বাংলা অ্যাম্বিগ্রামঃ কীভাবে কী হয়

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: বুধ, ০৬/০১/২০১০ - ৭:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দ্য ডা ভিঞ্চি কোড নিয়ে যখন মাতোয়ারা সবাই, আমি তখন ড্যান ব্রাউনের সাইট ঘুরে ভিঞ্চি কোডের রহস্য উন্মোচন করতে লেগে যাই। সেখানে জানতে পারি সিজার বক্সের কথা। সিজার বক্স ছাড়াও অন্য আরও পদ্ধতিতে 'কোড ভাঙা' দেখতে থাকি। এক পর্যায়ে সামনে আসে অ্যাম্বিগ্রাম। মাথা আউলানোর সেখানে শুরু। বেশ কয়েকটা সাইট ঘুরে অনেক ফাইট দিয়েও যখন এই জিনিষের কূল-কিনারা করতে পারলাম না, তখন 'উড়ো খৈ গোবিন্দায় নমঃ' বলে পাশ কাটিয়ে সরে আসি। বেশিদিন এক জিনিষ ভালো লাগে না, এটাও একটা কারণ হতে পারে। আমি নতুন কিছু নিয়ে আমার অলস মস্তিষ্কের নিউরণ ব্যস্ত করে ফেলি। অ্যাম্বিগ্রামের ভূত চলে যায় কয়েকদিন পরেই।

এরপর, বেশ লম্বা সময় পর তানিম সচলে পোস্টায় অ্যাম্বিগ্রাম নিয়ে। পুরানো ভূত আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এবার অন্য লাইনে গুঁতানো শুরু করি ইন্টারনেটে। কিছুটা সফল হলেও এবারও দিন দুয়েক পরেই চাট্টিবাট্টি গোল করে কাটাপাতলা দিয়ে সটকে পড়ি ঐ পথ থেকে। মাথা খাটাতে ইচ্ছে করে না। অলস মানুষের যা হয় আরকি!

এরপর আবার জোয়ার শুরু হয় সচলে। আমি এই জোয়ারে গা ভাসাবো না, ভাসাবো না বলেও কী মনে করে খাতাটা টেনে নিয়ে আবার রেখে দিলাম জায়গামতো। আবুল হোছেন হিমুকে বললাম, অ্যাম্বিগ্রামের স্টেপ-বাই-স্টেপ বর্ণনা করতে। কিন্তু ব্যাটা আস্ত একটা জব্বর কাগু। কিছুতেই কীভাবে কী করে বলে না। শুনলাম ও নাকি মতিঝিলের প্যাটেন্ট সংরক্ষণ অপিসে যোগাযোগ করেছে তার "অ্যাম্বি অংকন পন্থার" প্যাটেন্ট সংরক্ষণ করার জন্য। ব্যাটা জব্বর আলি, থাক তুই তোর আইস্কেপ না ইঙ্কস্কেপ পদ্ধতি নিয়ে।

অ্যাম্বিপাগল জনগণের হাউশ মেটাতে শেষমেশ আমিই আঁকিবুকি করতে লেগে গেলাম।

খাতায় অক্ষরগুলোকে মোটামুটি সুশীলভাবে বিন্যাস করা গেলেও সমস্যা হয় কম্পুতে গিয়ে। আধা ইঞ্চির একটা লাইনও সোজা আঁকতে পারি না। আমার অংকন বিদ্যা নিয়ে মোটামুটি সবাই ইতোমধ্যে জেনে গেছেন যে আমি অতিকষ্ট আর আগ্রহ নিয়ে একবার ব্যাঙ এঁকে বন্ধুদের দেখানোর পর তারা আমার পিকাসো প্রতিভা নিয়ে কী উক্তি করেছিলো! সেই কথা আর এখানে বলতে চাই না, সরাসরি চলে যাই বাংলায় অ্যাম্বানোর ধাপ গুলোতে।

ধাপ-১:
যে শব্দটা নিয়ে অ্যাম্বাতে চান তাকে আগে খাতায় লিখে ফেলুন অক্ষরগুলোয় সামান্য ফাক দিয়ে। তারপর খাতাটা ঘুরিয়ে (১৮০ ডিগ্রী) একইভাবে আবার লিখুন অক্ষরগুলো।

