প্রথমেই আত্মপক্ষ সমর্থনে বলে রাখা ভালো, আমি মোটেই সেই নাঁক উচা উন্নাসিক বাঙ্গালীদের দলে নেই, যারা কথায় কথায় বলে, “এই বাঙ্গালী জাতিকে দিয়ে কিছুই হবে না” । বরং আমি আসলেই বিশ্বাস করি যে, অবশিষ্ট মানব সম্প্রদায়ের মত বাঙ্গালীর ও সম্ভ...
[justify]নিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত আইডিয়াগুলির বাস্তবায়নে কোন ভাই বা বালিকা উৎসাহ বোধ করলে যোগাযোগ করবেন। আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলবো যে এ কাজ করা ঠিক হবে না।
এক যুবকের স্বপ্নালু চেহারা দেখা যাবে প্রথম দৃশ্যে। বন্ধ জানালার কাঁচের ভেতর দিয়ে আসা ঘোলা আলোয় দেখা যাচ্ছে তার মুখে এক মৃদু যন্ত্রণার অভিব্যক্তি।
নেপথ্যে বেজে চলছে অর্ণবের গান, সে যে বসে আছে একা একা ...।
যুবক চোখ বন্ধ করে, মাথা ঝাঁকিয়ে ...
অফিসের কাজে গত সপ্তাহে ঘুরে আসলাম উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে। ঢাকা থেকে দিনাজপুর, সেখান থেকে মানচিত্র অনুযায়ী নিচে নামতে নামতে বাগেরহাট পর্যন্ত গেলাম। বাগেরহাট থেকে মাগুরা হয়ে আবার ঢাকা।
এর আগেও এ ধরনের ট্যুর করেছি। কিন্তু...
সাহিত্যকর্মী সাহিত্যজীবী ও সাহিত্যবণিক ঃ একই অঙ্গে এত রূপ
লিটল ম্যাগাজিন আত্মআবিষ্কার আর আত্মপ্রকাশের স্বনির্মিত স্বাধীনতার নাম। একেবারে নিজে বা নিজেরা নিজেদের সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে ঝাঁপ দিয়ে যা পাব তা-ই আমার; আমার আর্...
মাঝে মাঝে মাথায় উদ্ভট বিজ্ঞাপনের কাহিনী আসে। ভাবছি সবার সাথে শেয়ার করবো কিছু কিছু।
ক্রিকেট মাঠ। খেলা চলছে।
ব্যাটসম্যান একের পর এক আউট। কেউ স্টাম্পড, কেউ বৌলড, কেউ এলবিডব্লিউ। প্রতিপক্ষের ক্যাপ্টেন শুধু হাসে, মুহাহাহাহাহা।
...
আমার দাদুর এক মারাত্মক ক্ষমতা ছিলো, তিনি এক নিশ্বাসে বলে যেতে পারতেন ১০০ টি ফুলের নাম,১০০ টি পাখির নাম এমন কি ১০০ জন কবির নাম। ছেলেবেলায় তার এই ক্ষমতা দেখে অবাক হতাম আর বিস্ময়ী হর্ষধ্বনী দিতাম তার প্রতিটি নিশ্বাসের পর। তখন ভাবত...
আমার বাসার ৮ মাইলের মধ্যে চ্যান্ডলার শহরে ইন্টেলের অন্যতম বড় একটি অফিস। প্রায় দশ হাজার (সংখ্যাটা ভিন্ন হলেও হতে পারে) চাকুরিজীবি এখানে কাজ করে। বিশাল কমপ্লেক্স নিয়ে গঠিত এই অফিসটিতে প্রচুর বাঙ্গালী সহ অনেক ইঞ্জিনিয়ারদের আনাগ...
এ পর্যন্ত যত ছবি আমি দেখেছি তার মধ্যে আমার প্রিয়তম চলচ্ছিত্র হচ্ছে ব্যালাড অব এ্যা সোলজার। যে কেউ জিজ্ঞেস করলে চোখ বন্ধ করে নির্দ্বিধায় বলে দিতে পারি এরকম হৃদয়ছোঁয়া অসাধারন ছবি আমি আর দেখিনি। এর মানে অবশ্য এই না যে আমি দাবী করছি...
একটু একটু করে একটা সময়ে ভেঙ্গেই পড়ে সব কিছু আসলে। প্রথম যখন হুমায়ূন আযাদের " সব কিছু ভেঙে পড়ে" পড়েছিলাম, স্বপ্নবাজ আমার হজম হয় নি...মাথা গুলাতে গুলাতে কেমন যেন গা গুলিয়ে বমি পেলো। সারা রাত আমি ঘুমুতে পারি নি...চেপে রাখা রোষময় বিস্ময়ে...
সেই যে কবে ঈদগাহ মাঠের কৃষ্ণচূড়া গাছটিকে ভালোবেসেছিলাম। পুকুরপাড়ের আমগাছ কিংবা ঘরের পেছনের সোনালু গাছ কিছুই নেই আর। সব ভালোলাগা ভালোবাসাগুলো ফ্যাকাশে হয়ে গেলো সময়ের সাথে সাথে। এক হাঁটু ধুলো নিয়ে সন্ধ্যায় পড়ার টেবিলো ঢুলোঢু...