবাদ ছাড়াই ।নারী বলেই আমার নামের সাথে যোগ হয় বীরাঙ্গনা,নির্যাতিতা,ধর্ষিতা ।আর নারী বলেই আমাকে ব্রোথেলে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয় ।সভ্য সমাজের দেয়াল আমাকে আটকে রাখে ঐ নিষিদ্ধ চার দেয়ালে সমাজকে কলুষমুক্ত রাখতে ।আর একটা সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের স্বপ্ন আবদ্ধ চার দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়ে বাজে আমার কানে প্রতিনিয়ত ।