উদাহরণ: আমি 'রবিন' কে অ্যাম্বাতে চাই। খাতায় লিখে ফেললাম এভাবে র বি ন। এবার খাতাকে পুরো একশ আশি ডিগ্রী ঘুরিয়ে র বি ন শব্দটা আবার লিখলাম। র'এর নিয়ে ব; বি'এর নিচে বি এবং ন'এর নিচে র এসে জায়গা নিলো, তবে উল্টো হয়ে। স্ক্যানার নেই বলে দেখাতে পারছি না। আশাকরি ধাপটি পরিষ্কার হয়েছে। না হলেও অসুবিধা নেই। পরবর্তী ধাপে গিয়ে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ধাপ-২:
এবার সোজা 'র' আর উল্টো 'ন'কে একটার উপর আরেকটা ফেললে কেমন দেখায় সেটা চেষ্টা করুন বের করতে। এই দুইটা অক্ষরকে একটার উপর আরেকটা আঁকুন খাতায়। এবার আপনার নিজস্ব তেলেছমাতি খাটান। দুইটা অক্ষরের আতা-পাতা-ঠায়-ঠিকানা মোটামুটি ঠিক রেখে যতো পারেন তেরিগেটি করেন, বাঁকা করেন, ত্যাড়া করেন, যা খুশি করেন, এখানে আপনি স্বাধীন। আঁকা শেষ হলে মনে রাখবেন আপনি এইমাত্র অ্যাম্বি শব্দটার প্রথম আর শেষের অক্ষরটা শেষ করে ফেলেছেন।

ধাপ-৩:
একই পদ্ধতিতে শব্দটির মাঝের অক্ষর পর্যন্ত (জোড় সংখ্যক অক্ষর সম্পন্ন শব্দের ক্ষেত্রে প্রথম অর্ধেক অক্ষর সমূহ) মিশন সম্পন্ন করুন। মাঝের অক্ষরটিকে কীভাবে তার উল্টোটার সঙ্গে সাঁটাবেন, কীভাবে সাঁটালে ভালো দেখায়, বের করে ফেলুন একই ভাবে।

ধাপ-৪:
এবার পিসিতে বসে পড়ুন। আঁকাআঁকির যেকোনো সফটওয়্যার হলেই হবে। আমি এমএস পেইন্ট ব্যবহার করেছি। একটা একটা করে ঐ ফাউল যুক্তাক্ষরগুলো আঁকতে থাকুন, আঁকা শেষ হলে ভালো রেজ্যুলুশনে সেইভ করে ফেলুন।

[ক] র+ন— কে আমি এঁকেছি এভাবেঃ
র+ন

[খ] বি—কে সাদামাটাভাবেই এঁকেছিঃ
বি

ধাপ-৫:
এই ধাপে এসে ছবি সম্পাদনার একটা সফটওয়্যারের শরনাপন্ন হয়েছি আমি। হাতের কাছের ফটোশপটাকেই বেছে নিয়েছি। সেখানে ওপরের দুইটা অংকণ খুলে ম্যাজিক টুলের সাহায্য নিয়ে (শুধু) 'বি'কে কপি করে (র+ন)—এর ক্যানভাসের উপর ফেলেছি। তারপর টেনেটুনে একটা ভদ্রমতো জায়গায় এনে ছেড়ে দিয়েছি। ভালো কথা, (র+ন) এর ক্যানভাসটা কিন্তু বড় করে নিতে হবে যাতে করে বাকি অক্ষরগুলো পাশাপাশি আঁটানো যায়।

(র+ন), বি

ধাপ-৬:
ধাপ-৫ এ যে ছবিটা পাওয়া গেলো, এবার এটাকে একই রেজ্যুলুশনে, চিত্র হিসেবে সেইভ করে ফেলুন। তারপর এখানেই সেটা খুলুন। খুলে ক্যানভাসটা ১৮০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে ফেলুন।

(র+ন), বি [উল্টো]

ধাপ-৭:
এবারও ম্যাজিক টুলের সাহায্য নিয়ে শুধু (র+ন), বি [উল্টো]— কে কপি করে এনে ফেলুন সোজা (র+ন), বি— এর ক্যানভাসে। তারপর আবার টানিটানি শুরু করুন যতোক্ষন না পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন একটা অবস্থান খুঁজে পাচ্ছেন। চিত্রে দেখুনঃ

রবিন

ব্যস, পেয়ে গেলেন আপনি "রবিন" এর অ্যাম্বিগ্রাম।

ধাপ-৮:
এবার আপনি চাইলে এটাতে ফুল-পাতা-লতা-গাছ-উদ্ভিদ-প্রাণী, যা খুশি তেলেছমাতি ব্যবহার করতে পারেন। আমিও করেছি।

রবিন (চূড়ান্ত)

[এই অ্যাম্বির চাহনেওয়ালা কই! এইবার সত্যি সত্যিই ভাইবা দেখেন শালির লিস্টি নিয়া কোন ক্বেবলা বরাবর রুকু দিবেন!]


