Archive - সেপ 24, 2011 - ব্লগ

"ভালো হলে সেরে যাবে.."

অরূপ এর ছবি
লিখেছেন অরূপ (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-"ভালো হলে সেরে যাবে.."
-"কি ভালো হলে কি সারবে???"


ছন্দে ছন্দে চলা ০১

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবশেষে কবিতার ছন্দ ও মিল নিয়ে লিখতে বসলাম। শুরুতেই অকপটে বলতে চাই, এ বিষয়ে লিখবার জন্যে যে ন্যুনতম জ্ঞান থাকা প্রয়োজন তার চিলতেটুকুও আমার নেই। আমি জানি এই সচলায়তনেই অনেক বাঘা বাঘা ছন্দ বিশারদ আছেন যাঁদের কাছে এই লেখা নিতান্তই কৈশোরসুলভ ঠেকবে। তবু লিখছি। কারণ দুটো। প্রথমটি হলো, পাঠক ও লিখিয়েদের মধ্যে যারা এ বিষয়ে আগ্রহী তাদের জন্য একটা দিলখোলা মিথস্ক্রিয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করা। আর দ্বিতীয়টি হলো, যাঁরা এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞান রাখেন, অভিজ্ঞতার ঝুলিতে যাঁদের সঞ্চয় পর্যাপ্ত, তাদের কাছ থেকে নিজের ভুল-ভ্রান্তিগুলো শুধরে নেবার একটা সুযোগ তো পাওয়া যাবে। তাই শুরুতেই সবার কাছ থেকে অভয় ও সহযোগিতা চেয়ে নিয়ে শুরু করছি।


এখনো সময় আছে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৯:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাজেদুল চৌধুরী রুবেল

পেশাগত ব্যস্ততায় দরুন যথাসময়ে সঠিক লিখাটা লিখে উঠতে পারিনা। লোকাল ট্রেনের মতোই যেনো আমার লেখার গতি। লেখক হিসেবে এটা আমার এক ধরনের ব্যর্থতাই বলা চলে।


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৯:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১)
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২)

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)

ছোটোবেলা থেকেই জেনে এসেছি স্টুডেন্ট মানে হলো শিক্ষার্থী বা ছাত্র-ছাত্রী। কিন্তু ভার্সিটিতে এসে আমার এই আটপৌরে ধারণা অচল বলে প্রতীয়মান হলো। বিশেষতঃ হলে উঠার পর প্রকৃষ্টরূপে জ্ঞাত হলাম যে, স্টুডেন্ট মানে ছাত্র-ছাত্রী নয়, স্টুডেন্ট মানে হলো শুধুই ছাত্রী। একজন ছাত্র হিসেবে তাৎক্ষণিকভাবে আমি এই স্টুডেন্টশীপ হারানোর ঘটনায় তীব্র মনঃক্ষুন্ন হলেও শেষ পর্যন্ত মেনে নিতে বাধ্য হলাম। তাছাড়া এ ঘটনার প্রতিবাদে বুয়েটের ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকেও এখন পর্যন্ত বিক্ষোভ-সমাবেশ, অনশন-ধর্মঘট কিংবা মানববন্ধনের ন্যায় কোনোপ্রকার বলিষ্ট কর্মসূচী নেয়া হয়েছিলো বলে শোনা যায় না।


আবেগ বনাম যুক্তি ২ - দর্শণ *এবং* বিজ্ঞান

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৮:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এর আগে আমার কিছু লেখায় আমি দেখানোর চেষ্টা করেছি আমরা কেন 'সচেতন চিন্তা' বা 'কনশাস থট' করতে চাই না। এটা কষ্টকর কাজ। আমাদের চিন্তার জ্বালানি আবার দৈহিক, আর আমাদের মস্তিষ্ক খুবই রিসোর্স-হাংরি একখান জিনিস। অফিসে কাজ করতে গিয়ে আমি নিজে পরিষ্কার টের পাই যে জটিল চিন্তার ক্যাপাসিটি দিন যেতে যেতে কমতে থাকে। এগুলো এড়ানোর উপায় নেই তা না; অনেক বড় একটি উপায় হল রিচুয়ালাইজ করে ফেলা, বা 'ক্রীড়া' হিসেবে নেয়া। পল গ


নদী কি পারে?

ঝরাপাতা এর ছবি
লিখেছেন ঝরাপাতা (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নদী কি পারে- তার গহীন অতলে
জন্মান্তরের যত সঞ্চিত ব্যথা
উপচে দিতে ঢেউয়ের ছলাৎছলে ?

নারী কি পারে- এমনি অবহেলে
মুছে ফেলতে দেহের সন্তাপ
ঐ খরস্রোতা নদীর জলে ?

