"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শ
০৯ বেজে ৫৫ মিনিট। ডিনার করতে যাব এমন সময় ফোনের রিং বেজে উঠল। ফোনের ডিসপ্লে-তে মর্ম’র নাম টা দেখে কিছূক্ষনের জন্য মনটা কেমন বিশাদে ভরে গেল। সামনে ওর প্রডাক্ট লঞ্চ। লঞ্চ প্ল্যানটা ইতোমধ্যেই গোটা দশেক বার পরিবর্তন, পরিমার্জন করতে হয়েছে। আবার কোন চেঞ্জ না তো?
আমার আল্লা নবীজির নাম...
সকলেঃ আমার আল্লা নবীজির নাম...
এভাবে আর চলেনা... এই জীবনের কোন মানে হয়? আকাশে বাতাসে চাপা অসন্তোষ। গড়িয়ে গড়িয়ে চলার চেয়ে গাছ হওয়াই যে ভাল ছিল। চাপা অসন্তোষ প্রাণী-গণরোষে পরিণত- চাপা থাকল না আর। প্রকৃতির কানে গিয়ে পৌঁছাল। গড়গড়া রেখে নড়েচড়ে বসলেন প্রকৃতি। তাঁর তলবে প্রতিনিধি আসল প্রাণীজগতের। প্রকৃতি সমস্যাটা চোখ বন্ধ করে শুনলেন, অনুধাবন করলেন এবং কথা দিলেন- অবশ্যই একটা গতি করে দিবেন তিনি।
দেখছিলাম Battle of Algiers। ১৯৬৬ সালের এই ছবিটা কেউ কেউ দেখেছেন হয়তো। ছবিটার সাথে আমাদের উপনিবেশ আমলের বেশ কিছু মিল আছে। কিন্তু ছবিটা দেখে আমার মাথায় একটা বাক্য খেলছিল - 'ব্যাট্ল্ অব বাংলাদেশ'। না, এই নামে কোন ছবি বাংলাদেশে নেই। কিন্তু এরকম একটা ছবি দেখার স্বপ্ন দেখছি আমি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত এন্তার ছবি দেখেও আমার তৃপ্তি মেটেনি। আলজেরিয়ার ছবিটা সেই অতৃপ্তিটা আবারো জানান দিতে শুরু করেছে। হুমায়
-------------------
এক: সুদ
-------------------
-বাঙালির স্বভাব খুব খারাপ। কেউ উপরে উঠলেই সবাই তাকে ধরে নিচে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে! যে দেশে গুনের কদর নাই, সেই দেশে গুণী জন্মায় না। এখন দেশে যা শুরু হয়েছে!
-ক্যান? হঠাত কইরা এই কথা কৈতাছেন কেন?
সপ্তদ্বীপ - বসুমতী
পুরাণ ঘেঁটে পাওয়া যায়, আদিতে পৃথিবী (আর্থ) সাতটি অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। এগুলো হলো (১) জম্বুদ্বীপ, (২) লাক্ষাদ্বীপ, (৩) শ্যামলীদ্বীপ, (৪) কুশদ্বীপ, (৫) ক্রৌঞ্চদ্বীপ, (৬) শ্বকদ্বীপ ও (৭) পুষ্করদ্বীপ।
এগুলি আবার সাতটি সাগর দ্বারা বেষ্টিত ছিল। সাগরগুলো আবার এক একটি এক এক ধরনের পদার্থ দ্বারা পরিপূর্ণ ছিল, যেমন লবনাক্ত জল, ইক্ষুরস, সুরা, ঘি, দধি, দুগ্ধ এবং জল।
আমি জন্ম নেয়ার পর থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত হতে চেয়েছি অনেক কিছুই তবে ছোটবেলাতে সবচেয়ে বেশী যেটা মনে মনে হতে চেয়েছি তা হল সিন্ডারেলা। সেটা কি সিন্ডারেলার গুনে নাকি তার রাজপুত্রের রূপের গুনে সেটা এখন আর মনে নেই। সিন্ডারেলা হওয়ার জন্য আমি কি না করতাম !
বারান্দায় দাড়াতেই অলিভিয়ার চোখে চোখ পড়লো, একটু হাসি দিয়ে অন্যদিকে আমি তাকালাম। অলিভিয়া সুন্দর করে সিগারেট টানে,ফুসফুসে নিকোটিনের ধোয়াগুলো নিয়ে নাক-মুখ দিয়ে ছেড়ে দেয়,ওর এই শৈল্পিক সিগারেট টানার ভঙ্গি দেখে তখন মনেহয় সৃষ্টিকর্তা এই মেয়েটার জন্যই হয়তো সিগারেট নামক বস্তুটির উপাদান দিয়েছিল পৃথিবীতে!
"তিনি একজন কবি যিনি দার্শনিক তত্ত্বের চেয়ে বরং মৃত্যুর কাছাকাছি, বুদ্ধির চেয়ে বরং দুঃখের যন্ত্রণার কাছাকাছি, কালির চাইতে বরং রক্তের কাছাকাছি" — পাবলো নেরুদা সম্পর্কে এমনটিই বলেছিলেন ফেদেরিকো গার্থিয়া লোর্কা। ১৯৭১ সালে নোবেল বিজয়ী নেরুদাকে "আচ্ছন্ন করে তাঁর জন্মভূমি-- অত্যাচারিত দিগ্বিজয়ীদের দ্বারা যে ভূমি ধর্ষিত হয়েছে বারংবার। নিজেকে তিনি নির্বাসিত করেছেন, অসংখ্যবার নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু কখনো থামেন নি। অত্যাচারিতের সহযাত্রী তো সারা পৃথিবী জুড়েই। তাদেরই তিনি খুঁজেছেন এবং শেষে ধর্ষিত মানবমর্যাদার কবি হয়ে দাঁড়িয়েছেন"। তাই তো তাঁর কবিতার পাঠে আমাদের রক্তে যুগপৎ খেলে যায় প্রেম ও বিপ্লব।
এক দুপুরের বৈশাখ ও কিছু মর্মান্তিক অনুভূতি