Archive - জুন 19, 2011 - ব্লগ

পরীবালা

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ৮:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


--


সনাতন, ফিরে এসো মৃত্তিকার বোধ

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ১০:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সনাতন, খুব করে এসো ফিরে
প্রবঞ্চক সময়ের হাত ধরে
ভেঙে সব আধাঁরের স¡রলিপি
আরবার এসো; আরো একবার দেখি
সরল, সহজ ক্যানভাসে মোড়া
জননী - জন্মভূমির আচঁলজোড়া
অদ্ভূত নবান্নের উৎসব লেগেছে
পাললিক শতধা প্লাবনে
সব নষ্টামী ধুয়েমুছে গেছে
ঐতিহ্য অনুগামী অশেষ আগুনে;
প্রানপন দেখি,
বাংলাদেশের হৃদয় জুড়ে
আবারো উঠেছে জেগে
মৃত্তিকার বোধ।।

--- খুলনা, 17.01.2011


বাবা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ১০:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবা-কে নিয়ে দীর্ঘ একটা লেখা লিখবার ভাবনা মাথায় ঘুরছে অনেক দিন থেকেই। ভেবেছিলাম হয়তো লিখবো কি করে বাবার কাঁধটাকে পেয়ারা গাছ বানাতাম, বাবার হাঁটুতে বসে সুরেলা কন্ঠের তিল-ওয়াত শুনতাম সেই অবুঝ সময় গুলিতে, আর বাবা গা-ভর্তি পাউডার দিয়ে ঘর থেকে বের হবার পর সেই পাউডারে স্লিম কাটতাম, কিংবা বাবার পাঞ্জাবির পকেট থেকে কিভাবে 'চিজ' আবিষ্কার করতাম । কিন্তু একবারও পেরে উঠছিনা। আমার দুর্বলতাটা কাটিয়ে উঠত


গল্পঃ মৃত্যুচ্ছা পর্ব-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ৩:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী বলেই মনে হয় তা সম্পর্কে সব মানুষেরই কিছু নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা থাকে। আমার বাবা সবসময় বলতেন উনি সুস্থ অবস্থায় মারা যেতে চান—কোন দুরারোগ্য ব্যাধীতে ভুগে ধুঁকেধুঁকে যেন তাকে মরতে না হয়। আমার বড়ভাইটার সবসময় বড় বড় চিন্তা করতে ভালবাসত; ওর ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পরও যেন ইতি হাসের অংশ হয়ে অমহয়ে যেতে পারে। আমার ছোটভাইটা চায় ওর মৃত্যুর সময় যেন গার্ড অফ অনার দিয়ে ওর কফিন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দি


জলজ্যান্ত জল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জন্ম হয়েছিলো বন্যার সময়। ৮৮’র বন্যায়। সবার মুখে শুনতে শুনতে আমি যেন স্মৃতিতে দেখতে পাই কিভাবে আমাকে কোলে করে পানি’র উপর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো এক বাসা থেকে আরেক বাসায়।


জ্যোৎস্না-স্নান

ফকির লালন এর ছবি
লিখেছেন ফকির লালন (তারিখ: রবি, ১৯/০৬/২০১১ - ২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি আমি, কাজলরেখা, জ্যোৎস্না চাখতে
যখন যেতাম উত্তরের গাঙে,
সেখানে বিশাল সব হাঁ-করা ঢেউ,
যেন বোয়ালের মতো গিলে খাবে চাঁদ সদাগরের নাও

জ্যোৎস্নায় ধুয়ে যায় মন,
জ্যোৎস্নায় ভিজে যায় শরীর,
জ্যোৎস্না না কাজলরেখা - তুমি,
কার নেশা বড়, ভাবতে ভাবতে আমার কিস্তিই
বুঝি গিলে খায় তোমার উথালপাথাল হাওড়।

তারার শামিয়ানা, ছলাৎ-ছলাৎ, তুমি আমি
পাশাপাশি, বলো, মরণেই বা আর কিবা আসে যায় -