শুনেছো কি রাজনীতি কা’কে বলে ভায়া?
শুনবোনা, কি যে বলো, না শুনে কি পারি!
রাজপথে নীতিবাজ ফখরুল-মায়া
ফেস্টুনে ঢাকা, আরও দুই মহা নারী।
তা সে অনেক বছর আগের ঘটনা। বার্ষিক পরিক্ষার পর স্কুলের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। সে সময়ে গ্রামে আমার বয়সী বেশ কয়েকজন জ্ঞাতিভাই ছিল। আমি গ্রামের বাড়িতে গেলে তাদের সাথেই মিশে যেতাম। লেখাপড়ায় তাদের খুব একটা গরজ ছিলনা।
একজন ইলিয়াস আলী হলে ‘গুম’
বদর আলীর জুটে আগুনের ওম...
জনপ্রিয়তার রেসে ইলিয়াস পাশ
অগ্নিদগ্ধ যে-ই বদরের লাশ...
এক ইলিয়াস নিয়ে সারাদেশ বুদ
বদরের দেনা বাড়ে, বাড়ে তার সুদ...
গুমোট বাতাসে মৃত বদরের সই—
পরের জন্মে যেন ইলিয়াস হই!
প্রথম পর্ব: http://www.sachalayatan.com/tanimehsan/44188
সর্বশেষ যুক্তি, সাযুজ্য কিংবা প্রিয় অভিলাষ শেষে, তবুও, হাতে আলো না নিয়ে চলার মানে বিপদের সম্ভাবনা তৈরি হওয়া, আর যখন শুধুমাত্র দু’টি চাকার উপর বিপদের মাত্রিকতা নির্ভর করে তখন তা থেকে নিজেকে বিরত রাখাটাই শ্রেয় -- এই যাত্রার তৃপ্ত পরিসমাপ্তি এখানেই।
(ব্যাক্তিগতভাবে বিভিন্ন সময় এপিএসগিরি করা কিছু বন্ধুদের দেখে এই এপিএসদের একটা টিপিক্যাল চরিত্র দেখতে পাই। সেই চরিত্রের সাথে সাম্প্রতিক সময়ের চাকরীচ্যুত এপিএস হুজুরের বিন্দুমাত্র বৈসাদৃশ্য নেই। এরা সব পারে এবং সব করে, প্রভুর আদেশের তোয়াক্কা না করেই। এদের প্রভুভক্তি প্রবাদে পড়া কুকুরের প্রভুভক্তি থেকেও বেশি )।
এপিএস বাহাদুর
ক্ষমতার মদে চুর
খিদে পেলে টাকা খায় চিবিয়ে,
করে সদা ছলনা
[justify]তিনি রবীন্দ্রনাথের কে ছিলেন? কি ছিলেন প্রকৃত অর্থে? সম্পর্ক, দ্বন্দ্ব, মিল, অমিল, কথা, টানাপোড়েন এসব নিয়ে বাংলা সাহিত্য অনেক অনেক আলোচনা করেছে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্লেষণ এবং বিন্যাস অব্যাহত। সেই তর্ক করার ইচ্ছে আমার নেই কিংবা বৃহৎ অর্থে বলতে গেলে সেই তর্কের জন্য যে জ্ঞান দরকার সেইরকম বোদ্ধা আমি নই।
“একটি হুইলচেয়ারের অভাবে কারুর জীবন থেমে আছে, কারুরবা নেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা!
কয়েকদিন আগে প্রথম আলোতে রেলওয়ের কমান্ডান্ট এনামুল হকের কিশোরগঞ্জের বাড়ির ছবি দেখলাম। আলিশান বাড়ি। প্রথম আলোর সাংবাদিক সেই বাড়ি তৈরীতে কত টাকা খরচ হয়েছে, সে প্রশ্ন করেছেন গ্রামের মানুষকে। তারা কেউ বলেছে আশি লক্ষ টাকা, কেউ বলেছে দুই কোটি টাকা।
রাত নয়টা পাঁচ মিনিটে সদ্য কেনা মোটরবাইক নিয়ে এসে উপস্থিত হন চক্রবর্তী মহাশয়, আমরা রওনা দেই ঠিক নয়টা সাত মিনিটে, ৫ই এপ্রিল ২০১২, পূর্ণিমার ঠিক আগের রাতে। বরিশাল টু কুয়াকাটা - ডাইরেক্ট ডাইরেক্ট!