পিপিদা কোটি কোটি বছর আগে বলেছিলেন তাঁর 'প্রকৃতি প্রেমিক'কে যেনো অ্যাম্বিয়ে দেই। উনি আর মানুষ পাইলেন না। ধরলেন গিয়ে আমাকে। আমার প্রথম সীমাবদ্ধতা হলো, আমি পিপিদার সেই মন্তব্যটা এতোদিন দেখিই নাই। আর সবচেয়ে বড় যে সীমাবদ্ধতা সেটা হলো, আমি অ্যাম্বানো নিয়ে এটা-সেটা ঘেঁটেছি (তাও আংরেজীতে) কিন্তু কখনো করি নাই। তো আজকে সেই মন্তব্য চোখে পড়ার পর নুন-চুন-আমের কষ দিয়ে একটা জোড়াতালি লাগিয়ে বানিয়ে ফেললাম 'প্রকৃতিপ্রেমিক অ্যাম্বি'

প্রকৃতিপ্রেমিক (চূড়ান্ত)

এটার ধাপগুলো আর এখানে বললাম না। ফ্লিকারে তুলে রাখবোনি।

[পিপিদা'র কাছে করজোরে ক্ষমাপ্রার্থী দুইটা কারণে। এতোদিন মন্তব্যটা দেখি নাই বলে (দেখলেও কোনো লাভ হতো বলে মনে হয় না) আর আহামরি কিছু একটা বানাতে অক্ষম হলাম বলে!]

বুঁনোহাঁস ওরফে জংলি হাঁসের পোস্টে সুহান দেখলাম কাতর হয়ে তাকে নিয়ে অ্যাম্বানোর দাবী জানিয়ে গেলো। বুঁনোহাঁস, বেজায় ভালো আঁকেন নিঃসন্দেহে। তিনি 'সুহান'কে আগে বানিয়ে ফেললে সেটা দেখার পর আমার আবঝাব অ্যাম্বি বানানোর উৎসাহটা মরে যাবে। তাই ঝপাৎ ঝপাৎ করে পেইন্টে কয়েক টান মেরে সুহানকে অ্যাম্বিয়ে ফেললাম পত্রপাঠ।

[কইরে সুহাইন্যা, লৈয়া যা তোর অ্যাম্বি]

সুহান-৪
সুহান-৪



সুহান-৩
সুহান-৩



সুহান-২
সুহান-২



এবং সুহান-১
সুহান_১_১



বাংলায় অ্যাম্বানো কঠিন কিছু না। অন্তত যতোটা কঠিন মনে করা হয় ততোটা তো অবশ্যই না। যে ধাপগুলো এখানে বর্ণনা করলাম, আমি নিশ্চিত এর চেয়েও সহজভাবে বাংলায় অ্যাম্বানো যায়, আরও শতগুণ দৃষ্টিনন্দন করে। আমার মাথায় ঘিলু এবং মনে ধৈর্য্য, দুইয়েরই ভয়াবহ রকমের অভাব আছে। যে কারণে অ্যাম্বিতে উৎকর্ষ সাধন আমাকে দিয়ে হবে না।

কিন্তু আপনি, যিনি পড়ছেন, হবে আপনাকে দিয়ে। হাতে সামান্য একটু সময় থাকলে ট্রাই দিয়ে দেখুন। আশাকরি কোনো জব্বর কাগুকে অনুরোধ করতে হবে না আপনার নিজের অ্যাম্বির জন্য। উল্টা জব্বর কাগুই তখন আপনার পেছনে তেল-ঘি-মাক্খন ঢালতে থাকবে তার কোম্পানীর নামে একটা অ্যাম্বি মেরে দিতে। তখন অবশ্য আপনি শার্টের কলার ঝেরে পার্ট নিয়ে বলতে পারবেন (মহিলারাও ঝারবেন, ওড়নার কানি), "বেইল নাইরে কাগু, বেইল নাই। বদ্ধ সোর্সের এখন বেইল নাই!"

শুভ হোক আপনার অ্যাম্বানো।

সুহান


মন্তব্য

তিথীডোর এর ছবি

অ্যাম্বিম্যানিয়া বেগবান হোক...
(যদিও আমি এখনো কারো কাছে চাইনি, হুমম..)
পিপিদারটা দুর্দান্ত লাগলো!!!

