ছবি দেখে ঘুরে আসা, সুন্দরবনে (৬ষ্ঠ পর্ব)

আপ্নের ক্যামেরায় অটো শাটার নাই?

দূর্দান্ত হইছে... মাশ্রুমের ছবি দিয়া তো এখন ঝামেলা করলেন... পোলাপানে এমনিতেই প্রত্যেক সন্ধ্যায় সাদা মাশ্রুম ভাজা খায়... এখন তো লাল মাশ্রুম ভাজা খাইতে চাইবো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আপনার সিরিজও কি শেষ হয়ে গেল ?

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সুন্দরবন সিরিজের শ্রেষ্ঠ ছবি আজকেরগুলো! কোনটা ছেড়ে কোনটার প্রশংসা করি! শংখচিলের ডানা মেলা মুহূর্তটা ধরলেন কিভাবে! অসাধারণ!

ছবিগুলা যে কীঈঈঈ সুন্দর হয়েছে এক একট!!!!!!!!!!! দেখেই যেতে ইচ্ছা করতেছে।
শঙ্খচিল দেখে আমার জীবুর কথা মনে পড়ে গ্যালো
একলা হরিনটাকে ধরতে মাঞ্চাইতেছে।

অপূর্ব, তুলনাহীন, দুর্দান্ত, চমৎকার সব ছবি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই।
পরের পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

জব্বর পোস্ট। দুর্দান্ত এক একটা ছবি।
বনের লোকজন রঙিন কাপড় পড়া এড়িয়ে চলে এই কথা ঠিক। আমার মামা অনেক আগে সুন্দরবনের ফরেস্ট অফিসার ছিলেন। তার কাছ থেকে নানা গল্পের মধ্যে এটাও শুনেছিলাম।

চমৎকার সব ছবি। শঙ্খচিল এর ডানায় এত রং দেখে আমি মুগ্ধ।ধন্যবাদ আপনাকে।

নৈশী।

ছবি দেখার পর আর কথা বলতে ইচ্ছা করেনা।
মুস্তাফিজ ভাইয়ের জবাব নাই!

ছবিগুলির পেছনে যে পরিশ্রম, ধৈর্য আর ভাবনা আছে, তা অমূল্য। অভিনন্দন মুস্তাফিজ ভাই। আপনার তোলা ছবিগুলি থেকে কিছু না কিছু শিখি প্রত্যেক পোস্টে।

এবারের ছবিগুলো সবচেয়ে সুন্দর লাগল। তবে সত্যি বলতে কি, সিরিজটাতে আরো অনেক অনেক ছবি আশা করসিলাম। প্রত্যাশা পুরাপুরি পূরণ হয় নাই।

গতকাল ইফতারের পরে আপনার ভ্রমণ নিয়ে ভাবছিলাম আর কল্পনা করছিলাম নিজেকে আপনার সাথে। আচ্ছা ক্যামেরার নিশ্চই ব্যাকআপ ব্যাটারী নিয়েছিলেন?

দুর্দান্ত একটা সিরিজ হইছে। অভিনন্দন আপনারে!

শঙ্খচিল আর রঙ্গিন পাল তোলা নৌকার ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম!
______________________________
সামনে যদি যাবি ওরে, থাক-না পিছন পিছে পড়ে।

ভয়ংকর সুন্দর এসেছে ছবিগুলো।

----------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...

হাত দিয়ে ছুঁইয়ে দেখতে ইচ্ছে করছে ছবিগুলো এত্তো সুন্দর। মুস্তাফিজ ভাই, এছবি গুলো কি কাজে ব্যবহার করবেন?
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

এই পর্বের ছবিগুলো একেবারে স্পেলবাউন্ড করে দিল৷ কোনটা ছেড়ে কোনটা বলি?
দূর্দ্ধষ!
----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

ছবি দেখে চোখ চড়ক গাছে উঠে আটকায় গেল যে মুস্তাফিজ ভাই, এখন নামাই কিভাবে?

কী নীল! কী সবুজ! কী রোদ! মনের মধ্যে কী ঠাণ্ডা শিরশির!
আর, মুস্তাফিজ ভাইয়ের মতো শিল্পীরা আইসা কী সুন্দর ফটোগ্রাফিই না করে!
শালার একটা হরিঙরে বিয়া কইরা সংসারী হৈলেও পারতাম! সুন্দরবনের নাগরিকত্ব তো পাইতাম!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

- বাঘের ছবি দেখতে পেলাম না এখনো। তবে যাই দেখেছি তাই বা কম কীসে!
আসেন দিন-পনেরো বাদে। কপালে থাকলে দেখা হবে। গল্প করা যাবে এসব অভিজ্ঞতা নিয়ে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ছবিগুলা দেখে দুইবার হার্ট এটাক হয়ে গেল...জট্টিল!!
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!

শ্রদ্ধেয় মুস্তাফিজ ভাই
সিরিয়াসলি বলি, এগুলো নিয়ে একটা পর্যটনের ব্রোশিওর ধরনের কিছু করুন, তাতে কাজ দেবে, আমি পর্যটন কর্পোরেশনের বইতেই বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ছবিগুলো দেখেছিলাম এবং ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে দেবার চেষ্টা করুন। ধ্বংসপ্রায় সুন্দরবন হয়তো ক'বছর পর বিলুপ্ত হয়ে যাবে, সেটার স্মৃতি ধরে রাখা জরুরী। ভালো থাকবেন।