একজনের শৈশবকে বোঝা গেলে, মানুষটির মনের ভেতর বাহির ধরা যায়। কেননা বলা হয়ে থাকে, মানুষ মৃত্যু পর্যন্ত শৈশবকে বহন করে চলে। তাই নভেরাকে আমরা বুঝতে গেলে, তার শৈশবের ছবি সম্পর্কে একটা ধারণা থাকা প্রয়োজন। নভেরা আহমেদকে নিয়ে আলোচনার এটি একটি সীমাবদ্ধতা, আমরা তার কাছ থেকে কোন কথা শুনিনি। অন্যদের কাছ থেকে তার সম্পর্কে যতটুকু পাওয়া যায় তা খুবই খন্ডিত এবং সীমাবদ্ধ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাজাত ধারণা প্রসূত। সমস্ত কিছ
ইদানীং ঘুম ভাঙলে অয়ন খুব আগ্রহ নিয়ে ঘরের সিলিং আর পর্দার ফাঁক গলে আলো আসা খোলা বারান্দার দিকে লোভাতুর হয়ে তাকিয়ে থাকে। খুব আপন মনে হয় সিলিংটাকে। যে ভীষণ যন্ত্রণা আর অস্থিরতায় তখন আচ্ছন্ন হয়ে থাকে অয়ন তাতে মনে হয় ঐ সিলিঙের বন্ধনে ঝুলে পড়ে আয়েশে দুলতে থাকলে একটু শান্তি মিলবে। কিংবা উঁচু বারান্দা থেকে নীচে ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় যে ক্ষণিকের মুক্তি মিলবে চিরমুক্তির আগে সেটাই বা কম কী!
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেই পরিমাণ অসহায়ত্ব নিয়ে থাকেন, আমাদের পদে পদে লজ্জা পাওয়া উচিত আমরা এরকম একটা রাষ্ট্রব্যবস্থার নাগরিকত্ব ধারণ করি বলে। আওয়ামী লীগ সরকারের প্রচুর চমৎকার সব কাজ আছে। এই সরকারের সময়ে যতটুকু উন্নয়ন হয়েছে দেশে অতটুকু আর কারো দিয়ে হতোনা এই কথা নিঃসন্দেহ হয়েই বলা যায়। কিন্তু একজন দরিদ্র কৈবর্তের শেষ সম্পদ মাছ ধরা জাল যখন লুট হয়ে যায় ধর্ম রক্ষার নামে, পূজারীর সামনে যখন ধুলায় লুটায় তার পরম আদরের প্রতিমা তখন এইসব উন্নয়নকে মনে হয় সেই মণিহারের মতো। যাকে ধরতে গেলেই লাগে, যারে পরতে গেলেই বাজে। আমরা উন্নয়নের ওম চাই চাই প্রিয় রাষ্ট্র-সুপ্রীয় সরকার কিন্তু আমার দেশের মানুষের চিতার আগুনের তাপে নয়। সময় থাকতে এই আগুন নেভান। চিতা যেন দাবানলে বদলে না যায়। দাবানল দেবালয় এড়ায় না।
আমরা যে নারীপুরুষ সম অধিকারের কথা বলি, সাম্যাবস্থার কথা বলি নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই যা অপরিহার্য, সেই সকলের জন্য সমান পৃথিবী তৈরির কথা বলার সময় আমরা সকলের মধ্যে মায়েদেরকে গোনায় ধরি না। বংশবিস্তারের জন্য নারীর জরায়ু ছাড়া আর কোন বিকল্প ব্যবস্থা যতদিন পর্যন্ত না আবিষ্কার হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত মাতৃত্ব নারীর জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে থাকবে। তাই নারীমুক্তির কথা মুখে বলে মাতৃত্বকে আলাদা পাল্লায় মাপলে