--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ধুসর গোধূলি এর ছবি
প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ফেসবুকে দেখেই কী যে খুশী লেগেছিল। এখন পোস্টটা পড়ে আরো বেশী আনন্দ হচ্ছে।

নিজের বলে বলছিনা, আমারটাই কিন্তু সেরা হয়েছে চোখ টিপি

পোস্টে তারা দেয়ার অপশনটা কোথায় হাওয়া হয়ে গেল? নাকি ওটাও অ্যাম্বি গ্রামে বেড়াতে গেছে?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বলচেন দাদা? আসেন তাইলে 'ডিল' হয়ে যাক। কয়জন আছে আপনের? চোখ টিপি

তারাগুলা সব তাড়াতাড়ি অ্যাম্বিগাঁওয়েই মনেহয় নাইওর গেছে জব্বর কাগুরে খুঁজতে। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

কী কয়জন? সেই পুরানা প্রশ্ন নাকি?

তারা চলে আসছে। দাগাইলাম।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এহ্ হে! ভরা মজলিশে পিপিদা এক্কেরে আমার ইজ্জতের ফালুদা কৈরা ফেললো। পুরানা প্রশ্নো আবার কী! সবকিছুই তো নতুন। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুজন চৌধুরী এর ছবি
সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

তানিম যখন অ্যাম্বিকর্ম দেখানো শুরু করলো। আমি তখন খুঁজতে লাগলাম এইটা কোন গ্রাম? এই গ্রামের চেয়ারম্যান কে?
তারপর কিছুটা বুঝলাম। তখন ভাবলাম এইটা মনে হয় কোনো কোডিং টোডিংএর ব্যাপার, প্রোগ্রামারদের কাম।
তারপর বুনোহাঁস করা শুরু করলো। আমি তারে এটা সেটা জিগায়া বুঝলাম এইটা এইসব কিছু না, স্রেফ হাতে কলমে আঁকার কান্ড। এরা করে এমএসপেইন্টে।

খাড়ান, আমিও আঁকুম। শিখে গেছি পদ্ধতি। এখন শুধু হাতে একটু সময় দরকার।

একটা জিনিস বুঝি না, এইটার যা পদ্ধতি দেখলাম, তাতে তো এটা করার জন্য ইলাস্ট্রেটর সবচেয়ে ভালো সফটওয়ার। এমএসপেইন্ট দিয়া করেন ক্যান? ইলাস্ট্রেটরে আসেন মিয়া, সোজা দাগ দেওনের জন্য আর নিজের খাটতে হবে না। এক্কেবারে পুলসেরাতের পুলের মতো সোজা দাগ তৈরি হবে। আর এদিক সেদিক ঘুরানো টুরানো থেকে শুরু করে যা করতে চান ইলাস্ট্রেটরে সবই পানির মতো সোজা...

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মুস্তাফিজ এর ছবি

কইরা দেখান মিয়া।

...........................
Every Picture Tells a Story

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

করুম করুম। তখন খালি দেখবেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

গৌতম এর ছবি

দেখেন তো- আমার জীবনের প্রথম অ্যাম্বিগ্রামটা ক্যামন হইলো? চোখ টিপি

69

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

রাফি এর ছবি

হা হা হা... গড়াগড়ি দিয়া হাসি
গুল্লি

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

মুস্তাফিজ এর ছবি

আপনি কইতে কইতে আমি কইরা ফেলছি, নীচে দেখেন

...........................
Every Picture Tells a Story

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ইলাস্ট্রেটর আমার নাই। থাকলেও খুব যে সুবিধা হইতো আমার তাও না। কেবল আমার টানা দাগগুলা একটু সোজা হইতো, এই যা।

অ্যাম্বির সৌন্দর্য্যের আসল জিনিষ হইলো মাথায় আর হাতে। আমার দুইটার কোনোটাই নাই। তাই আমারে ইলাস্ট্রেটর ক্যা, কোরেল আইনা দিলেও কোনোই ফায়দা নাইরে ভাই। তয়, আমি ভালোই জানি আপনে এই জিনিষ নিয়া রক করতে পারবেন। তাত্তাড়ি ব্যস্ততা কমান মিয়া।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি

মাথার উর্পে দিয়া গেছে। আবার পড়ি। এটা ব্যবহারিক কাজ কী কী?

