[justify]
আমি বহুদিন ধরেই মনে মনে লিখি। সেই ছোটবেলা থেকেই। বহু বিষয়েই অনেক মানসিক রচনা লিখেছি, কিন্তু আলস্য কাটিয়ে খাতায় আর তোলা হয় নি সেগুলো। অত্যন্ত বাজে হাতের লেখার কারণে লিখতেও বিব্রতবোধ হত। আমার শৈশব এবং কৈশোরের সেই লেখাগুলোর কোন পাঠক নেই – আমার বিশেষ মনেও নেই ওদের কথা । মাঝে মাঝে যদি একটু- আধটু মনেও পড়ে, তবে ওগুলোকে গতজন্মের স্মৃতি বলে উড়িয়ে দেই। ব্লগ ব্যাপারটার কথা মানুষ তখন জানতো না, সচলের নির্মাতার হাফ প্যান্ট পরা বালক, অভ্রের জনক হয়তো হামাগুড়ি দিচ্ছে। এখন লিখতে হলে আর লেখক হতে হয় না, লেখা প্রকাশ করতে গেলে পত্রিকার দ্বারস্থ হতে হয় না - এমনই এক সুসময় চলছে। হাতের লেখা নিয়েও কারুর কোন মাথা ব্যথা নেই।
[justify]ইংরেজিতে বরাবরি যে খুব আহামরি ভালো ছিলাম সেরকম কিছুনা, তবে এক্কেবারেই যে খারাপ ছিলাম তাও না। জিআরই বা আইইলটস দিতে হবেনা বলে পার্মানেন্ট হেড ডেমেজ করার প্রক্রিয়ায় আবেদন করবার আগে তাই একবার ও ভাবনা চিন্তা করতে হয়নি। পাশ করার সাথে সাথেই বন্ধুদেরকে বাইবাই টাটা দেখিয়ে ঠুস করে বাইরে চলে আসি। তবে আমার ইউনিতে এসব জিআরই বা টোফেলের তেমন কোন রিকোয়েরমেন্ট না থাকলে ও রেজিস্টার করার পরপরই ইংরেজি পরী
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
সব সুর মিলে যদি করে হরতাল, আমাদের দুঃখ রবে চিরকাল...
আমার প্রায় প্রতিদিনই মাথার ভেতর গান নিয়ে ঘুম ভাঙে, আজ সকাল বেলা ঘুম ভাঙার পর থেকে মাথার ভেতর ‘বাবা বলে গেলো আর কোনদিন গান করোনা’ গানটা বাজছে, বাজতেই থাকলো সা-রা-টা দিন...
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
একটি ডিজিটাল এস এল আর কিনবো, তাই সচলের ফটু বিশেষজ্ঞদের কাছে কিছু পরামর্শ চাইছি। ফটোগ্রাফি সম্পর্কে কিংবা ক্যামেরা সম্পর্কে আমার ধারনা কিছুই নেই। তাই কোন মডেলটি ভালো হবে, কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের ক্যামেরাটি ভালো হবে বুঝে উঠতে পারছি না। ক্যানন, নাইকন, সনি এগুলোর নামই খালি শুনি আর জানি। কিন্তু এদের কোন মডেল কোনটা কার সমতুল্য, বা কোন মডেলটি আমার মতো নবিশদের জন্য ভালো হবে, বুঝতে পারছি না। কোন কোন ক্যামে
রোমিও, শেক্সপিয়রের নয়, আমার স্কুলের সহপাঠী বন্ধু, খুবসম্ভবত ২০০০ সালের এপ্রিলের শেষের দিকে আমাকে অফার করে সোনারগাঁ ঘুরে আসার। তখন ঐ নামেই জানতাম আমরা পানাম নগরকে। কখনো কখনো বন্ধুত্বের কাছে অলসতাকে পরাজিত হতে হয়। সেবারও হতে হয়েছিল। আমরা দুই বন্ধু বাসে উঠে বসলাম। প্রতারক স্মৃতি আজ আর মনে করতে দিচ্ছে না ঠিক কোন স্থান থেকে যাত্রার শুরু। তবে মনে আছে সেদিন জয়নুলের করা জাদুঘর বন্ধ ছিল। তাই আমরা বেরিয়ে পড়
১) জগতে এত ঘুরন্তিস কেন?
কৈশোর থেকে প্রশ্নগুলো ঘুরছে। পড়াশোনায় মন ছিল না বলে টই টই করে ঘুরে বেড়াতাম। তাবৎ মুরব্বীর একই ঝাড়ি- 'এত ঘুরাঘুরি কিসের? লেখাপড়ার কাম নাই?' আরে আজব আমি একা ঘুরি নাকি? সারা দুনিয়াটা ঘোরে। কেবল পার্থক্য হলো ওরা ঘুরে নির্দিষ্ট বৃত্তাকারে, আমি ঘুরি লাইন ছাড়া। তবে এইসব ঘুরাঘুরি নিয়ে বিস্তর চিন্তাভাবনা বিকাশ লাভের আগেই মারা গেছে। যেটুকু মনে আছে তা বলছি-
তোপখানা রোডের মোড় থেকে বিজয় নগরের দিকে একটু এগোলেই হাতের বাঁয়েই ছিলো বাইসেন্টেনিয়ান হল। আমেরিকান কালচারাল সেন্টারের একটি অডিটোরিয়াম। সত্তরের দশকের শেষ দিককার কথা। এই বাইসেন্টিনিয়ান হলের খুব কাছেই ছিলো ‘ফ্ল্যামিঙ্গো’ নামের ক্যাফে টাইপের ছোট্ট একটি রেস্টুরেন্ট। বন্ধু শার্লিকে(এখন আমার স্ত্রী)নিয়ে ওই ক্যাফেতে যেতাম চটপটি খেতে। ফ্ল্যামিঙ্গোর চটপটি তখন মোটামুটি বিখ্যাত। (সেই কৈশোরে ওই ক্যাফের টম্যাটো ক