Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

সেই কলার উঁচু ছেলেটা (৬)

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি
লিখেছেন প্রদীপ্তময় সাহা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৫:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ১ ।। পর্ব ২ ।। পর্ব ৩ ।। পর্ব ৪ ।। পর্ব ৫

মনে হচ্ছিল সচলায়তনের আরও অনেক সিরিজের মত আমারটারও অপমৃত্যু ঘটবে। তবে আমাকে আশ্চর্য করে আই,সি,ইউ থেকে ফিরে এল সেই কলার উঁচু ছেলেটা। এবারে পর্ব ছয়।


মিডিয়াভিজ্ঞতাঃ ০২- Have we met before?

মির্জা এর ছবি
লিখেছেন মির্জা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৫:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যদি কেউ ভুল করেও মিডিয়াভিজ্ঞতা ০১ পড়তে চান তবে এখানে তা পাবেন


আবোল তাবোল-৫

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৫/২০১২ - ৯:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লে মানুষ অনেক কিছু করে। আমি ঠান্ডা মাথায় ব্রাউজার খুলে মোশন প্ল্যানিং এর টিচার রনকে ইমেইল করে বললাম, “তোমার কোর্সের ফাইনাল প্রজেক্ট আগামী চার দিনে আমি কমপ্লিট করতে পারব না, ইনকমপ্লিট দিয়ে দাও”। সেটা গত ফল সেমিস্টারের কোথা। সেই ইনকমপ্লিট প্রজেক্টকে কমপ্লিট করার নিমিত্তে রনের সাথে প্রায় পনেরো-ষোলটা ইমেইল চালাচালি করে গতকাল দ্বিতীয়বারের মত দেখা করা গেলো।


শিশুপালন-১৪

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

নায়কঃ

“আব্বু পেঙ্গুইনের টামির রং কি?”

আমি ঘুম জড়ানো গলায় উত্তর দেই - “পিংক”। এটা মেয়ের প্রিয় রং, পারলে দুনিয়া সে মুড়িয়ে দেয় এই রঙে। ছেলেদের রঙ হচ্ছে নীল আর মেয়েদের রঙ হচ্ছে গোলাপি, এটাই এই দেশে প্রচলিত ধারণা। সবাই মিলে এই গোলাপী রঙের স্তুপ ঢুকিয়ে দেয় মেয়ে বাচ্চাদের মাথার ভেতর। ছেলে আর মেয়ের বিভাজন মার্কিনিদের চেয়ে বেশি কারো পক্ষে করা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না।


এক টুকরো শৈশব

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১০:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আর আমার বোন খুব বেশী ছোট বড় না। আমি হাঁটতে পারতাম না আর আপু হাঁটতে শিখে গেছে তখন এই ছিলো আমাদের মধ্যেকার পার্থক্য! আমার বোন আমি হবার পর আমাকে মেনে নিতে অনেক টাল বাহানা করেছে। ছোট বাচ্চারা আরেকটা ছোট বাচ্চাকে দেখলে ভাবে যে আরেকজন মায়ের সব আদর নিয়ে নিলো মনে হয়। আমার বোনের ভাবনাটা অনেকটা এমনই ছিলো। আমি হবার পর ওর মনে হয়েছিলো আমি ইঁদুর!


দিনগুলো সব নিয়ম করে রাত্রি জাগে

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০৫/২০১২ - ১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বয়সের দোষ থাকে নাকি! শৈশবে ক্ষতি নেই, কৈশোরে যতি নেই, যৌবনে জানা হয় ফাঁকি --- তারপর গৎবাঁধা, সাধ করে গলা সাধা, রাত জাগে ভোর হয় --- আমাদের টুকিটাকি যাপিত জীবন...


মধ্যবিত্তের বৃত্ত

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/০৫/২০১২ - ৮:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুতেই বলি, একান্তই ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে লেখা। যাঁদের সময় মূল্যবান, তাঁরা সময় অপচয়ের জন্য আমায় দায়ী করবেন না।

আজ ২০ মে, ২০১২ ইং তারিখে অ্যামহার্স্ট লিবারাল আর্টস কলেজ, অ্যামহার্স্ট, ম্যাসাচুসেটস এর ১৯১ তম কমেন্সমেন্ট অনুষ্ঠান। আমার বড় ছেলেটাও এই ২০১২ ক্লাশের একজন সদস্য।


আমি ছিলেম দলছুট, আমি ছিলেম একা...আমার ছিল রৌদ্র আর আমার একা থাকা...

তারানা_শব্দ এর ছবি
লিখেছেন তারানা_শব্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২০/০৫/২০১২ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাসা পাল্টানো ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দের। এই জীবনে পছন্দের কিছু করাটা বারংবার দুরূহ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই জীবনে কখনো বাসা পাল্টানো হয় নি। ছোটবেলায় অনেককেই শুনতাম বলতে –‘আমরা তো বাসা পাল্টে অমুক জায়গায় চলে যাচ্ছি’- শুনে খুব হিংসা হতো। আমি কখনো কাউকে এমন বলতে পারতাম না। আমাদের বাসাটা ছিল নীচ তলায়। সদর দরজা সারাক্ষণ বেহায়ার মতন হাট করে খোলা থাকতো। সারাক্ষণ কেউ না কেউ আসা-যাওয়া করতো। ঘর ছিল মোট


হাউ টু ম্যানেজ ইয়োর পাপ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২০/০৫/২০১২ - ৪:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধার্মিকদের জন্য ব্যাপারটা মানে এই লেখার বিষয়বস্তু অস্বস্তিকর মনে হতে পারে। কিন্তু পাপীরা মনে মনে মুচকি হেসে বলতে পারে- এতো আমার রোজকার কারবার, নতুন করে কি শেখার আছে? আসলে শেখানোর কোন চেষ্টা করা হচ্ছে না। শেখাবার থাকলে শিরোনাম দিতাম- 'এসো নিজে শিখি'। এটা কেবল পড়লেই চলবে। আসেন পড়তে শুরু করি। শুরু করছি রোজার দিনে শৃংখলাবদ্ধ শয়তানের কাণ্ডকীর্তি দিয়ে।


পারিবারিক দায় ও শেষ বিকেলের অনুশোচনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৯/০৫/২০১২ - ১১:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- হ্যালো আপা ?
- হ্যা শিপন বল।
- আপা ফারিয়া মামনির জন্য মেডিকেলের ভর্তির প্রশ্ন ম্যানেজ হয়ে গেছে।
- কোথায় ? কার কাছ থেকে।
- তুমি চিন্তা করো না আমার এক কলিগ আছে সেই সব করে দেবে শুধু তিন লাখ টাকা দিতে হবে। এডভান্স এক লাখ আর প্রশ্ন কনফার্ম হউয়ার পর বাকী টাকা।