প্রেমে পোড়ো সেই মেয়েটির যার জীবনের প্রথম প্রেম ছিল বই। ভালোবাসো সেই মেয়েটিকে যে দামি জামা জুতো কিনে টাকা নষ্ট না করে বই কিনে ঘর ভরিয়ে ফেলে , টাকার মূল্য বাড়ায় সাথে ঘরেরও । যার আলমারিতে বই রাখতে গিয়ে কাপড় রাখবার জায়গা হয় না। যার কাছে সবসময় একটা পড়তে চাওয়া বইয়ের তালিকা থাকে, এবং প্রতিনিয়ত সে তালিকা বড় হতে থাকে। যার ১২ বছর বয়স থেকেই একটা লাইব্রেরী কার্ড করা আছে।
খুলনা নিরালার মোড়ে একটা পলাশ ফুলের গাছ আছে, আমার খুব প্রিয়। তার কথা ভাবতে ভাবতে আরো অনেকের কথাই মনে হয়, আমি তাদের কাছে ছিলাম, এখনো আছি, কিন্তু চোখের দেখায় হয়ত নেই। আমার সেই গাছগুলির কথা আজ কেন জানি সবাইকে বলতে ইচ্ছে করছে। আমার জীবনটা রবীন্দ্রনাথের গানের সেই চাপা গাছের মত। “আমি সদা অচল থাকি, গভীর চলা গোপন রাখি”। বইএর বাইরে যে একটা দুনিয়া আছে, সেখানে চলতে হয় বা চলতে হবে এগুলো আমার মাথায় আগে
হাঁসগুলো প্যাঁক প্যাঁক ডেকেই চলেছে অবিরাম। বাইরে ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আমার বাসার পাশের প্লটটা এখনও খালি। সেখানে এককোনায় ছাপড়া তুলে বসবাস করে একটি পরিবার। আমেনা’র মার পরিবার। নামটা জানি, কারন প্রায়ই ঐ আমেনার মায়ের চিৎকার শোনা যায় । আমেনা, আমেনা বলে বিরামহীন ডাক । আমেনা নামের পিচ্চি মেয়েটা মনে হয় একটু দুষ্টু কিছিমের। তাই এই নিত্ত ডাকাডাকি। ঐ পরিবারের অন্য সদস্যের মধ্যে আছে অনেকগুলো পাতিহাঁস আর রা
খবরটা অনেক জায়গাতেই চাউর হয়ে গেছে--পেপ গোয়ার্দিওলা আর বার্সিলোনা ফুটবল দলের কোচ থাকছেননা। আর কিছুদিনের মধ্যেই এই মৌসুম শেষ হবে, আর তার সাথেই বিদায় নেবেন এই কোচ। বার্সা যথাসাধ্য চেষ্টা করছে তার মন ফেরানোর, তবে তার না থাকাটা এখন প্রায় শতভাগ নিশ্চিত।
০১
মৃত্যু নিশ্চিত জেনে দুর্ঘটনায় পড়া একজন ড্রাইভার যখন বাস নিয়ে খাদের দিকে এগিয়ে যায়, সে তখন কী ভাবে ? কিংবা খাদের দিকে পড়তে থাকা অবস্থায় তার কী মনে হয় ? সময় কি তার কাছে মন্থর হয়ে যায় ? জীবনের সঞ্চয় সব স্মৃতিগুলি কি ভেসে উঠতে থাকে ?
সন্দেহ নেই, সুকুমার রায় কথিত হাসতে যাদের মানা সেই ‘রামগড়ুরের ছানা’ জাতীয় বাঙালির সংখ্যাই বৃহৎবঙ্গে অধিক। তবে নিজস্ব লেখনিগুণে পাঠককে হাসাতে পারেন এমন লেখকও কিন্তু বাংলা সাহিত্যে একেবারে কম নয়। যারা ঝকঝকে, নির্মল হাস্যরস ও সূক্ষ্ম-তির্যক ব্যঙ্গ কৌতুকের অনাবিল ‘রসের কারবারি’—এমন কয়েকজন রম্যলেখকের সাথে আমরা পরিচিত হই আরেক বিরলপ্রজ রসসাহিত্যিক আবদুশ শাকুরের রসিক বাঙালি নামক এক ব্যতিক্রমী বইয়ের মাধ্যম
অফিসের ব্যক্তিগত লকারগুলো দেখতে ছোট হলে কি হবে, রাক্ষুসে পেট। ল্যাপটপসহ অন্যান্য টোপলা-টুপলি দিব্যি এঁটে যাচ্ছে। অথচ, এই অফিস বিলডিঙ এ অফিস শুরু করার আগে একদিন ঘুরতে এসেছিলাম, দেখলাম নতুন অফিসে ব্যক্তিগত স্থান বলতে শুধুমাত্র এই ছোট্ট লকার তখন কি মন খারাপটাই না হয়েছিল। আগের অফিসে সবার একটা করে কাঠের ক্যাবিনেট তো ছিলই আবার সেই সাথে কারও কারও একটা ইয়া বড় স্টিলের লকারও ছিল। এখন হবে কি উপায়, এত সব রাখব
“শিল্পসৃষ্টির এক মাধ্যম হিসেবে চলচ্চিত্রের নাম যদি কোনওদিন হারিয়েও যায় তা হলেও চ্যাপলিনের নাম বেঁচে থাকবে। চ্যাপলিন অমর।”
— সত্যজিৎ রায়
এক
ঘটনাটি বছর বারো আগের অথচ এখনো মনে হয় কিছুদিন আগে ঘটেছে।
ক।
২০০০ সালে বড় আপার বিয়ের মাস খানেক পড়ে দুলাভাই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রান্সফার হন। আপার শ্বশুর-শ্বাশুরী আমেরিকা থাকে। তাই, আপার শ্বশুর বাড়িতে থাকার চাপ ছিল না।
বুয়েটে পড়ি। আমাদের ডিজিটাল মুখপাত্র পলাশীর আলুর সুবাদে ছাত্রলীগকে আমরা মামাবাহিনী হিসেবে চিনি। হলে থাকার কারণে মামাবাহিনীর দু-একজন মামার সাথে আমার অল্পস্বল্প খাতির আছে। তাদের সাথে পথে-ঘাটে-মাঠে মাঝে-সাজে দেখা হলে কুশল বিনিময় হয়।