Archive - সেপ 20, 2011 - ব্লগ

যুদ্ধ প্রতিদিন, কর্মজীবি মা’র গল্প (১)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার মেয়ে ‘তুংকা’ খুব ভালো স্কুলে ভর্তিপরিক্ষায় উতরে যাবার পর আমার আকাশ ছোঁয়ার আনন্দ হয়েছিলো। ভর্তির নিয়ম কানুন ইত্যাদি জানার জন্য স্কুলে যাবার পর মাথায় বাজ পড়লো। স্কুল শুরু এগারোটায়। সর্বনাশ ওকে স্কুলে নামাবে কে? আগের স্কুল ছিলো নয়টায়, মেয়েকে নামিয়ে সময়মতো অফিসে পৌঁছে যেতাম। তুংকার বাবার এক দূরের চাচাকে অনেক অনুনয় করে স্কুল শেষে বাসা পৌঁছে দেবার কাজটা গছিয়ে দেয়া গিয়েছিলো। বিনিময়ে যখন তখন গাড়িটা তাকে ব্যবহার করতে দিতে হতো।


পোয়াতিয়ে-তে

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ আমার ভাবতে পারাটা প্রমাণ করে যে আমি আছি।” কথাটা বলে একটা দর্শণচিন্তার জন্ম দিয়েছিলেন রেনে দেকার্ত। আজ থেকে বছর পাঁচেক আগে যখন ডরোথী নামের এক ফরাসী তরুনীর সাথে হঠাৎ আলাপ হয় চট্টগ্রাম আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ-এর ছোট্ট কাফেতে, তখন সবে দেকার্ত-এর নাম শুনেছি, জেনেছি ফ্রান্সের পশ্চিমদিকের শহর পোয়াতিয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে কালক্রমে আধূনিক দর্শণের পুরোধা বনে যান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুর


বস!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মহান তুমি বস,
তোমার খুশি আমার খুশি
খাইও যদি ডস।
তুমি শিরোমণি,
তোমার কথা আমার কাছে
বাণী চিরন্তনী।
যদি ওঠো হেসে,
সেই খুশিতে অ্যাজমা রোগী
মরে হেসে-কেশে।
তুমি যদি বলো,
বিকেল বেলা সকাল হবে
সাদা হবে কালো।
ডাকো যদি ঘরে,
ভয়ে মরি, চাকরি তবে
বাঁচাই কেমন করে?
মেজাজ যদি চড়ে,
দেখবে তুমি অফিস সুদ্ধ


স্মৃতিপাঠে বিদ্যাপীঠঃ আদ্যপান্তে আদর আলী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৮:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]-আদর আলী-ই-ই-ই।
-ইয়েস স্যার।
-এদিকে আসো। দেখি তুমার জামাকাপড় ঠিক আছে কিনা। ইউনিফর্ম পইরা আইছো তো?
-জ্বি স্যার।
-জুতায় ময়লা ক্যান? হালচাষ করছো নাকি ক্লাসে আসনের আগে? প্যারেডে যাওয়া বাদ দিয়া?
-না, স্যার। প্যারেডে লেফট-রাইট করার সময় ধূলো উড়ে ময়লা হয়ে গেছে বোধহয়।
_ও, আচ্ছা। কিন্তু প্যারেডে পা না নাড়াইয়া লাত্থি দেওনের লাহান ঝাকাইলে তো ধূলা উড়বোই। অন্য কারও পায়ে তো তুমার লাহান ময়লা দেহি না। তা শরীল কীরম আছে? রাইতে ভালা ঘুম হইছে?
-জ্বি স্যার, হয়েছে।
-আর লেহাপড়া? নাকি জুতমতো ঘুমাইতে গিয়া ভুইলা গেছো?
-না, স্যার। পড়াশুনাও করেছি।
-হুম, তা দেহি কী পড়লা। যাও বই নিয়া আইসা শুরু করো কাইল যেইহানে শ্যাষ হইছিলো ঐহান থাইকা।