অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।
[justify]১.
সে এক অদ্ভুত মায়াভরা গ্রাম, মুখ তুললেই আকাশ, নক্ষত্র, মেঘ, ছায়াপথ, মহাবিশ্ব। কত কত ভাঙা পাড়... কত বজ্র... কত ঘূর্ণিঝড়... মাথাভর্তি স্বপ্ন আর কুলকুল বাঙালির স্বর... পাতার আওয়াজ পেলে নিজের ভেতর থেকে চমকে উঠে দেখি পাশে মেঘ... মহা-মহা তারা... আহা সময়-- ফ্লোরসেন্ট স্বপ্নের মতো বড়ো বেশি কম্পনপ্রিয়-বড় বেশি পতঙ্গ স্বভাব।
ফসল, তুমি কি জানো প্রেমিক আলপথ্
তোমাকে বানান-চিন্তা দিয়েছে দুঃখের?
বলো তো অ’ মানে ধান... এই বাংলাদেশে
প্রেমে প’ড়বো বারবার রাখালের বেশে
-বিভাস রায়চৌধুরী
জগতের যে সব বোকা ছেলে-মেয়ে গুলোই ভালোবাসা না পাওয়ার বেদনায় কাঁদে, তাদের কষ্টগুলোর চেহারা মোটামুটি একই রকম হয়। কারণ কোন একদিন এরা খুব ভালোবেসে, শেষ-মেষ খুব কষ্ট পেয়ে, বুকের গভীরে এক গোপন কষ্টের রুপোর কৌটার ঝাঁপি বন্ধ করে-একটা জীবন পার করে দেয়। এদের এক একটা জীবন জুড়ে নিজেদের যত না, না পাওয়ার বেদনার গল্প থাকে, তার চেয়ে অনেক বেশী থাকে ভুল ভালোবাসার গল্প অথবা ভালোবেসে ভুল করার গল্প। এদের কেউ
পূর্বের পাঠ : ছন্দে ছন্দে চলা ০১
গত পর্বে মাত্রাবৃত্ত নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। পর্যাপ্ত উদাহরণ দিতে পারিনি। পরে মনে হলো মূলপাঠের পর অনুশীলনীর মতো একটা কিছু না থাকলেও সমাধানকৃত সমস্যা (solved problems) তো থাকতে পারে। উপরি হিসেবে না হয় কিছু ভালো কবিতার রস আস্বাদনও করা গেল। তাই এই প্রচেষ্টা। তাই পড়ুয়াগণ (আমিও কিন্তু পড়ুয়াদের দলে, একই বেঞ্চে) আসুন, অক্ষর বৃত্ত নিয়ে আলোচনার আগে মাত্রাবৃত্তের যতটুকু শিখলাম তা একটু ঝালাই করে নিই।
**আগের লেখাতেই সিরিজটা শেষ করে দিবো ভাবলেও পাঠকের দাবীর কাছে নতি স্বীকার করে লিখে ফেললাম আরো একটা পর্ব……গত চারটা পর্বেই অব্যাহতভাবে উৎসাহ দিয়ে যাওয়ার জন্য আমি (এক নবীন লেখক) আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই সকল পাঠকের প্রতিই--যাদের ভালো লেগেছে এবং যাদের ভালো লাগে নাই……**
দুই বান্ধবীর ফোনালাপ চলছে।
১ম বান্ধবী (পেশায় চিকিৎসক) ঃ জানিস, মনটা ভীষণ ভারি হয়ে আছে। আজ তিনজন রোগী পেলাম। তিনটাই রেপ কেস। তাও আবার নিজের স্বামীর দ্বারা।
২য় বান্ধবীঃ তাই নাকি? এটা কীভাবে সম্ভব?
১ম বান্ধবীঃ হুম। তিনজনেরই বিয়ের প্রথম রাতের ঘটনা এটা।
২য় বান্ধবীঃ মেয়েগুলো স্বীকার করল সে কথা?
কয়েকদিন আগে উপরের ছবিটা ফেসবুকে অনেক বাংলাদেশী বন্ধুকে শেয়ার দিতে দেখলাম। নানা সাম্প্রতিক খবরের সঙ্গে এটা দেখে, একটা সন্দেহ হল, বিশেষভাবে দক্ষিণ’এশীয় মুসলিম ইমিগ্রান্টদের প্রতি অপছন্দ-প্রসূত নয় তো এ চার্টটা?
[center]আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নষ্ট জীবন
তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়
কিছু সন্ধ্যের গুড়ো হওয়া কাঁচের মতো
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
দূরবীনে চোখ রাখবোনা
না না না না ...
এই জাহাজ মাস্তুল ছারখার
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার
আমি রাখতে চাই না আর তার
কোনো রাত দুপুরের আবদার
এই লেখাটি ঠিক বিজ্ঞানের নয়। প্রথমত বিজ্ঞান লিখতে গেলে খানিকটা জানতে হয়। ক্যান্সার সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা। খানিকটা পড়াশোনা করে জানার চেষ্টা করা যেত, সময় নেই! এই লেখাটা ফাঁকতালে শ্বাস নেয়ার মতো। ভয়াবহ ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কয়েকদিন বিষয়টা খুব ভাবাচ্ছে। একটা অস্বস্থি ভর করে আছে মাথায়। ভাবতে ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে মনে হয় মানুষ হয়ে না জন্মালেই ভালো হতো। মানুষ সভ্য প্রাণী নয়। বুদ্ধিমান হয়েও সে সভ্য নয়, এই অপরাধের দায় সে অস্বীকার করতে পারেনা! বলে রাখা ভালো, এই লেখাটি অগোছালো। ঝট করে লিখে ডুব দেবো। বিজ্ঞান পড়ার আশা করে কেউ পড়তে শুরু করলে হতাশ হবেন। কোনোকিছু আশা করলেই হতাশ হবেন।