Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ঐতিহ্য

টিনক্যানভাসের এক বিস্মৃতপ্রায় শিল্পী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৪/২০১৬ - ৩:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিনই হলো রিকশার ছবি আঁকা ছেড়ে দিয়েছেন রোবু। রোবু আর্টের রোবু যার পুরো নাম রবিউল ইসলাম। রোবু বানানটাও অবশ্য রোবু নিজে লিখতেন রবু, উচ্চারনের ধরন অনুসরন করেই রোবু লিখছি। রোবুর কথা প্রথম জেনেছিলাম জোয়ানা কার্কপ্যাট্রিকের লেখা থেকেই। অথচ আমার শহরেই ছিল রোবুর ছবি আঁকার দোকান রোবু আর্ট। এক সময় নাকি লাইন দিয়ে রিকশায় ছবি আঁকাতে লোক দাঁড়িয়ে থাকতো। সে সময় রিকশার ছবি নিয়ে অনুসন্ধানে বিশেষ মন ছিলনা বলেই হ


মুজাহিদের টিনের ক্যানভাস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০২/২০১৬ - ৯:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বুলফাইটঃ বাংলাদেশী স্টাইল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/০৯/২০১৫ - ২:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় ডায়রি লিখতাম। সে ক্লাস নাইনের কথা। আবারও ডায়রি লিখা শুরু করি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পর। টানা ৪ বছর ধরে ডায়রি লিখেছি। এরপর কি যেন হয়ে গেল, আর লেখার তাড়না কিংবা প্রেরণা কোনটাই আসে নি। ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসে পুরাতন বইপত্র ঘাঁটতে ঘাঁটতে আচমকা ডায়রি ৩ টা চোখে পড়ল। নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হতে সময় লাগলো না। ডায়রির পাতা উল্টাচ্ছিলাম আর অতীতে ফিরে যাচ্ছিলাম বার বার। ক্লাস নাইনের ডায়রির একদম শেষ পৃষ্ঠায়


১২ বৈশাখ ১৪২০

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৪/০৫/২০১৩ - ৫:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাথাভর্তি যন্ত্রণা। সারাদেশে একের পর এক দুর্ঘটনা। নির্মম মৃত্যু। হাহাকার। সাভার ট্র্যাজেডি কাঁপিয়ে দেয় ভেতরটা। আজকাল নিজের মুখোমুখি হতে ভয় হয়। আয়নার নিজের চেহারাটা দেখে অপরাধ বোধ হয়। কেন বেঁচে আছি, এই মৃত্যুপুরীতে! এ এক ট্রমাটিক পিরিয়ড। পত্রিকা, টিভি, ব্লগ, ফেসবুকে রাতদিন মুখোমুখি বসে থাকি দুঃসময় আর অসহায়ত্বের হাত ধরে। মুক্তি নেই!

বন্দী হয়ে আছি কতদিন; চারদেয়াল নয়, হাজার হাজার দেয়ালে বন্দী! ভাবলাম, আজ অন্তত ঘরের দেয়ালটা ছেড়ে কোথাও যাবোই। বাইরে ঝাঁ-ঝাঁ রোদ। মধ্য বৈশাখের দুপুরটা তেঁতিয়ে উঠেছে তীব্রভাবেই।

রিকশায় চেপে লালদীঘি। গন্তব্য জব্বারের বলীখেলা।


। কালের স্মৃতিচিহ্ন । ঢাকা: কেল্লা লালবাগ প্রাসাদ-দুর্গ ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



দুর্গ ও দুর্গ প্রাকার:
কেল্লা বা দুর্গ বলতে বোঝায় শক্ত বেষ্টনী প্রাচীরবেষ্টিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্য আক্রমণকারীর হাত থেকে নিজেদের সুরক্ষা। ফলে দুর্গ স্থাপত্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্য সব সময়ই প্রায় এক রূপ হতে দেখা যায়। যেমন আভ্যন্তরীণ বৃত্তাকার বেষ্টনী প্রাচীর বহিঃপ্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়, সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিখা দ্বারাও পুনঃবেষ্টিত থাকে। আক্রমণ ও প্রতিরক্ষা উভয় ক্ষেত্রেই দুর্গের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হতো সাধারণত দুর্গের প্রবেশফটক ও পার্শ্ব-বুরুজ। তাই প্রবেশফটক এবং প্রতিরক্ষা প্রাচীর বা বুরুজ হয়ে থাকে প্রহরা কক্ষ সংবলিত। বেষ্টনী প্রাচীরের উপরিভাগে চলাচলের জন্য চওড়া পথের ব্যবস্থা থাকে যাতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান থেকে আক্রমণকারী শত্রুর আগমন লক্ষ্য করা যায়।


| কালের স্মৃতিচিহ্ন | ঢাকা: খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদ |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ১৮/০৭/২০১১ - ২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



