শুরুতেই বলে রাখি এই পোস্টটি একেবারেই খটমটে কাজেই যারা পড়বেন সম্পূর্ণ দায়িত্বে পড়বেন এবং যারা শেয়ার করবেন তারাও অবশ্যই নিজ দায়িত্ব শেয়ার করবেন ।
গেরিলা দেখে এলাম।
১লা বৈশাখের দিনে এমনিতেই আমার কাজের অভাব, তার উপর সাড়া রাস্তায় ভিড়।
সকালটা টিএসসিতে চলে গেল। আসলে সকাল বলাটা ভুল, ১১ টায় আর সকাল কই?পরের কয়েক ঘন্টা মধু, হাকিম আর শ্যাডোতে চক্করে।
বস্তুত, নামকরণ জিনিসটা যে সংকটের বিষয় হতে পারে, এটা কখনোই আমার মনে হয় নি। বরঞ্চ এ বিষয়ে আমার শিশুকাল থেকেই প্রতিভা ছিলো এবং নিয়মিত চর্চার ফলে সে প্রতিভা কালের গর্ভে বিলীন হয়েও যায় নি। ২ বছর ৭ মাস বয়সে পিঠেপিঠি বোনের নামকরণ নিয়ে ব্যাপক ক্যাচালের পরে কেউই যখন কোনো সমাধানে আসতে ব্যর্থ হলো, তখন 'শিশুরা নিষ্পাপ' ফর্মূলায় এই অধমের ওপরেই সেই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হলো। নাম জিনিসটা আমার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসে, তে
কয়েকদিন আগে নাট্যকর্মীদের একটা রবীন্দ্রমন্থন আড্ডা গড়াতে গড়াতে এসে পড়ে গান্ধারীর আবেদন- কর্ণ-কুন্তী সংবাদ আর বিদায় অভিশাপ; তিনটি কাব্যনাটিকায়। তিনটাই রবীন্দ্রনাথের মহাভারত পুনর্লেখন কিংবা পুনর্পাঠ। আমি ভাবার চেষ্টা করি রবীন্দ্রনাথ কি এই তিনটা কাহিনীর বাইরে মহাভারতের আর কোনো কাহিনী পুনর্লেখন করেছেন?
মূল শিরোনাম:
বাউল নিপীড়ন, শহুরে বাবু সংস্কৃতি ও তার বিরুদ্ধে লালনের লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষা...
রচনাকার: যিশু মহমমদ
০১.
‘না জেনে মজো না পিরীতে
জেনে শুনে করো পিরীত
শেষ ভালো দাঁড়ায় যাতে’
মানুষের কতো কিছু হারায়!
মুসলমানের অধিকার আছে তার ধর্মকর্ম পালনের। তেমন হিন্দুর আছে অধিকার তার নিজের ধর্ম পালনের। আহমদিয়াদেরও সে অধিকার সমানই আছে। হিন্দু বা মুসলমানের চাইতে কম নাই। কিন্তু বাউলের কি হবে? তার কি এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ার অধিকার নাই? নামাজ পড়ার অধিকার মুসলমানের আছে মানে কি নামাজ পড়ার অধিকার খালি মুসলমানেরই আছে?
মাইক্রোকেডিট নিয়ে এর প্রবক্তাদের সোজা ভাবে বললে ড. ইউনুসের দারিদ্রকে জাদুঘরে পাঠানোর প্রচেষ্টা ও তার বিপরীতে বিরুদ্ধবাদীদের প্রশ্ন “মাইক্রোকেডিট নিয়ে কবে কার দারিদ্র বিমোচন হয়েছে ?” এ দু আংগিক থেকেই মাইক্রোকেডিট এর প্রভাব (Impact) বা তাৎপর্য জানা জরুরী ।
আর এ Impact বিশ্লেষন করতে হলে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে তা নিয়ে আমার প্রস্তাবনা :
[ মাইক্রোক্রেডিট বা গ্রামীণ ব্যাংকের সমালোচকরা তাঁদের আলোচনায় বা বিতর্কে অন্যতম জোরালো পয়েন্ট হিসেবে যে অভিযোগটি উত্থাপনের মাধ্যমে অন্যান্য অভিযোগগুলোকে যুক্তিসিদ্ধতায় অব্যর্থ করে তুলতে সচেষ্ট হয়ে ওঠেন তা হচ্ছে ক্ষুদ্রঋণের সুদের হার (Rate of Interest)। অথচ এ বিষয়টির স্পষ্ট একটা তথ্যগত ধারণা বা চিত্র খুব স্বাভাবিকভাবে দায়িত্বশীল কোন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যথাযথ প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হলে বর্তমানে প্রচলিত কিছু মিথজুজুর অদ্ভুত বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতো না এবং অন্যান্য সৃষ্ট অভিযোগগুলোর বস্তুনিষ্ঠতাও অধিকতর সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা যেতো। ]
…
কেস স্টাডি ০১
শুরুতেই আপনাদের একটা দুঃসংবাদ দিই। দুঃসংবাদটি প্রথম শুনি আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে। ওর জবানীতেই বলিঃ