==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ব্যবহারিক কাজ যদি বলেন, তাইলে একটা করে দেখান। পূর্ণমান-সাড়ে তিন।

আর যদি ফলিত কাজ বুঝিয়ে থাকেন, তাইলে ব্যাফার আছেরে ভাই বিরাট ব্যাফার! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রাফি এর ছবি

আঁকাআঁকির কথা মনে করলে আমার কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে যায় হাসি
সুতরাং এইসব থিওরী পইড়া আমার কোনই ফায়দা হইব না; আমার নামের একটা 'অ্যাম্বিকর্ম' কৈরাদেন্না গুরু...।

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

এইটা ভালো লাগে কিনা দেখেন...
অ্যাম্বি রাফি
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

রাফি এর ছবি

ভালৈছে মৃদুল ভাই..... ফেসবুকে দিতাছি...হাসি

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

মুস্তাফিজ এর ছবি

দেখেন দেখেন আমরাও পারি কইলাম

Ambigram_Sachalayatan

...........................
Every Picture Tells a Story

সুজন চৌধুরী এর ছবি
আলমগীর এর ছবি

এটা দিয়ে একটা ব্যানার বানান ভাই। সুন্দর লাগতেছে।

নাশতারান এর ছবি

এইটা দুর্দান্ত ! চলুক

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- টেকনিক্যালি এটা (যথাযথ) অ্যাম্বি হয় নাই মুস্তাফিজ ভাই। কারণ বাম দিকে 'স' আর 'চ'-এর উপর দিয়ে একটা সাদা ছায়া চলে গেছে, কিন্তু পুরো চিত্রটাকে ১৮০ ডিগ্রী ঘুরানো হলে একই অবস্থানে সাদা ছায়াটা থাকে না। এছাড়া জিনিষটা আগ্গুন হয়েছে। চলুক
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুস্তাফিজ এর ছবি

কারণ বাম দিকে 'স' আর 'চ'-এর উপর দিয়ে একটা সাদা ছায়া চলে গেছে

ধূর মিয়া, জানালা বন্ধ কইরা দেখেন, লাইট থাকবোনা।

ভালো কথা, আমার অবশিষ্ঠ শ্যালিকা নিয়া অন্যচিন্তা করতে হবে দেখছি। হাসি

...........................
Every Picture Tells a Story

ধুসর গোধূলি এর ছবি

আমার অবশিষ্ঠ শ্যালিকা নিয়া অন্যচিন্তা করতে হবে দেখছি।
কোন হালায় কয় আপনের এইটা পারফেক্ট অ্যাম্বি হয় নাই। তারে কইষ্যা মাইনাস! ঐ হালায় অ্যাম্বির কী বুঝে? দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এইটা কোপানি হইছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আমি স্বার্থপর মানুষ। নিজেরটাই একটা করছি। দেহেন তো সহপাগল ভাইয়েরা আমার কিমুন অইছে!
অ্যাম্বি মৃদুল
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

সুজন চৌধুরী এর ছবি
ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এই 'জব্বর আলির বক্স কালচার' থেকে বাইর হওয়ার জন্য সাদামাটা টিউটোরিয়াল দিলাম, তাও দেখি আপনে বক্সই দেন। মন খারাপ

বক্স কি আর সবসময় রক্স করে?

আরে ভাই, আপনার বানানো অ্যাম্বি যদি আপনারে নিজে গিয়া বুঝাইয়া দিয়া আসা লাগে তাইলে লুকে কী বলবে? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনিকেত এর ছবি

ধুর, একটাও কাজের না
যতক্ষণ না আমার আম্বুগ্রাম কেউ করেছে--ততক্ষণ পর্যন্ত এই গ্রাম কোন গ্রামই না--হুঁহ!

নাশতারান এর ছবি

অনিকেতদা, আপনার জন্য...

[img=auto]29. oniket2[/img]

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

অনিকেত এর ছবি

ওরে-এ-এ-এ-এ থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু বুনো হাঁস।
অশেষ ধন্যবাদ

হাসিব এর ছবি

শুক্কুরবারে আয়া পড়ো ।

স্পার্টাকাস এর ছবি

কাছা মাইরা নিজেরটা আঁকতে বসতেছি, দোয়া রাইখেন।

-----------------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

স্পার্টাকাস এর ছবি

নিজের নামের একটা বানাইলাম, বিশেষজ্ঞের মতামত চাই।

ambigram

-------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- জিনিষটা সুন্দর হইছে, সন্দেহ নাই। কিন্তু কী লেখা আছে সেটা বের করতে কষ্ট হচ্ছে। 'বিজয়' লিখেছেন? নাকি 'বিজন'। উভয়ক্ষেত্রেই 'ই'-কারটা 'ব'-এর পরে বসেছে। নাকি পরে বসিয়েই কোনো শব্দ বানিয়েছেন?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

স্পার্টাকাস এর ছবি

এত শরম দিবেন জানলে করতামিনা।
করছি সাজিদ নামের, কালার করছি দেইখা ব ভাবতেছেন। মনে হয় আমারটাই হয়নাই, আপ্নে একটা কইরা দ্যান, পিলিজ।

