Archive - ফেব 20, 2014

আচার্য্যকে নিয়ে অল্পকথা

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ৪:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে পড়ানো হয়, বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু আবিষ্কার করেছেন যে, গাছেরও প্রাণ আছে। তার মানে কি এই যে, আচার্য্য জগদীশ চন্দ্র বসু বলার আগে মানুষ জানতোই না, উদ্ভিদরাও জীবজগতের অন্তর্ভূক্ত!


ছবিব্লগঃ অপার্থিব আলোর ঠিকানা - ০২

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে খুব অবাক হই, বুঝে উঠতে পারি না যে কেনো এই পাগলামী আমার ফটোগ্রাফি নিয়ে। আর মজার ব্যাপার হলো, এটা নতুন কোনো ঘটনা নয়, বহু আগে থেকেই আমি এরকম! আমাকে যারা ব্যাক্তিগত ভাবে চিনেন, তারা খুব ভালো করেই এটা জানেন! মনে পড়ে অনেক আগের কিছু ঘটনা, ৮৯ কি ৯০ সালের দিকে হবে। বাসায় যত অনুষ্ঠান হতো সেখানে অবধারীত ভাবে ক্যামেরাটা আমার গলায়ই ঝুলতো। অন্য কোনো দায়িত্ব নেবার কথা বললেই আমার হাজারো অজুহাত কিন্তু ছবি তুলতে হবে – এটা বলা হলেই আমার আর কোনো রা নেই। ছবি তুলতে যারা ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতো, তাদের চেয়েও বেশি ব্যস্ত থাকতাম আমি ছবি তোলায়! কি এক বিশাল কর্মযজ্ঞ করে যাচ্ছি – এমন একটা ভাব নিয়ে এলোমেলো ছুটোছুটি লাগিয়ে দিতাম। আমরা তিন ভাইবোন মিলে টিফিনের টাকা, বাজার থেকে ‘মেরে’ দেয়া টাকা জমিয়ে ফিল্ম কিনতাম। ফুজি আর কোডাক ফিল্ম গুলো তখন স্টুডিও গুলোতে খুবই সহজলভ্য ছিলো। ISO জিনিশটা তখনও বুঝতাম না, শুধু ISO 100 লেখা দেখে কিনতাম। কারণ কোন এক স্টুডিও থেকে জেনেছিলাম যে, এটা বেশি স্পিডের ফিল্ম! কিন্তু কেনো এর স্পিড বেশি বা সেই স্পিডটাই যে কি, তা জানতে চাইনি। এখনো বাসার ‘ফ্যামিলি ফটো এ্যলবাম’-এ সবার মাঝে আমার অনুপস্থিতি এটাই মনে করিয়ে দেয় যে, ফটোগ্রাফারটি আমিই ছিলাম।


সমাধি

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১০:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষণ্ণ কাজরীর মত কাঁদে
জলগন্ধী হাওয়া,
মধুকূপীর ছায়ামাখা সমাধির শূন্য বুকে
শিশিরের মত ঝরে মহুয়ার ফুল।
যে মৃতের মুখ ছিল আঁকা
কোনো এক বিরহীর নয়নচকোরে,
জীবন ফোয়ারায় ফিকে হয়ে যায়
অশ্মীভূত সেই ছবি।
তবু অনন্ত রাত্রি ঘুমোয়, নির্লিপ্ত
বিস্মৃত সেই প্রিয় মুখ।


বই চুরি

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই কোন কালে ওস্তাদ মুজতবা আলী বইকেনা প্রবন্ধে লিখেছিলেন - বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয়না। আলী সাহেবের সারাজীবনের কাজ পিডিএফ হিসেবে নামাতে সময় লাগে মিনিট খানেক। খরচ লাগে শূন্য টাকা। সুতরাং দেউলিয়া হবার প্রশ্নই আসে না। একথা জানার পর তিনি বেঁচে থাকলে আজ কি বলতেন জানিনা। তবে 'বই চুরি করে কেউ কখনো পাপী হয়না' এই কথা নিশ্চয়ই বলতেন না।