Archive - জুল 30, 2011

দ্য গার্ল হু সেডিউসড এভরিবডি - ৩

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৭:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাইকেল ক্রাইটন কেমব্রিজের মেপল এভিনিউতে একটা এ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন। স্ত্রীকে তিনি হাই স্কুল থেকেই চিনতেন। তার স্ত্রী ব্র্যান্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয়ে চাইল্ড সাইকোলজিতে লেখাপড়া করছিলেন।


নীল নাকফুল ১৩

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৪:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি পুষ্পিত-পূজিত পুষ্পাভরণ

তুমি ঈশ্বরের সুন্দরী
কবি বা সন্ন্যাসীর ঘর লাগবে না ভাল তোমার

তাই লিখিত রেখেছি আগেই
কিছু শিশিরের পংক্তি, মুখ ধুয়ে দিতে তোমার

কেননা শিশিরে স্নাত হয়ে পুষ্প ফোটে
সতেজ-শুভ্র হয়ে ওঠে ফুলের সৌন্দর্য

বাতাস আর রোদ, আগেই কথা হয়ে আছে
ঝিরিঝিরি ছায়ার পাতায়
এঁকে দেবে তারা, তোমার মুখের আল্পনা

আর হৃদয়ে এখন আমার তাজা মেহেদির সুগন্ধ


বালা

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৩:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

চারতলা বাড়ি শহরতলীতে। রতনের চাচার। চাচাত ভাইরা থাকে না। রতন থাকে। দেখাশোনা করে। মাসে মাসে ভাড়া উঠায়। দুপুর হলে পানির পাম্প বন্ধ করে দেয়। আর গালি খায়। ছোটকাল থেকেই খেয়ে আসছে। এর বদলে অবশ্য চাচাত ভাইরা একটা দোকান তুলে দিয়েছে, বাজারে। বিকালের পরে দোকানে থাকে। মাঝে মাঝে সুরাইয়ার কথা মনে করে। ভালোই লাগে। রতন তার গল্প বলতে চায়। তার গল্পতে এমনিতে কোনো আর্থরাজনৈতিক ভ্যালু নাই। সামাজিক অ্যাকশনও নাই। এইটা লেখকের খরাকাটানি।


বাপ্পী বড়ো অসময়ে চলে গেলো

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অন্য জগত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ২:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেডিকেল সেন্টারের দোতলার বারান্দার কোনাটায় রকের মত জায়গাটাতে বসলেই অনেক দুর পর্যন্ত দেখা যায়। অবশ্য বড় সীমানা প্রাচীরটার কারনে খুব কাছাকাছি কোন কিছু দেখতে পাওয়া না গেলেও দুরের আকাশটা আর ওখানে উড়তে থাকা পাখিদের দেখতে কিন্তু বেশ ভালোই লাগে লুব্ধকের। বেশ দুরে কয়েকটা চার-পাঁচ তলা বিল্ডিং থাকলেও এগুলোর ছাদে কখনই কেউ ওঠেনা বিকেলে। মাঝে মাঝে ভাবতে ভালো লাগে, যদি কোন পরী দাঁড়ায় একটা ছাদে আর ডাক দ


'ফুঃ'

সুরঞ্জনা এর ছবি
লিখেছেন সুরঞ্জনা (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

*

ভোরবেলা দুধ দিতে এসে দুধ-ওয়ালা কথাটা রাষ্ট্র করলো।
বেদেরা এসেছে নাকি শহরে।

উর্মির মা নাশতার টেবিলে খবরটা দিলেন উর্মির বাবাকে।
উর্মির বাবা শহরের পুলিশের বড়কর্তা। হাঁই তুলতে তুলতে বললেন, ‘তাই নাকি? খোঁজ করে দেখতে হয় তাহলে। দরজা-জানালা গুলো ভালো করে দিয়ে রেখো, ওগুলোকে কোনো বিশ্বাস নেই, সব চোর-ছ্যাঁচোড়ের দল।'


অনামা গল্প – ৪

বইখাতা এর ছবি
লিখেছেন বইখাতা (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নির্বোধ বাঁজা মেয়েলোক!

কানের ভেতরটা পুড়ে গেল তাহমিনার। বেশ কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে হাসান। সে এই তিক্ত কণ্ঠ শুনতে পায়নি। হাসানের বাবার পায়ের থেকে হাত গুটিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ায় তাহমিনা। চাপদাড়িঅলা বিশাল শরীরের প্রৌঢ় মানুষটার চোখ তীব্র লাল। রক্ত ছুটে বেরিয়ে আসবে যেন। ক্রোধ, হতাশা আর তিক্ত ঘৃণাভরা দৃষ্টিতে হাসানের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি।