ব্লগ

ছফাগিরি। কিস্তি এক।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: সোম, ১৬/১১/২০০৯ - ১২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আহমদ ছফা (জুন ৩০, ১৯৪৩- জুলাই ২৮, ২০০১)

[justify]ভালো না লাগলে কোন একটা পড়া বই ধরি। কারণে অকারণে একটা বই অনেক কয়বার পড়েছি। আহমদ ছফার পুষ্প বৃক্ষ এবং বিহঙ্গ পুরাণ। মার্কিন মুলুকে আসার সময় সেই বইটাই আনতে ভুলে গেছি। কিছুদিন আগে আমার মা বইটা কুরিয়ারে পাঠিয়েছেন। থেকে থেকে বইটা হাতে নিয়ে দেখছি। উত্থানপর্ব থেকে প্রকাশিত সংস্করণ। মুখবন্ধ লিখেছেন সলিমুল্ল...


ছেঁড়া স্যান্ডেল, বুটজুতা, স্টেডিয়াম আর নাম

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: রবি, ১৫/১১/২০০৯ - ৬:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়দিন ঢাকার বাইরে ছিলাম শুটিংয়ে। নেটবিহীন। কাল সারাদিন ঘুম। আজ সচলায়তনের পাতা খুলে খুলে পড়ে যাচ্ছি একের পর এক লেখা।

পড়লাম যুবরাজের লেখাটা... দেখলাম সেই ছবিটাও।
মজা লাগলো।

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামালের জন্মদাত্রীর পায়ের স্যান্ডেল ছেঁড়া। আর তার পেছনেই দেখা যায় তিনটা চকচকে জুতার ছবি, ঠিক জননীর মাথার কাছে। তারমধ্যে দুটো বুটজুতো।

রাষ্ট্রর এখন স...


আমাদের মা - আমাদের প্রথম ও প্রধান শিক্ষক - ৬ (শেষ)

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: রবি, ১৫/১১/২০০৯ - ৪:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের মা - আমাদের প্রথম ও প্রধান শিক্ষক - ৬
জোহরা ফেরদৌসী

পর্ব ১
পর্ব ২
পর্ব ৩
পর্ব ৪
পর্ব ৫

জীবন যখন শুকায়ে যায় করুনাধারায় এসো....

দূঃখ সূখের দোল দোলানো জীবনে মা আনন্দ যেমন পেয়েছেন, শোকও পেয়েছেন। অপরিনত বয়সে প্রথম শোক পেয়েছেন তাঁর প্রথম সন্তানের অকাল মৃত্যুতে। কয়েক মা...


একটি জনজাদুঘরের সন্ধানে

যূথচারী এর ছবি
লিখেছেন যূথচারী (তারিখ: রবি, ১৫/১১/২০০৯ - ২:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণচাঁদার মাধ্যমে বালিয়া মসজিদ সংরক্ষণ কাজে সাফল্যের পর (অন্য স্থাপনাগুলো সংরক্ষণের পাশাপাশি) এবারে আমরা হাতে নিয়েছি জনজাদুঘর স্থাপনের একটি কাজ। জনজাদুঘর প্রত্যয়টি (পিপলস মিউজিয়াম বা কম্যুনিটি মিউজিয়াম) গত এক-দেড় দশক ধরেই জাদুঘরবিদ্যায় জনপ্রিয় একটি ধারণা হয়ে উঠছে। মানুষের (জনগণ) যা কিছু আছে সেগুলোকে মানুষ যেভাবে “উপস্থাপিত” দেখতে চায়, সেভাবে হাজির করাটাই এই ধরনের জাদুঘরের ...


একটি সামাজিক কল্পকাহিনী এবং কিছু খন্ড চিত্র

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খন্ড চিত্র - ১

১৯৯৯ সালে একদিন বাবার কাছে শুনলাম বাংলাদেশ এ নাকি একজন অর্থনীতিবিদ আছেন যিনি পৃথিবী জয় (!) করে এসেছেন কি জানি এক থিওরী দিয়ে (তখন micro-credit কি জিনিস বুঝতাম না) । তিনি বাংলাদেশ নাকি এমন একটা ব্যাংক খুলেছেন যেখানে নাকি শুধু গরীবরা হিসাব খুলতে পারে। আমি তখন বোকার মতো বাবাকে বলেছিলাম তাহলে তো বাংলাদেশ এ কোন গরীব থাকবে না। বাবা শুধু মুচকি হেসেছিলো। তারমানে তখন বুঝি নি। অনেক পর...


