সন্দেশের ডাকে সারা দিবো-দিবো করেও দেয়া হচ্ছিলো না। সুপারভাইজারের ডেডলাইনের চাপ উপেক্ষা করে কি বোর্ডের ভাষাটি বাংলা করে নিয়ে লিখতে বসলাম, ২০১৫তে আবিষ্কৃত একজন লেখকের বই নিয়ে। বইটি আবার খুলে বিভিন্ন চ্যাপ্টার বা কিছু লাইন কোট করে লিখতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু সেভাবে সময় নিয়ে লিখতে গেলে আর লেখাই হবে না, তাই স্মৃতি থেকেই লিখছি। বইটি পড়ে ভাল লেগেছিল; সেটি জানানোটাই বই পড়ার গল্পের মূল উদ্দেশ্য।
ঢাকায় বসে ছোট ভাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে এখন নাকি ভূমিকম্পের দোলাতে আর ভয় লাগেনা, গত কয়েকদিন ধরে এত বেশি দোলা খাচ্ছে ঢাকা শহর ভয় যেন কেটে গেছে। তার এই স্ট্যাটাসে কোন লাইক দিতে বা কমেন্ট করতে পারিনি। খুবই ভয় লাগে যদি ভাবি ঢাকা শহরে ভূমিকম্পের কথা। আমার ধারনা যে কোন মাঝারি মানের ভূমিকম্পের জন্য ঢাকার চেয়ে অন্য কোন ঝুঁকিপূর্ন শহর পৃথিবীর অন্য একটি নেই। এখন সেই ঢাকাই হচ্ছে অন্যতম একটি ভূমিকম্পপ্রবণ
পরিসংখ্যান আধুনিক কালে যে কোন গবেষণার একটি গুরুত্বপুর্ন মাধ্যম। যে কোন তথ্য বা উপাত্তের সত্যতা যাচাই করা, কোন সিস্টেমের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া, কোন এলাকা বা অঞ্চলের থেকে শুরু করে ব্যাক্তিগত পর্যায়ে মানুষের অভ্যাস, কাজ কর্ম, ভাষা, পছন্দ অপছন্দ ইত্যাদি নানান ধরনের তথ্য পাওয়া সম্ভব পরিসংখ্যান থেকে। উন্নত দেশগুলতে যে কোন ধরনের বড় প্রজেক্টের আগে বিভিন্ন পরিসংখ্যানের মাধ্যমে সেই প্রজেক্
বাংলাদেশের ভাল ছাত্ররা কি বিদেশে চলে যাচ্ছে? এই নিয়ে আমি আগে বেশ কিছু লেখা পড়েছি। সচলায়তনের চটজলদি প্রোফাইল দেখলে ঘটনাটা সত্যি বলে ধরে নেওয়া যায়। মোটামুটি বুয়েটিয়ান বলে যে ক'জনকে চিনি তারা সকলেই বিদেশে অবস্থানরত - হিমু জার্মানীতে, জাহিদ কানাডায় বা মুর্শেদ আমেরিকায়। দিনকয়েক আগে আমি নিজের লিঙ্কড-ইন প্রোফাইল আপডেট করার সময় দেখলাম লিঙ্কডইন সুন্দর পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় পিছু। লিঙ্কডইনে আমার বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত পরিসংখ্যান লিখে নিয়ে বুয়েট-সংক্রান্ত হিসাব শুরু করলাম। যা হিসাব পেলাম তা নিয়েই পোস্ট।
কয়েকদিন আগে উপরের ছবিটা ফেসবুকে অনেক বাংলাদেশী বন্ধুকে শেয়ার দিতে দেখলাম। নানা সাম্প্রতিক খবরের সঙ্গে এটা দেখে, একটা সন্দেহ হল, বিশেষভাবে দক্ষিণ’এশীয় মুসলিম ইমিগ্রান্টদের প্রতি অপছন্দ-প্রসূত নয় তো এ চার্টটা?
প্লেয়ারদের সমবেত বিদ্রোহে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সদ্যই গ্রেগ চ্যাপেলকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছে। তাতে সৌরভও যারপরনাই আনন্দিত হয়েছেন। ওদিকে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডানকান ফ্লেচারের ভারত ইংল্যান্ডে নবুতনছুত হচ্ছে। কিন্তু এমনিতে, প্রশংসা-সমালোচনা মূলত দলের ক্যাপ্টেনের প্রতিই আসে, কোচের দিকে তেমন নয়।
[এটা একটা ই-ম্যাগের জন্য লেখা, তাই কাঠখোট্টা ধরণের হয়ে গেছে। ]
বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতি নিয়ে দেশীয় পত্রপত্রিকায় অনেক লেখা হয়। বিশেষত ভারতের ও চিনের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে অনেক লেখাই আসে, একইরকম ভাবে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ঘাটতি নিয়েও কিছু লেখা আসে। আমি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বাণিজ্যের রেকর্ড নিয়ে কিছু পরিসংখ্যান নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলাম। একটা প্যাটার্ন স্পষ্ট চোখে প ...