যদিও পূণ্যার্থী ছিলাম না কখনোই,
তবুও নদীকে নারী ভেবেই গিয়েছিলাম তীর্থস্নানে
ছুতেঁ চেয়েছিলাম জলের শরীর, মৃত্তিকা পলল,
অঞ্জলি পেতে নিতে বেহুলার খোঁপা থেকে খসে পড়া ভাঁটফুল-
হায়- সেখানে ভাঙ্গনের উল্লাস, শোনিতের ধারা ,


প্রবাসীর দুঃখ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৮:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বন্ধু সমেত ছোট ভাই জাবেদের ফোন পেয়ে জানতে পারলাম বন্ধু বর তাজুর মা আর নেই। খবরটা শুনেই আমার বুকটা কেন জানি কেঁপে উঠলো। কখন যেনো আমাকেও এ নিষষ্ঠুর খবরটা শুনতে হয়! বাবার কবরেতো মাটি দেয়ার সৌভাগ্য হয়নি। এ যে কত বড়ো যাতনা, যার জীবনে ঘটে গেছে এ মরমন্তুদ নিষঠুরতা সেই কেবল উপলব্দি করতে পারে।


বহুজগত

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৪:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
প্রফেসর দরবেশ মন দিয়ে বিস্কুট খাচ্ছিলেন, চায়ে চুবিয়ে। সব কনফারেন্স শেষেই তিনি সংলগ্ন ক্যাফেতে ঢুকে তাদের চা আর বিস্কুটের মান পরখ করেন, তারপর মনে মনে একটা রেটিং দেন। যেসব ক্যাফের চা ভালো, যাদের বিস্কুট চায়ে চুবানোর পর ঠুস করে গলে ভেঙে চায়ে ডুবে আত্মহত্যা করে না, সেসব ক্যাফের সাথে সংশ্লিষ্ট কনফারেন্স এবং আয়োজকদের প্রতি তিনি প্রসন্ন থাকেন। যেসব কনফারেন্সে গিয়ে সাথের ক্যাফেতে, বলাই বাহুল্য, সুবাসিত চা এবং বলিষ্ঠ বিস্কুট মেলে না, সেসব কনফারেন্সকে তিনি তুচ্ছজ্ঞান করেন। বিজ্ঞান কোনো না কোনোভাবে এগিয়ে চলবেই, কিন্তু দুবলা বিস্কুট সরবরাহকারী ক্যাফে মানবজাতিকে সবসময় পেছনদিকে টেনে নিয়ে যায়।

চায়ে চুবিয়ে বিস্কুট খাওয়ার কাজটাকে কিছুটা ঐকান্তিক মনে করেন প্রফেসর দরবেশ, অনেকটা প্রেমিকার সাথে ফিসফিস আলাপের মতোই। এ সময়ে কেউ কাছে এসে দাঁড়িয়ে থাকলে দুটো কাজেই ব্যাঘাত ঘটে।

"ডক্টর দরবেশ?" একটা পিলে কাঁপানো ভারি কণ্ঠস্বর মেঝের ছয়ফুট ওপর থেকে হেঁকে ওঠে।


আঁধার আলোর পারে

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঝানু তাত্ত্বিকেরা বলে মৃত্যুইচ্ছা নাকি মানুষের সহজাত স্বভাব আর তাইতেই সকলের নাকি খালি খালি মরে যেতে ইচ্ছে করে। কথাটা এমনিতে নেহাত মন্দ নয়। আমাদের জীবনে আমরা কথায় কথায় অসংখ্যবার মরে যেতে চাই। কিন্তু সত্যি করে মৃত্যুর সামনে পড়লে বোঝা যায় এইসব কথা বার্তা কি বিশ্রি রকমের ছেঁদো। অনেক বছর আগে একবার ছোট্ট এক কাঠের নৌকায় করে সেন্ট মার্টিন থেকে ফেরার সময় সমুদ্রঝড়ের কবলে পড়ে বুঝেছিলাম মৃত্যুভয় কি


এলান কোয়াটারমেইন ও আয়েশা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ১:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এলান কোয়াটারমেইন ও আয়েশা ২

“মানুষ কীভাবে এই শহরে যেত যিকালী?”

“আমার মনে হয় সমুদ্র পথে, মাকুমাজন। তবে আমার ধারনা তোমার ঐ পথে না যাওয়াই ভালো। সমুদ্র পাঁড়ের জলাপথ এখন পার করা অসম্ভব। তোমার পায়ে হেঁটে যাওয়াই তোমার পক্ষে নিরাপদ”

“যিকালী তুমি কেন আমাকে এই অভিযানে পাঠাতে চাও? আমি জানি তুমি উদ্দেশ্য ছাড়া কিছু কর না।”