----------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- নারে ভাই, শরম দেই নাই। আমি আসলেই ধরতে পারি নাই। এইটা আমার অজ্ঞানতা, ভুল বুইঝেন না।

প্রথম হিসেবে আপনারটা দারুণ হয়েছে। শুধু 'দ'টা আর সামান্য একটু পরিষ্কার হলেই কেল্লাফতে। আবার ট্রাই দিয়ে দেখেন, দারুণ একটা জিনিষ হবে বলে মনে হচ্ছে।

আপনার জন্য চলুক
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রেনেট এর ছবি

বস, লোকে খালি আপ্নারে শালী হান্টার হিসাবেই মনে রাখে...এসব গুণের কথা কেউ কোনদিন কয়না মন খারাপ

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মৃদুল আহমেদ এর ছবি

দেখুন তো অনিকেত, পছন্দ হয় কিনা!
auto
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- অনেক্ষণ ধইরা চোখ কুতকুত করলাম, মাথা খাউজাইলাম, চোখে, কানে নানা রকম 'কুলার' আর 'স্কোপ' ঠাইসা ধরলাম। তারপর যেইটা বুঝলাম সেইটা হইলো, "বিয়ে"

বুঝলাম না, আমি কি বিয়াপাগলইল্যা হয়া গেলাম নাকি? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনিকেত এর ছবি

আররে বহুত শুক্রিয়া জনাব
এইটা পুরা কুপাকুপি হইসে বস!!!

আলমগীর এর ছবি

আমিও কি কাছা মাইরা অ্যাম্বি ধরতে নামব কিনা চিন্তা করতেছি (চিন্তা)

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- লন, আমি আর আপনে ঠেলি জাল লৈয়া নাইমা পড়ি। আল্লা ভরসা। খইলসা মাছ টাইপের কিছু পাইলে তাই সই। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মাহবুব লীলেন এর ছবি

বুঝলাম কিছু এক্টা আকাআকি

কিন্তু এই বস্তু কী কামে লাগে?

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

আমার নাম মনে হয় এম্বিগ্রাম বান্ধব- সবাই খুব সহজেই কইর‌্যা ফেলায়...

খাড়ান- হাতের চাপ একটু কমায় নি- এম্বিপৌরসভায় যুগ না দিয়া ছাড়ুম না...

_________________________________________

সেরিওজা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শব্দের ক্ষেত্রে অ্যাম্বিগ্রাম-বান্ধব বলে একটা টার্ম অবশ্যই আছে। যে নামগুলো সাধারণত সিমেট্রিক হয়। 'সুহান' কি সিমেট্রিক নাম? চিন্তিত

আমি ছোটবেলায় একটা বর্ণমালার বই পড়েছিলাম। ওটাতে একেকটা অক্ষর কেমন যেনো প্যাচানো ছিলো। গাছের লতায় প্যাচানো "ও", ঝুলন্ত বাঁদরের মাঝে দেখতাম "উ"। তখন যা কিছুই দেখতাম, তাতেই অক্ষর খুঁজে বেড়াতাম। মাথায় নানা কিছু প্যাচিয়ে আমাকে বর্ণমালা আউটপুট দিতো।

অ্যাম্বি নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করার পর দেখবেন অ্যাম্বি-অবান্ধব নামের অক্ষরও কেমন অটোমেটিক জোট বেঁধে আপনাকে দেখাচ্ছে নানা এঙ্গেল থেকে। এইটা একটা পেইন। এই পেইন ভালো লাগে না বলেই অ্যাম্বি থেকে দূরে থাকতে চাইছিলাম। মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নাশতারান এর ছবি

পিপিদার টা দারুণ হয়েছে!!! আমি যেটা করেছিলাম সেটা কেমন যেন জট পাকিয়ে গিয়েছিলো।
আর একটা কথা। আমি কিন্তু কিছুই হাতে আঁকি না। পুরা কাজ কম্পুতে।
আরেকটু সড়গড় হয়ে নিই। আমিও না হয় একটা পোস্ট দিব অ্যাম্বিগ্রামার নিয়ে।

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনারগুলো দেখেই বুঝা যায় ওগুলো হাতে আঁকা না। শৈল্পিক মানে আপনার অ্যাম্বিগুলো ভয়াবহ রকমের সুন্দর। একটু সুস্থির হয়ে জানিয়েন উপায়টা।

সবাইকে সুন্দর সব অ্যাম্বি করে দিলেন, আমাকে দিবেন না? মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

