মাঝে মাঝে জ্বর হয়। আচ্ছন্নতার মাঝে তখন কানে ভেসে আসে একটানা পুঁথিপাঠ। লবঙ্গ গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে খুব কাছে বসে পা দুলিয়ে কপালে কেউ ঠান্ডা হাত রাখে। তখন লাল আর নীল রঙ মিলে বেগুনী রঙের এক একটি বৃত্ত সারা দেওয়াল জুড়ে বসে। জ্বর সেরে গেলে চাবিওয়ালা খুঁজতে বেরোই। সাথে নিই সেই ধর্মগ্রন্থ। চাবি বা নিজের ঘর হারিয়ে গেলেও ধর্মগ্রন্থটি যেন হারিয়ে না ফেলি তাই সাথে সাথে রাখি। নাজারেথ শহর থেকে পাওয়া এ গ্রন
ব্লগ এর প্রতি কখনই তেমন উৎসাহ বোধ করিনি। এমনকি মর্ম যখন সচলায়তনে বিভিন্ন লেখা পড়ে, তাদের লেখনীর গুনগত মানে মুগ্ধ হয়ে উদ্বেলিত চিত্তে লিঙ্ক গুলো ফরওয়ার্ড করতে লাগল তখনও নয়। বরঞ্চ কিঞ্চিত বিরক্তই হতাম – অফিসে কাজ না করে, এসব কি?
“তা শাফকাত কেমন করছে, ভাবী?”
“আর বলবেন না! পড়াশোনার তো ধারে-কাছেই নেই সে। সারাদিন শুধু গেম্স, কার্টুন আর কমিক্স! পড়তে তো বসাতেই পারি না ওকে!”
“ও মা ভাবী, আপনি বলছেন এ কথা! আমি তো এই ক’দিন সকাল-বিকেল-রাত যখনই যাই আপনার ওখানে, দেখি টেবিলে বসে একমনে ড্রয়িং প্র্যাকটিস করছে ছেলেটা! কী লক্ষ্মী ছেলে আপনার! আর মোটা ফ্রেমের ওই চশমাটায় যা মানিয়েছে না ওকে ভাবী, হঠাৎ দেখায় মনে হয় যেন কত বড় সায়েন্টিস্ট!”
পূজার বন্ধে বাসায় বসে টিভির রিমোর্টের উপর অত্যাচার করছিলাম।হঠাৎ একটা খবরে চোখ আটকে গেল।সিলেট মেডিকেলে সেবার নামে ডাক্তারদের অবহেলা এবং দালালদের দৌরাত্ন।পুরো রিপোর্টটা দেখলাম।মনটাই খারাপ হয়ে গেল।সরকারি মেডিকেলে চিকিৎসা সেবা পুরোপুরি নিশ্চিত করা আসলেই একটু কঠিন।বেশিরভাগ সময়ই বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা দিনের বেলায় রাউন্ড দেন।রাতের বেলা তাদের খুজে পাওয়া যায় না।তখন পুরো দায়িত্ব পড়ে ইন্টার্নি,আই এম ও আর রেজিষ্ট
সতর্কতা:
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
...
[justify]পরীক্ষার হল পৃথিবীর একটি ভীতিকর স্থান। এ স্থানটি এড়িয়ে যেতে পারলে মনুষ্য প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত ছাত্র-ছাত্রী নামক উপ-প্রজাতিভুক্ত প্রাণীগুলো বেজায় খুশি হতো এটা অনুমান করার জন্য রকেট সায়েন্টিস্ট হতে হয় না। অমুক বিষয়টি বোঝার জন্য রকেট সায়েন্টিস্ট হতে হয় না- এই প্রবচনটি কে প্রথম লিখেছিলেন? সে যাগগে। আচ্ছা, ব্লগাঞ্চলের জন্য কিছু প্রবাদ-প্রবচন দাঁড় করালে কেমন হয়?
(১) "সম্ভাবনা"
[justify]
১.
বিখাউজ বলে একটা রোগ আছে। ঢাকা কলেজের সামনে বিখাউজ রোগের ওষুধ বেচতে দেখেছি। যে কোনো জনবহুল স্থানে ওষুধ বিক্রেতারা এই রোগের ওষুধ বেচেন। সেই থেকে অনুমান করতে পারি যে এই অসুখটা মানুষজনের বেশ হয়। আমিও মাঝে মাঝে বিখাউজ রোগে আক্রান্ত হই, সে সময়ে যাই দেখি সেটাই বিখাউজ লাগে। বতর্মানে সেই বিখাউজ রোগ চলছে। সকালে এক পশলা বিখাউজ বৃষ্টি দেখে, একটা বিখাউজ জ্যাম পেরিয়ে, আমাদের অফিসের বিখাউজ লাল রঙের (যেটার আগে অন্য রঙ ছিল, বিভিন্ন জায়গায় জং-টং ধরে লালচে হয়ে গেছে) ভবনে ঢুকে, দৈনন্দিন বিখাউজ কাজ সেরে বিখাউজ এই লেখাটা শুরু করলাম।
[justify]বিলেতি বন্ধু মি.