বোশেখ এসে কড়া নাড়ছে স্মৃতির দরজাটা একটু খুলি?
আকু’র একটা বদঅভ্যাস আছে। সে যাকে তাকে , যখন তখন, যেখানে সেখানে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। প্রশ্নটা হল, বলেন তো এখন বাংলা কত সাল চলছে? যাকে প্রশ্নটা করা হল, সে প্রথমে একটু হকচকিয়ে যায়। তারপর বিস্তর ভেবেচিন্তে হয়ত উত্তরটা দিতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই নিরাশ হতে হয় আকু কে। কারন সে সঠিক উত্তর পায় না।
খেতে বসলে টিভি দেখা বা দৈনিক পত্রিকা/গল্পের বই পড়ার অভ্যেস আমার ছোট থেকেই। আমেরিকায় আসার পর থেকে টিভি দেখার স্থলে বই পড়ার হার বেড়েছে, কিন্তু অভ্যেস বদলানো হয়নি। কদিন আগেই বাসায় সেট টপ বক্সের সুবাদে বাংলা টিভি চ্যানেল দেখা যাচ্ছে, তাই একটু আগে, খাবার প্লেটে নিয়ে একুশে টিভি খুলে বসলাম। প্রথমেই সুবেশী সুন্দরী উপস্থাপিকা মিষ্টি হেসে আমায় সুপ্রভাত জানালো। আরো জানতে পারলাম অনুষ্ঠানটিতে জনৈক জ্যো
[justify]ভাবছিলাম কত আর নিজের কথা লিখা যায়। সবই লিখে ফেলেছি প্রায়, সব কথাই হয়েছে বলা। বলার মত যত কথা ছিল এতদিনে সব ফুরিয়ে তলানিতে এসে ঠেকেছে। কিন্তু জীবনটা যেন দিগন্তরেখার মত, অই যে শেষ-প্রান্তটা দেখা গেল বলে ও আসলে শেষটা দেখা যায়না কখনোই। থিসিস জমা দেয়ার পর জব হয়ে গেল বলে ভাবছিলাম জীবনে এবার বুঝি একটু স্থিরতা এলো। এই অনাবিল সুখের আকাশে ভাসতে ভাসতেই ধাক্কার মত এক টুকরো কালো মেঘ আমাকে ছু
পর্ব ১ ।। পর্ব ২
(আপনাদের দাবিতে এবারের পর্বটাকে একটু বড় করে পোষ্ট করলাম। আশা রাখি আপনাদের প্রশ্রয় থেকে বঞ্চিত হব না।)
গতকাল বুধবার সকালে বেদখলকৃত সরকারী জমি উদ্ধারে বনানী এলাকার করাইল বস্তি উচ্ছেদ অভিযান চালায় ঢাকা জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মেটোপলিটন পুলিশের ৪ প্লাটুন মোতায়েন করা হয়। সরকারী ভাষ্যমতে বেদখলকৃত ১৭০ শতাংশ জমির মধ্যে ৮০ শতাংশ বিটিসিএলের মালিকানাধীন ও ৪৩ শতাংশ পিডব্লিইডি’র এবং বাকি জমি আইসিটির।
মেধা-সত্ত্ব নিয়ে একটি সুন্দর আলোচনা হচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমিকের সাম্প্রতিক পোস্টে। সচলায়তনের সাথে সম্পৃক্ত অনেকেই (সকলেও হতে পারে) নিশ্চিত যে অন্যের লেখা বা ছবি নিজের লেখায় ব্যাবহার করার সময়ে সেখানে রেফারেন্স ব্যাবহার করলে লেখার মান উন্নত হয়। এর সাথে বিমত প্রকাশ করার মত যথেষ্ট কারণ ও উপাত্ত আমার হাতে নেই। তাই আমিও আপাতত যেখান
মেসেজটা গেল কিনা বুঝলাম না।
অনেক সময় চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও অনেকে দেখেনা। অনেক আবার দেখতেও চায় না। অনেকে দেখে ; দেখে শুনে কাজের সময় কর উল্টোটা।
হিমুর পর্যটন শিল্পে বেলুন নিয়ে লেখাটা চুরি করে পোস্ট করেছিলাম। সাথে ছিল কৃতজ্ঞতা স্বীকার না করে প্রকাশ করা একটি ছবি। লেখাটির নীচে সূত্র হিসেবে উল্লেখ করেছিলাম "নেট"-এর কথা। এই নেট এত সাধারণ একটা সূত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে যে পত্রিকা এবং ব্লগে প্রায়ই দেখা যায় এই "নেট"-সূত্রের ব্যবহার।
১.
মাওলানার এই বেহাল দশায় যাদের বুকে কষ্ট
যাদের কাছে এই বিচারে জুলুমটা খুব পষ্ট
তাদের বলি— বাঁচতে হলে জানতে হবে 'চাচ্চু'
কী মাল ছিল একাত্তরে এই রাজাকার বাচ্চু!
২.
তাই রে নারে তাই রে
বাচ্চু নাকি বাড়িতে নাই, সটকে গেছে বাইরে।