Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমাজ

পাঠশালা বা কামারশালা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৭/০৯/২০১২ - ৮:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ম্যামের হাতে ডাস্টার ছিলো ছুড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।


আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের ভাবনায় বাংলাদেশের উন্নতির ধারা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৮/২০১২ - ৪:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবদুল্লাহ আবু সাইদ স্যারের “নিউইয়র্কের আড্ডায়” পড়েছি বেশ কিছুদিন আগে। খাতায় দেখছি, তারিখটা ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসের! লেখাটা টাইপ করা হয়নি আমার কুখ্যাত আলস্যের কারণে!


আমেরিকার নির্বাচন ও ওবামার সম্ভাবনা

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৮/২০১২ - ১১:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'লস লুনাস' একটি গ্রাম। আমাদের শহরের কাছেই তার অবস্থান। দূরত্ব মাইল ত্রিশেক, আমেরিকার হিসাবে এমন কিছু দূরে না। এটাকে এই শহরের শহরতলী বললে ভুল হবে না, কারন অনেক মানুষ একটু বেশী ফাকা জায়গা পছন্দ করে এই গ্রামে থাকে এবং রোজ কাজ করতে এই শহরে আসে। 'রিও গ্রান্ড' নদী 'লস লুনাসের' মাঝ থেকে বয়ে গেছে। নদী অবশ্য নামেই নদী, শুখনার সময় অনেক জায়গাতে হেঁটে পাড় হওয়া যায় এই নদী। এই গ্রামের সাথে আমার পরিচয় অনেক দিনের


সীমান্তরেখা-২

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৯/০৮/২০১২ - ৯:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সীমান্তরেখা-১

দ্বিতীয় অধ্যায়

দেড়েদের বটগাছে আবার ফকির বাবার আছর হয়েছে- সঙ্গে আছে কয়েকশ' জ্বীন। জ্বীনে কারো ঘাড় মটকায়নি। তবে মটকাতে কতক্ষণ! গাঁয়ের লোক তাই ভয়ে-আতঙ্কে তটস্থ। তাছাড়া ভয় পাওয়াটা আবহমান গ্রাম-বাংলার জীবনযাত্রারই অবিচ্ছেদ্য অংশ; মরণনেশা।


ইরান : স্তালিনের রাশিয়া অথবা আল-কায়েদার আফগানিস্তান কিংবা আরও বেশি কিছু

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০৮/২০১২ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বেশ কিছুদিন যাবৎ মধ্যপ্রাচ্য সংক্রান্ত সংবাদগুলো অধিকাংশ স্থান দখল করে থাকছে। আরব বসন্তের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সিরিয়ার ভয়াবহ গৃহযুদ্ধ এবং একই সাথে ইরানের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েল এর কূটনৈতিক সম্পর্কের লাগাতর অবনতি এই অঞ্চলটির একটি বিস্ফোরন্মুখ অস্থিতিশীল অবস্থাকেই নির্দেশ করে। একইসাথে পাশ্চাত্যের শক্তিশালী দেশগুলোর সাথে রাজনৈতিক দ্বন্দ এবং ইরানের পারমান


অন্নদাশঙ্করের পথে প্রবাসে

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৮/২০১২ - ৮:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেবেলায় অন্নদাশঙ্কর রায়ের 'পথে প্রবাসে' গ্রন্থ থেকে 'পারী' পড়েছিলাম মাধ্যমিক পরীক্ষার পাঠ্যসূচীতে। তখনকার তরুণ মনের চোখে সত্যিই প্রবন্ধটি মায়াপুরীর অঞ্জন এঁকে দিয়েছিল। আমার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল 'পথে প্রবাসে' বইটি পড়ার। কিন্তু সেই দশম শ্রেনী থেকে শুরু করে দশটি বছর খুঁজেও বইটি পাইনি। তাই গতমাসে যখন ময়মনসিংহের 'আজাদ অঙ্গনে' বইটি আবিস্কার করলাম তখন আমার দশা হাতে চাঁদ পাবার মত। পাইরেট করা জেরক্স কপি


সম্পাদিত জন্মতারিখ – জন্ম থেকে জ্বলছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৫/০৮/২০১২ - ১:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনামে একটু সংশোধন আছে, আসলে হবে আমৃত্যু জ্বলবো। আমাদের প্রজম্নের বেশীরভাগই ( তার আগে/ পরের ও হয়ত ) , মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মত দুটি জন্মদিন পেয়ে গেল। সত্যিকারের জন্মদিনের পাশাপাশি সার্টিফিকেট জন্মদিন, যা বেশিদিন সরকারি চাকরির বা সেশনজট পেরিয়ে বেশিবার ধরে বি.সি.এস দেবার সহায়িকা। যখন নিজের মত করে ভাবার বয়স হয়নি এসব নিয়ে, তখন মনে মনে খুশিই লাগত। আমার চালাক পিতা-মাতার এহেন পরিণামদর্শিতা (!) দেখে ভাবত


মরুপ্রথা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ২:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাকি সবার মতই আমাদের পরিবারও ছিল সোমালিয়ার মরুভূমির পশুপালক। সেখানে আমরা ছোটোরা, মুক্ত আদিম প্রকৃতির সঙ্গ উপভোগ করতে পারতাম একশ’ভাগ। আমরা খোলা মাঠে সিংহদম্পতিকে রোদ পোয়াতে দেখতাম, জিরাফদের সঙ্গে দৌড়োতে পারতাম, মরু-খরগোশদের ধাওয়া করতাম।

কিন্তু বড় হবার সাথে সাথেই সেই সব স্বাধীনতাগুলো ফুরিয়ে আসতে থাকে। আমরা শিখতে থাকি, একজন আফ্রিকান রমণী হওয়ার অর্থ।


ইউএস ডট কম / ১

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৮/২০১২ - ৮:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমেরিকা-আমেরিকা-আমেরিকা। আমার এবং আমার চারপাশের অনেকের জীবনেই আমেরিকা এমন একটা স্থান দখল করে নিয়ে আছে যার প্রভাব উপেক্ষা করা যায়না। একবার এক বন্ধু বলছিল দেশে থাকতেও আমরা ভারতের দিকে মুখ করে থাকতাম, আর বিদেশে (কানাডায়) এসেও সেই একই অবস্থা; ভারতের বদলে কেবল আমেরিকা। বন্ধুটি সম্ভবত দূরদর্শন থেকে শুরু করে কোরবানীর ভারতীয় গরুর প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছিল। অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে কেবল সময়ের স্কেলে-- নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক কিছুর জন্য অনেকেই এখানে আমেরিকার উপর নির্ভরশীল। চার লিটার দুধ এপারে সাড়ে পাঁচ ডলার আর ওপারে আড়াই ডলার। অবিশ্বাস্য, কিন্তু সত্যি। তাই বন্ধুটি প্রায়ই দুধ আর গ্রোসারি থেকে শুরু করে বাক্স-বাক্স চিকেন কিনে আনে আমেরিকা থেকে। ওখানে সবকিছুই নাকি সস্তা।