সচলায়তনে একমাত্র আমি ছাড়া মনে হয় সবাই অ্যাম্বিশিল্পী!!!!!!!!!!!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বস, আপনে কখনো প্যান টাট্টিখানায় 'কাম সারছেন'? ঐখানে নকশা করেন নাই কখনো? যদি কৈরা থাকেন, তাইলে আপনেও ডা ভিঞ্চির লাইনে আছেন। অ্যাম্বি আপনের অক্তে অক্তে। আর না কৈরা থাকলে, মিয়া আপনে মেম্বর নামের কলঙ্ক!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

তানিম আগে একটা ইংরেজি অ্যাম্বি করে দিয়েছিলো। এখন আমারও একটা বাংলা অ্যাম্বির শখ জাগছে... :$

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তো বানিয়ে ফেলেন এবার নিজেই বানংলায় অ্যাম্বি। নিজের একটা, পরিবারের একটা। হাসি

আর যদি থ্রিল কিছু করতে চান, তাইলে পোস্টে দেয়া লিংক থেকে ডা ভিঞ্চি কোড আনভেইল করেন। এখন কতো তাড়াতাড়ি পারবেন কৈতে পারি না, কিন্তু প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে আমার ১০-১২ দিন লাগছিলো।

জিনিষটা মজার আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

নাহ, আঁকিবুকি পরিবারের কাজ, আমার না। যার যার কাজ তার হাতেই ছেড়ে দিসি। খাইছে

হাসান মোরশেদ এর ছবি

সারছে। তুই তো দেখি পুরা এম্বিমাষ্টর হয়ে গেলি দেঁতো হাসি
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

জি.এম.তানিম এর ছবি

দারুণ টিউটোরিয়াল ধূগোদা। গুরু গুরু
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ, দারুণ না পায়জামা। এইটা হইলো শখের অ্যাম্বিবাজীর আবঝাব। মিয়া, আপনের ঝুলি খোলেন। জনগণরে উন্নতমানের কিছু শিখান।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

স্বপ্নহারা এর ছবি

চমৎকার ভাবে বুঝাইছেন ধূগোদা!
দ্রোহীদা আমিও এখন পর্যন্ত আছি আপ্নের লগে!
এখনো নেশা শুরু করি নাই...এক্টু ফ্রি হইলেই শুরু করুম! সবার এত্ত প্রতিভা...হিংসা লাগে...দেখাইতেই হবে আমো পারি...দেঁতো হাসি
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!

-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

সবাইকে দিয়ে সব কাজ হয় না! আমার ক্ষেত্রে ধূগো চাচার টিউটোরিয়াল জলে গ্যালো! চোখ টিপি
..................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কুংফু পান্ডা দেখেন বেশি করে। মাস্টার উগওয়ের কথা মন দিয়ে শোনেন, "নাথিং ইজ ইম্পসিবল!" হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুস্তাফিজ এর ছবি

আমি একটা 'প্রকৃতিপ্রেমিক' করছি

দেখমুনা হাসি

...........................
Every Picture Tells a Story

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ওডিন এর ছবি

বেশ জটিল ব্যপারস্যাপার দেখতেছি- কয়েকটাতো ঠাহর করতেই বহুত কষ্ট হইলো- তার ওপর আমার ক্লিনিকালি রেকর্ডেড আইকিউ আবার আটান্ন! চিন্তিত

______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি এক ঘিলুলেস পাবলিক, আমার দেয়া ওপয়েনসোর্স টিউটোরিয়াল যদি না বুঝেন তাইলে বুঝতে হবে আপনার ঘিলু অনেক উপরের লেভেলের। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ওডিন এর ছবি

দুইবার হয়ে গেলো- যাই হোক দারুন টিউটোরিয়াল হইছে!

______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

দময়ন্তী এর ছবি

আমার নামটা তো এমনিই লোকে ঠিক করে লিখতে পারে না, তাই আমি আর কাউকে অ্যাম্বি করতে বলার সাহসও করি না৷ মন খারাপ

স্টেপ বাই স্টেপ বিবরণের জন্য বেশ একগোছা ধন্যবাদ৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

দময়ন্তী এর ছবি

না আ আ আ আ আ
মন খারাপ মন খারাপ মন খারাপ মন খারাপ
তবে যুক্তাক্ষর করা অত সহজ নয় মশাই৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- না আআআ মানে হাআআআ দেঁতো হাসি

যুক্তাক্ষর সহজ না হলেও অতো কঠিনও না। নিচে দেখেন মহাশয়া। যুক্তাক্ষর শুদ্ধাই আপনার নামখানা কেমন জ্বলজ্বল করতেছে। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

হিজিবিজি হিজিবিজি!!!!!!

