Archive - জুল 30, 2011

মরাপাতার স্বপ্ন

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১০:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অদ্ভুত এক অস্থিরতা নেমেছে আজ জীবন জুড়ে । সাদাকালো সেই অস্থিরতার রঙে ঘর গেরস্থালি ধূসর হতে থাকে। কোথায় তার শুরু, কোথায় বা শেষ জানতে শিখিনি আজও। শুধু জানি তার ধীর নাগপাশে নিঃশ্বাস আঁট হয় কেবল। মানবী নই, যেন ভীরু হরিণী, কোন করাল থাবার নিচে গুঙিয়ে কেবলি পরাজিত মৃত্যুবরণ। চারপাশের কায়দাকেতার অন্ধকারে সামাজিক হায়েনারা ওঁত পেতে থাকে কখন মৃত শরীরটাকে ছেনে নিয়ে নামা যাবে হিংস্র উল্লাসে, পেয়ে যাবে


দুঃখী মানুষের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেটির বয়স মাত্র ১৪ বছর।এই বয়সেই তার জীবনের উপর নেমে এসেছে স্থবিরতা। একটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পা হারিয়ে ও আজ অনেকটা জড় পদার্থই হয়ে গেছে।জীবনের উপর এই বৈরিতায় ও মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত।মাঝে মাঝে ওর মনে হয় ধান ক্ষেতে পোকা মারার জন্য ওর মা আলমারির মধ্যে যে বিষ রেখে দিয়েছে তার থেকে কিছুটা খেয়ে সারা জীবনের জন্য ঘুমিয়ে যেতে।কয়েক বার বিষের শিশিটা নিয়ে নেড়েচেড়ে ও দেখেছে কিন্তু খেতে পারেনি।একটা জায়গায় ও আটকা


ফ্ল্যাগ মিটিং

সুমন তুরহান এর ছবি
লিখেছেন সুমন তুরহান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৯:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্ল্যাগ মিটিং

ঝড়ের শুরুতে বাহুর বাঁধনে অগ্নিদগ্ধ ডানা
তোমার ওষ্ঠে আমার অধর, চুপ করে থাকা মানা
আদ্রর্ চঞ্চু অনূদিত হয় এ কোন প্রাচীন ভাষায়
ভাসতে ভাসতে আমরা ভিড়েছি প্রখর কীর্তিনাশায়।


তবু কোথাও নিঃশ্বাস আছে, আছে পরিত্রান [ পর্ব তিন ]

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃন্ময়কে গল্প বলি।
ঐ যে নীল পাহাড় ঘিরে আছে আমাদের শহর, কাছে যেতে যেতে সেটা ক্রমশঃ সবুজ হতে থাকে। সেই পাহাড়ের ঢালে বসতি মৃন্ময়ের বয়সী এক শিশু মনা। মনার মা-বাবা-দাদা-দাদী সবাই মিলে চাষবাস করে, মনা ও কাজ করে-গুরুত্বপূর্ণ কাজ।


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (২)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা মেয়ে যখন জানতে পারে সে অন্তঃস্বত্তা ততোদিনে তার ভেতরের স্বত্তাটির বয়স প্রায় এক মাস হয়ে যায়। মা’র শরীর ভ্রুন টাকে মানতে চায়না প্রথমে, এদিকে ভ্রুনটা চায় যেকোনো প্রকারে মা’র শরীরে টিকে যেতে। ব্যস শুরু হয় যুদ্ধ, ভ্রুনটার টিকে থাকার লড়াই। প্রথম তিনটা মাস এই যুদ্ধ চলে। মা’র শুরু হয় প্রচন্ড শরীর খারাপ লাগা,বেশির ভাগ মেয়ের বেলায় ই বমি হয়। অনেকে সবকিছুতে গন্ধ পান। একটা ক্ষুদ্র সংখ্যার ভাগ্যবান মেয়ে ছাড়া বাকি সবাই খেতে পারেন না।


এই গ্রীষ্মে - ক্যালগেরির পথে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কানাডায় সামারটা হুটহাট, আর তারচেয়েও হুটহাট করে শুরু করলাম আমি। উইন্টার টু সেশানের শেষ পরীক্ষা ছিল ছাব্বিশে এপ্রিল, আর আমার দেশে যাওয়ার টিকেটও ছিল ওইদিন রাতেই। পরীক্ষার আগে তাই পড়াশোনা গোছানোর চেয়ে ব্যাগ গোছানোর তারা ছিল বেশী, পরীক্ষা থেকে এসে গোসল করেই ছুটতে হবে এয়ারপোর্টে। তো যাই হোক দেশে যাওয়ার গল্প নাহয় অন্যদিন করা যাবে। দেশ থেকে ফিরে এসে কি করলাম আজকে নাহয় সেই গল্প করা যাক।


হিমালয়ের অন্নপূর্ণায়

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গিরিরাজ হিমালয়ের অনতিক্রম্য অমোঘ আকর্ষণে প্রতি বছর লাখো লাখো মানুষ ছুটে আসে তার অনন্যসাধারণ সৌন্দর্য উপভোগের জন্য, কেউবা পর্বতমালার সুউচ্চ শৃঙ্গগুলো আরোহণের জন্য, আত্নার শুদ্ধিতার জন্য, আবার কেউ বা এর অসাধারন জীববৈচিত্রের টানে।


বিচ্ছিন্ন ঘটনাবলি [পর্ব দুই] আমার প্রথম ও শেষ তাবলীগ চিল্লা

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বের লিংক [এখানে]


এভাবেই ভালোবাসা হয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী মত্ত নয়,পৃথিবী নিমজ্জিত–ভালোবাসার সুগন্ধী প্লাবনে।
পালাবার পথ সবখানেই থাকে।
অনুভূতির মিছিল হামলে পড়ে ক্রমশ নুয়ে পড়া সুড়ঙ্গের জালে।
অভিজ্ঞ সোনালি পাখি তীক্ষ্ণ চোখে খোঁজে অচেনা আঁধার বৃক্ষ।
কখনো ফোটেনি তাতে অধীরতম ফুল ।
ভালোবাসা ছাড়েনা একজোড়া ডানা বসিয়ে দেয় মানুষের ঘাড়ে ।
আলো এবং ফুল সংক্রান্ত স্থবিরতায় আক্রান্ত মানুষকে পৌঁছে দেয়
কোন না কোন সুড়ঙ্গের প্রবেশদ্বারে।

তুকমুবিল


। কালের স্মৃতিচিহ্ন । ঢাকা: লালকুঠি ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলায় ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলোর মধ্যে ঢাকার ফরাশগঞ্জে বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত লালকুঠি (Lalkuthi) হিসেবে পরিচিত নর্থব্রুক হল (Northbruck Hall) অন্যতম। ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় বা গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুক (১৮৭২-৭৬ খ্রিঃ) ১৮৭৪ সালে এক সফরে ঢাকায় এসেছিলেন। নর্থব্রুকের এই ঢাকা সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে ঢাকার প্রখ্যাত ধনী ব্যক্তি ও জমিদারগণ ‘টাউন হল’ ধাঁচের একটি হল নির্মাণের উদ্যোগ নেন।