পণ্ডিত শব্দের সাথে যুদ্ধরত প্রাচ্যের অক্সফোর্ড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ৮:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধারাপাতের গুনগুন মনে নেই
ক্যলকুলেটারের বোতাম টিপে
দেদারছে বাড়ছে হিসাবের মেদবহুল দেহ।

দুয়ে দুয়ে চার, এই বিশ্বাসও আজ
সমসাময়িক বিশ্বাস থেকে উধাও
আত্মার অবমূল্যায়ন সম্পুরক বাজেটের মতো
বরাবরই তথাগত সমীকরণসিদ্ধ।

প্রতিশ্রুতি প্রায়শ্চিত্তের যাত্রায়
অনবরত ঘূর্ণায়মান
প্রথম সূর্যের কাছে
মৃত্যুর প্রার্থনা করে না কেউ।

সূর্যাস্তের কাছ থেকেও
জীবনের নতুন স্বপ্নই প্রকৃত চা...


অবোধের অবাধ্যতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ৮:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুকুন্দ ভদ্র এসেছিল এমন এক রাতে:
আশ্বিনের ঝঞ্জা-বজ্র বায়ু,
সরিসৃপের উত্কট শি-শি শব্দে।
কৃতদাসের পিঠের উদার জমিন
লাল থেকে নীল হয়ে যায় চাবুকে চাবুকে,
তেমনি বিজলী-মুখর করাল দন্তে
ক্ষনে ক্ষনে হেসে উঠা নিশী-রাতে,
আজ থেকে ঠিক একটি বছর আগে
এসেছিল মকুন্দ ভদ্র:
সম্ভাবনাময় এক প্রৌঢ় বিপ্লবী।
অন্ধকারে জ্বলে, জ্বলে সিংহ চক্ষু
দ্রোহ-হুংকারে, মূক্তির আশ্বাসে
তার অন্তরাত্তা বিশ্বাসে বিস্ফ...


আত্মজা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ৮:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যাক,বাড়িটা হচ্ছে শেষপর্যন্ত... রায়হানসাহেব খুব তৃপ্তমনে ভাবেন, একটা সন্তুষ্টির আভা তাঁর চোখেমুখে ছড়িয়ে পড়ে!সারাজীবনের কষ্টের ধন এই বাড়ি,নিজে সরকারী চাকরি করেছেন মাঝারি গোছের.. কখনো বাম হাতে রোজগারের কথা ভাবেননি, আয়েশা খাতুনও সেটা নিয়ে অনুযোগ করেননি...জীবনে তাঁর ইচ্ছে ছিলো একটাই,একদিন না একদিন নিজেদের মাথা গোঁজার একটুখানি ঠাঁই হবে.. তা প্র/ফান্ডের টাকা কড়িগুলোই তো...


ঘোড়সওয়ার। ১৯

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ১০:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]‘ঘোড়সওয়ার।২৭’ কবিতাটি আমি লিখে ফেলেছিলাম হঠাৎ। একটানা কলম চালিয়ে।লাইনের পর লাইন মাথায় এসে ভর করে। শেষমেষ কিছু একটা দাঁড়ায়। লেখা শেষে আমি পড়ে চমকে উঠি। ব্যলীক (কামুক) ইন্দ্র, কবিকুল, ঘোড়সওয়ার, জনতা, প্রকৃতি – কবিতায় এই কয়টি চরিত্র এসে গেছে। আপনাআপনি। যতিচিহ্ন তুলে দিয়ে কবিতাকে একটু দুর্বোধ্য করি। কয়েকবার পড়ি। একটা গতি খেয়াল করি। ক্রিয়াপদে কিংবা ক্রিয়াপদের পরবর্তী শব্দ বা ...


বন্ধু তুমি, একটু সাবধানে, কম কথা বোলো

রেশনুভা এর ছবি
লিখেছেন রেশনুভা (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০০৯ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
যাঁরা বেশি কথা বলেন তাঁদের কী সমস্যা হয় জানেন? তাঁরা কোন কোন সময় অপ্রয়োজনীয় এবং হয়তবা কোন অপ্রিয় কথাও বেফাঁসে বলে ফেলেন। এটুকু হলেও তেমন কোন সমস্যা নেই। কারো কারো অপ্রিয় কথাটুকু বলার সাহস থাকা উচিত যদি তা যুক্তিসংগত হয়ে থাকে। তাহলে গোলটা বাঁধল কই? যখন তাঁরা বলার আনন্দে দিশাহারা হয়ে তাঁরই অন্য কোন এক বন্ধুকে আঘাত করে বসেন। আর এটা বোঝার পর ঐ সব বোকার স্বর্গে বাস করা লোকদের কী হ...