দময়ন্তী এর ছবি

ওঁয়া ওঁয়া
হে ঈশ্বর, আমি যদি ভুল করে ক্ষমা করে ফেলি, তুমি কিন্তু এনাকে কোনোদিন ক্ষমা কোরো না৷ আধুলিমশাইয়ের শ্যালিকাদের দেওয়া পান ভরে থাকুক মাটির গুঁড়োয়, রসমালাইরা ফুরিয়ে যাক জার্মানীর সমস্ত দোকান থেকে৷

আর আপনাকেও বলিহারি যাই! একবারও কি নামটা ঠিক করে লিখতে নাই?? তবে সত্যি বলতে কি, জিনিষটা দেখতে বেশ হয়েছে৷ বেশ বেশ ভাল হয়েছে৷ হাসি আর নামের পটলোত্তোলনের ব্যপারটা খুব একটা বোঝাও যাচ্ছে না৷
এইটাকে নিয়ে অর্কুটে আমার অবতারে লাগাই গিয়ে৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

তানবীরা এর ছবি

তোমার অ্যাম্বিগুলা কাকের ছা হচ্ছে, তানিমের গুলা সুন্দর।

আমারে যে কৈরা দাও নাই, তাই লাইগ্যা ঃ)
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হে হে হে
আপনারে করে দিলেও আমার অ্যাম্বি কাগের ঠ্যাং বগের ঠ্যাং-ই থাকবে। কী দরকার হুদাহুদি কষ্ট করার!

পুডিং খাওয়াইবেন? তাইলে একটা ট্রাই দিতারি। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বাপ্রে! আপনি তো দেখি ছুপা রুস্তম টাইপ প্রতিভা! দারুণ! এতোকিছু পারেন কীভাবে! হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

আিম ও একখান িদলাম ।

অতিথি লেখক এর ছবি

দারুণ জিনিস শিখলাম। আজকেই ট্রাই করছি।
মধুবন্তী মেঘ

শাফক্বাত এর ছবি

ধৈর্য ধরে পোস্ট এবং সমস্ত মন্তব্য পড়লাম। একজনও বালিকা/কিশোরী/তরুণী/রমণী পাইলাম না এই কারিগরীর কাজে হাত দিয়েছে লইজ্জা লাগে
বুঝা যায় ওনাদের বহূত জরুরী কাজ আছে। ( কিংবা ওনাদের গুলা "করে দেওয়ার মত মানুষের অভাব নাই ) শয়তানী হাসি
==========================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।

জি.এম.তানিম এর ছবি

জনৈকা বুনোহাঁসকে মনে হয় মিস করেছেন।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

শাফ্‌ক্বাত এর ছবি

এই রে!! এইসব নাম দেখে কী করে বুঝবো উনি জনৈক, না জনৈকা?!!

তরুণী  এর ছবি

হা হা ...।।...।।...।।
কইরালাইসি...।।...।।...।
জটিল তো !!!!

জব্বর আলী এর ছবি

ভাইরে দারুন জিনিস দেখাইছেন । আইজকে টিভিতে মিলা জুলি গো অনুষ্ঠান দেখতাছিলাম । বৈদেশীগো নকল কইরা নাক কান ফুটা কইরা চালনি চালনি কইরা ফেলাইছে, এরা এইটা বুইঝা ফেলাইলে আবার না এম্বিগ্রেরাম দিয়া টেটু শুরু করে দেখেন ।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- অ্যাম্বিগ্রাম ট্যাটু কিন্তু হর হামেশাই হয়। এখানে ট্যাটু করার দোকান গুলোর জানালার দিকে তাকালেও এটার প্রমাণ পাওয়া যায়। মিলা, জলিরা মনে হয় সেই খবর রাখেন। কিন্তু বাংলায় অ্যাম্বি-ট্যাটু বানানো নিয়ে খুব সম্ভবত একটু জটিলতায় আছেন তেনারা।

কোনো সমস্যা নাই। যে কোনো ধরণের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস নিয়ে এগিয়ে এসেছে ধুগো ইন্টারন্যাশনাল। বাংলায় যাঁরা অ্যাম্বিবাজী করেন, ঢাকা শাখার ধুগো ইঞ্চার্জ, জনাব জিয়েমটি এ ব্যাপারে নিঃসন্দেহে অন্যতম। যে সকল বালিকারা স্বদেহে বাংলায় ট্যাটু ছাপাইতে ইচ্ছুক, তারা অতিসত্ত্বর ধুগো ইঞ্চার্জের সহিত যোগাযোগ করা শুরু করেন। প্রথম দশ জনের জন্য বিশেষ ছাড়। আমি কয়া দিমু নি। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।