গ্যাসের বর্তমান পরিস্থিতি
পেট্রোবাংলা বলছে দেশে দৈনিক মোট উৎপাদন ২১৮৯ মিলিয়ন ঘনফুট(এখানে আছে)। জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেছেন দেশে জ্বালানির ঘাটতি ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট(MCF)। তিনি বলেছেন,দেশে বর্তমানে উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুদ প্রায় ১০ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
আমাদের দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের লিখন শৈলী দেখে আমি বরাবরই মুগ্ধ হই। সহজ কথাকে তারা এমন জবরদস্ত ভাষায় ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে লেখেন, যে আমার মত নির্বোধের পক্ষে তার মর্মার্থ উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়ে। এদিকে আমার জ্ঞানত্ষ্ণা প্রবল। কী লিখলো, তার অর্থ উদ্ধার করতে না পারলে আমি অস্বস্তিবোধ করি। বন্ধুমহলে যারা একটু জ্ঞানীগুণী আছেন, তাদেরকে তখন আমি জ্বালাতন করা শুরু করি। এই টার্মটা বুঝায়ে দে, ঐ কন্ডিশনটা বুঝায়ে দ
বাংলা ভাষা নিয়ে আমাদের অনেক আবেগ কাজ করে। আমরা ভাষার অবমাননা সহ্য করতে পারি না। তাই গুগল অনুবাদে সম্প্রতি যখন বাংলা যোগ হল তখন সেটার অনুবাদের ফলাফল আমাদের অনেকেরই নিত্য হাস্য কৌতুকের খোরাক হয়ে দাঁড়ায় (বিশেষ করে ফেইসবুকে)। এসব হাসি তামাসার ফাঁকে ধামা চাপা পড়ে যাচ্ছে যুগান্তকারী একটি অগ্রযাত্রা। সেটাই আজ বোঝার চেষ্টা করব।
ওয়েবের শক্তি সম্পর্কে কারুরই সন্দেহের অবকাশ নেই। বিশ্বের যে কোন কোনার মানুষের সাথে নিমিষে কথোপকথন, একে অপরকে জানা সম্ভব অনায়াসেই এমন সব প্রযুক্তি আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু তাতে বাধ সাধে একটি বিষয় - ভাষা। আমরা ব্রিটিশ কলোনির বাসিন্দা বলে আমাদের একটু সুবিধা আছে। ইংরেজিটা কিছুটা হলেও জানি। ফলে বেশীরভাগ ইন্টারনেটের কন্টেন্ট বুঝতে তেমন সমস্যা হয় না। এবং এখানেই বেঁধেছে বড় একটা গোল।
ছায়াটি দীর্ঘতর হয়ে আছে কাছে, টের পাই
তার গাঢ় অস্তিত্ব; যখন অগ্নিজ্বরের দাবদাহে
শরীর ভিসুভিয়াসের মত ফুটন্ত- ছায়া রিক্ত-
চোখের উপর এসে পরে; পেলব স্পর্শানুভূতি
হয়, শিউরে উঠি, জীর্ণ শৈশব ফিরে আসে পথে
ধূপখোলার শু'নো কাঠালপাতা মোড়া বিরানির
অক্ষয়িষ্ণু ঘ্রাণ পাই, মগ্নরাত মধ্যভাগে থাকত তখন
শেষ পথিকের পদাংক এঁকে উনি নির্বিকার ছুটতেন-
সুঘ্রাণ নিয়ে আসলে অবাধ্য দ্রুতিতে গোগ্রাসে গিলতাম!