মার্কিন অন্য রাষ্ট্রপতিদের মত বারাক ওবামাকেও ইসরায়েল আর তার সাথে মার্কিন ইহুদি লবির আশীর্বাদ সাথে নিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে হয়েছে। তাই আগের রাষ্ট্রপতি জর্জ বুশের চাইতে উদারপন্থী হিসেবে পরিচিতি থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল আর ইহুদি লবির ধারণা ছিল ওবামা বুশের মত না হলেও ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করবেন। ঘোট পাকে যখন ওবামা ২০০৯ সালে মধ্যপ্রাচ্য সফর করেন। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কয়েকটি দেশ ওবামার সফরের তালিকায় থাকলেও বাদ পরে আমেরিকার ঘনিষ্ঠ মিত্র ঈসরায়েল। ব্যাপারটি ভালভাবে নিতে পারেনি ঈসরায়েলের সে সময়কার রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মূলত তখন থেকেই ওবামার সাথে নেতানিয়াহুর টানাপোড়েনেটা শুরু হয়। এই টানাপোড়েনটা আরো খারাপ দিকে যায় যখন ২০১৫ সালে নেতানিয়াহু মার্কিন সিনেটে বক্তৃতা করতে এসে ওবামার সাথে দেখা না করে ফেরত যান। তার উপর ওবামা তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন দ্বন্দের দুই-দেশ সমাধানে বিশ্বাসী যেটি ভালভাবে নেয়নি নেতানিয়াহুর মত রক্ষণশীল ইসরায়েলি নেতারা।
গত ১১ই অক্টোবর ছিল বিশ্ব কন্যাশিশু এবং অ্যাডা লাভলেইস দিবস।
আয়নাবাজির হাজারটা সমস্যা। দেশের অন্যতম সেরা কারিগরি ব্যক্তিদের সহায়তায় দেশের অন্যতম সেরা পরিচালক অমিতাভ রেজার নির্মিত সিনেমা বলে এই হাজারটা সমস্যা কিছু বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, উন্মোচন করে, যা বিশদ আলোচনার দাবী রাখে। ঝামেলা হচ্ছে, হাজারটা সমস্যা ব্যাখ্যা করে, সাথে বিশদ আলোচনা করতে গেলে এই লেখাটা ক্লান্তিকর রকম বড় হয়ে উঠবে। কিন্তু এমনও সম্ভব না যে, আমি বললাম হাজারটা সমস্যা আছে, আর আপনারা বিনা প্রতিবাদে মেনে নিলেন, আর আমি বিশেষ পরিস্থিতির আলোচনায় মনোযোগ দিলাম। তাই ব্যাখ্যায় তো যেতেই হবে। চেষ্টা করবো যতটা সংক্ষেপে কাজ সারা যায়, সারতে। অনুরোধ করবো, সাথে থাকতে।
আয়নাবাজি এখনও না দেখে থাকলে এবং দেখার ইচ্ছা থাকলে, লেখাটা না পড়াই উত্তম, কারণ গল্প নিয়ে আলোচনা করেছি।
দেশকে বলে তোমার আমার
দেশ কি কারো কেনা ?
দেশ প্রেমিক হতে নাকি
শর্ত লাগে মানা!
আনুও মানো, রামুও মানো
কেমনে পারো ম্যান
সুন্দরবন বাঁচবে তো ভাই?
আরে চিন্তা কর ক্যান?
যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাও না?
নাকি আবার চাও?
দুই নৌকায় পাও দিয়া আছো
শয়তানের এক ছাও!
লুঙ্গি মানো, জাইঙ্গা মানো
সবই মানো ক্যান?
প্যান্টের উপ্রে জাইঙ্গা পরলেই
হইবা সুপারম্যান?
জঙ্গী মানো, কিউটও মানো
বাকি রাখছ কিছু?
সম্প্রতি ভারত এবং পাকিস্তানের মাঝে কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। তাই এক টুকরো সরলীকৃত ইতিহাস শিক্ষা -