লালবাগ কেল্লা থেকে উত্তর-পশ্চিমে সামান্য দূরে আতিশখানায় এই সুদৃশ্য খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদটির (Khan Muhammad Mirdha Mosque) অবস্থান। মূলত এটি চারদিকে দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত একটি আবাসিক মাদ্রাসা-মসজিদ কমপ্লেক্স। কাজী ইবাদুল্লাহর নির্দেশে জনৈক খান মহম্মদ মির্ধা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয় কাজী ইবাদুল্লাহ ছিলেন ঢাকার প্রধান কাজী। তবে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে গবেষক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ গ্রন্থের তথ্যমতে ফররুখসিয়ার যখন ঢাকার উপ শাসনকর্তা তখন ১৭০৬ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। প্রাচীনত্বের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তদশ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২’ স্থাপত্য শীর্ষক গ্রন্থে এই কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাল উল্লেখ করা হয়েছে ১৭০৪-০৫ সাল।


প্রাচীনতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৮/২০১০ - ১২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
প্রাচীনতা

নরসিংদী জেলার সবচেয়ে বড় এবং পুরনো থানার একটি গ্রামে আমার জন্ম -দাদাবাড়ী নয়, বাবার কর্মস্থল; কিন্তু তারপরেও রায়পুরাকেই আমি আমার শেকড় বলে জানি। আর তাই কিছু দিন পর পরই ছুটে যায় প্রায় শহর হয়ে যাওয়া সেই মফস্বলে। রায়পুরার ইতিহাস তেমন কিছু জানা যায় না; নাম থেকে আর এলাকার মুরুব্বীদের কথা থেকে বোঝা যায়- একসময় রায় জমিদাররা শাসন করত এই এলাকা, সে সময়ে হিন্দু অধ্যুষিত এই এলাকার হিন্দু জমিদারব ...


১০১টা ছবির গল্প - দুই, মণিপুরি নাচ

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৬/২০১০ - ৫:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে মণিপুরিদের আগমন ১৮১৯-২৬ সালে বার্মা যুদ্ধের পর থেকে। সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জের কিছু এলাকায় এদের বসবাস। এ সম্প্রদায়ের আদি পরিচিতি ‘মেইতেই’, আর আদিভূমি ভারতের মণিপুরের নাম ছিল ‘মেইতেই লেপাক’। আঠারো শতকে মেইতেই গোষ্ঠীপতি পামহৈবার মহাভারতের গল্পের সূত্র ধরে এলাকার নাম মণিপুর আর নিজেদের মণিপুরি হিসাবে পরিচিতি দেন। মণিপুর ১৮৯১ সাল পর্যন্ত স্বাধীন রাজ ...


অভিমত চাই : ঐতিহ্যবাহী গণযোগাযোগমাধ্যম কী ছিল?

যূথচারী এর ছবি
লিখেছেন যূথচারী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৩/২০০৯ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণযোগাযোগ মাধ্যম বলতে এখন তো আমরা বুঝি- টিভি, ফিল্ম, রেডিও, নিউজপেপার, থিয়েটার, পোস্টার, ইন্টারনেট ইত্যাদি ইত্যাদি। আর এগুলো খুব তড়িৎ ও প্রভাববিস্তারকারীও। আমি জানতে চাইছি, যখন এই বিষয়গুলো ছিল না, অর্থাৎ ইউরোপের বাত্তি জ্বলেনি (এনলাইটমেন্ট), আমরা যখন আধুনিক (!) ছিলাম না, তখন কিভাবে আমরা যোগাযোগ করতাম? অর্থাৎ গণযোগযোগের জন্য তখন কি মাধ্যম ব্যবহৃত হতো?

এটা স্রেফ আমার জিজ্ঞাসা, কোনো ব...


গ্রাম বাংলার ধাঁধা

আবু রেজা এর ছবি
লিখেছেন আবু রেজা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৮/০১/২০০৯ - ২:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি।
পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি।।

এটি একটি ধাঁধা। এর মানে কী? আমরা একটু চিন্তা করি। দেখি এর মানে বলতে পারি কিনা। এর অর্থ ঢেঁকি। যারা ঢেঁকি দেখেছি তারা তো জানি, ঢেঁকি শুড় দিয়ে কাজ করে। আর ঢেঁকি চালাতে হয় পা দিয়ে।

এক সময় আমাদের দেশে ধাঁধার প্রতিযোগিতা হতো। দুই দল বা দুই জনের মধ্যে ধাঁধার প্রতিযোগিতা হতো। একজন বা একদল ধাঁধা বলত। অন্যজন বা অপর দল ধ...