একটা সময় আমার এইম ইন লাইফ ছিল আইসক্রিমের ফেরিওলাকে বিয়ে করার। বুদ্ধিতে কুলোয়নি যে তার বদলে আস্ত এক আইসক্রিম ফ্যাক্টরির মালিককে বিয়ে করা যায় অথবা নিজেই ওরকম এক ফ্যাক্টরির মালিকও হতে পারা যায়। সোজাসুজি মাথায় এসেছিল ফেরিওলার ডিব্বায় থাকে লাল সবুজ কাঠি আইসক্রিম, এমনিতে চাইলে তো দেবেনা, তাহলে বিয়ে করাটাই সোজা উপায়। তাই অনেকদিন পর্যন্ত আইসক্রিমওলাই ছিল আমার হিরো। চাকরি হিসেবেও ওটাই ছিল টপ ফেভ
০।
এই লেখাটিকে মোটাদাগে কোন 'পাঠ প্রতিক্রিয়া' বলা যাবে না নিশ্চয়ই। পাঠ প্রতিক্রিয়ায় পাঠক পঠিত গ্রন্থের উপর একটা চমৎকার আলোচনা আশা করেন। সেরকম কিছু আশা করলে বিজ্ঞ পাঠককে হতাশ হতে হবে। কেননা "যদ্যপি আমার গুরু" পড়ার পর থেকেই অনেকদিন ধরে জমে থাকা কিছু কথা ভাষায় ফুটিয়ে তোলার জন্য কীবোর্ডটা আকুপাকু করছে। কিন্তু কিছুতেই লেখাটা গুছিয়ে নিতে পারছি না। আমি আসলে কাকে ফোকাস করে লিখবো- আহমদ ছফাকে, প্রফেসর রাজ্জাককে না সরল অর্থে এই বইটাকে? তার উপর আহমদ ছফা ও এই বইটির পূর্বাপর নিয়ে সচল শুভাশীষদা এতো চমৎকার একটা সিরিজ লিখেছেন, যে এরপর কিছু বলতে যাওয়াটাই বাহুল্য হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু য়ামাদের গুরু তো অনেক আগেই বলে গিয়েছেন, "ওরে প্রাণের বাসনা, প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি"। সেই ভরসাতেই লেখাটায় হাত দিলাম। ভুলত্রুটি কিছু হলে বিজ্ঞ পাঠক ক্ষমাসুলভ দ্ষ্টিতে দেখবেন, এইটুকু আশা করতেই পারি।
জনৈক অতিথির মন্তব্য থেকে আজ জানতে পারি সচলায়তনের প্রথম পাতায় যে মাত্র ১০টা সাম্প্রতিক লেখা দেখা যায় সেটা নাকি বিরাট লজ্জার ব্যাপার। এটা কিভাবে লজ্জার ব্যাপার হতে পারে, তা অবশ্য মাথায় আসেনি কিন্তু লজ্জাবতী গাছের মতন কেউ যদি নিজে থেকে লজ্জা পেয়ে যায় তাহলে তো আর আমার করার কিছু থাকেনা। নীড়পাতায় চাইলেই যতখুশী লেখা দেখানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করা যায়, কিন্তু তাহলে সার্ভারের উপরে যেমন চাপ পড়ে, তেমন
পুরাণের প্রাজ্ঞ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, স্বর্গরাজ্যের যিনি রাজা বা পালক হতেন তাঁকে বলা হত ইন্দ্র।
এই স্বর্গের দেবতাদের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধবিগ্রহ লেগেই থাকতো। অথচ পরিচয়ের দিক দিয়ে দেবতা আর অসুরগণ ছিলেন বৈমাত্রেয় ভাই।
রন্টুকে নিয়ে লেখার ইচ্ছা আমার আর ছিল না মোটেই। কারন কিছু কিছু ম্যুভির প্রথম পর্ব টা ভাল হবার পর পরের পর্ব গুলো যেমন চরম বিরক্তিকর হয়, আমার ধারনা আমি সিরিজ লিখতে গেলেও তাই হবে। সব ম্যুভি তো আর হ্যারি পোর্টার না, আর সব ব্লগারও দিহান আপু নয়, যে প্রতিটি পর্ব আগের চেয়ে ক্রমান্বয়ে ভাল হতে থাকবে। তবুও লিখছি কারন বিগত পোস্টে রন্টুকে নিয়ে অনেকে আরও পড়তে চেয়েছে, তাই এবারের পর্ব খারাপ হলে তাদের ঘাড়ে দোষ চাপা
সচল-রসিক পাঠক সমীপেষু,
সম্বোধনের বহর দেখে ঘাবড়ে যাননি আশা করি! যুৎসই শব্দের অভাবে সেই পুরনো দিনে ব্যাকরণ বই-তে পড়া একখানা শব্দ আমদানি করে নিয়ে এলাম- নতুন যুগের মানুষেরা কীভাবে শুরু সেটা জানলেও হত, তাও তো জানি না দেখা যাচ্ছে! দুনিয়া এগিয়ে যাচ্ছে- আমরা কিছু দুর্ভাগা পিছিয়ে পড়ছি- কী আর করার!
ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার বিল্ডিঙের একটা রুমে দাঁড়িয়ে আছি। একটা চিঠি আমার নামে ইস্যু হবার কথা দু সপ্তাহ আগেই। সেটা এখনও আসেনি কেন তার খোঁজে এসেছি, কিন্তু যে ভদ্রলোক সেটার হদিস দিতে পারেন তিনি সম্ভবত সৃষ্টিকর্তার খাস লোক। চাইলেই চন্দ্র সূর্য থামিয়ে দেবার ক্ষমতা রাখেন। গত দুদিন টানা সারাদিন বসিয়ে রেখেছেন, আজও ঝাড়া তিন ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছেন, মুখ তুলে কথা বলার সময় পাচ্ছেন না। এর মাঝে পাশের লোকের
পুরাণের প্রাজ্ঞ দুরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, স্বর্গ কোন আকাশের মহাশূন্যে অবস্থিত স্থান নয়, একান্তভাবেই মানুষের নানা নামের জাতির যাতায়াতের পথেই একটি সুন্দর স্বাস্থ্যকর প্রাচীন পাদভৌম স্থান।
[justify]ব্রিটিশ লেখক জুলিয়ান প্যাট্রিক বার্নসের নতুন বই ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’ ২০১১ সালের ম্যানবুকার পুরস্কার জিতেছে। এবারের বিচারক প্যানেল রিডেবল বা পাঠযোগ্য একটি বইকে পুরস্কার দেয়ার ব্যাপারে কিছুটা জোর দিয়েছেন। ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’’কে ম্যানবুকারে ঘোষিত করার পেছনে এর স্বল্প আয়তন (মাত্র ১৭৬ পৃষ্ঠার বই। অনেকে সমালোচক একে উপন্যাস না বলে নভেলা কিংবা বড়ো আকারের ছোটোগল্প হিসেবে বিচার করছেন) আর সহজ
আগে জানতাম কুকুর লেজ নাড়ে কিন্তু এখন দেখছি লেজ কুকুরকে নাড়ে