আমাদের দেশের মানুষগুলো বড়ই অদ্ভূত প্রকৃতির। দেশের আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে নানা ধরণের অপরাধ সংগঠিত হয়, কোনটি ছোটখাট, কোনটি বা দেশকে নাড়িয়ে দেয়ার মত। যেসমস্ত অপরাধমূলক কর্মকান্ড দেশের সচেতন মহলের চিন্তাভাবনায় প্রবলভাবে নাড়া দেয়, সেইসব অপরাধের পেছনে দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠীদের পক্ষে প্রায়সময়ই দেখা যায় আমাদের দেশের মানুষেরা সচেতন বা অবচেতনভাবে পক্ষপাতিত্ব করে। এসমস্ত পক্ষপাতিত্ব মাঝে মাঝে নির্লজ্জ্বতা
ডিস্ক্লেইমার: প্রথমেই বলে নেই যে আমি কোন ভূতত্ত্ববিদ নই, ভূ-পদার্থবিদতো নয়ই। কিন্তু এই আর্টিকেলটা হঠাৎ করেই চোখে পড়ে গিয়েছিল সেদিন। আগ্রহী হয়ে পড়তেও শুরু করলাম। পড়া শেষে মনে হল, এটা বেশ ইন্টারেস্টিং, শেয়ার করা যায়। আর্টিকেলটা বাংলায় অনুবাদ করতে গিয়ে আবারো বাংলায় বিজ্ঞান শিক্ষার অভাব বোধ করলাম কেননা অনেক শব্দের বাংলা আমি জানিই না। তো এটা পড়ার সময় অনেক শব্দ দেখতে পারেন যা একটু জটিল, বৈজ্ঞানিক। আর আমি ভালো অনুবাদ করতে পারি না, তাই অনুবাদ কাঠখোট্টা লাগতে পারে, নিজগুনে ক্ষমা করে দিয়েন।
ছিন্নপথটাও নগরে শীর্ণকায়ে ধুঁকে
পথিকের পদপাত আটকে ধরে
অকার্বন রসে তেষ্টা মেটে কিছু;
শুকিয়ে তাও সবকাঠ, সূর্য ঢেলে দেয়
নতুন উত্তপ্ত তরঙ্গ অবাধ- সে
পথে তবু এক চিলতে শূন্যস্থান নেই-
লোকের দাবানলেও পুড়ছে এ নগর!
ইয়ে, মানে একটা ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করি, শেষ কবে ঘুষ দিয়েছিলেন? মানে ইচ্ছায়, অনিচ্ছায় কিঞ্চিত তেলপানি দেয়া লেগেছিল? পাসপোর্ট করার সময়? বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিল সামলানোর জন্য? কলেজের সার্টিফিকেট ইংরেজী করার সময়? বাড়ি সংক্রান্ত কোন কাজে রাজউকে? নাকি বছরশেষে ইনকাম ট্যাক্সের ঝামেলা ভদ্রলোকের মত মেটানোর জন্য আপনার ট্যাক্স লইয়ার আপনাকে বলেছিল আপনার ট্যাক্স এত টাকা, আমার ফী এত টাকা আর এই টাকার ভেতরে জান ছুটানোর জন্য ট্যাক্স অফিসের খরচ এত টাকা?
[justify]
প্রথম পর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের আভ্যন্তরীণ নৌপথ এবং বাংলাদেশ-ভারত প্রটোকল নৌপথ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। আজ দ্বিতীয় পর্বে প্রটোকল নৌপথের ব্যবহারের সাম্প্রতিক উপাত্ত নিয়ে পরিসংখ্যানগত কিছু আলোচনা এবং সেই সাথে বাংলাদেশের নাব্যতা সমস্যা ও বাংলাদেশ-ভারত প্রটোকল নৌপথের আলোকে তার সমস্যা সমাধানের সম্ভাব্যতা নিয়ে একটি ব্যবচ্ছেদ থাকবে। প্রথম পর্বেই বলা হয়েছে, এটি প্রারম্ভিক আলোচনা। সুতরাং এই পোষ্টে সবার আলোচনা, সমালোচনা প্রত্যাশা করছি তবে তা অবশ্যই যুক্তি এবং উপাত্তভিত্তিক হতে হবে। ভারত-বাংলাদেশে সম্পর্কের অন্যান্য দিকগুলো নিয়ে আলোচনা কিংবা একতরফা ভারত প্রীতি বা একতরফা ভারতবিদ্বেষী বক্তব্য এক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।