Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

উইকিনামা - ১

রাগিব এর ছবি
লিখেছেন রাগিব (তারিখ: সোম, ২৪/১০/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উইকিপিডিয়ার সাথে আমার সম্পর্ক প্রায় সাড়ে সাত বছরে গড়াতে চললো। সেই ২০০৪ সালের মার্চ মাসে একাউন্ট খুলেছিলাম ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে। তার বছর দুয়েক পর কাজ শুরু করি বাংলা উইকিপিডিয়াতে। এই সাত বছরে উইকিপিডিয়াতে দেখেছি নানা রঙ্গ, আর পরিচয় হয়েছে মানব মনোস্তত্ত্বের নানা দিকের সাথে। এই সিরিজটা আসলে উইকিতে কেনো লিখবেন, তার আহবান নয়, বরং উইকির নানা বৈচিত্র‍্যময় দিকের উপস্থাপনা মাত্র।

(এক) উইকিতে লেখে কারা?


কবি আর কবিতার ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/১০/২০১১ - ২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কবি জসিম উদ্দিনের কবিতার মধ্যে পাই গল্প। তার আসমানী কবিতার মধ্যে অসমানীদের গল্পরে মাধ্যমে তুলে ধরেছেন এক আসাধারন চিত্রকল্প। নজরুলের লিচুচোর কবিতায় ছেলে বেলার দুস্যতায় ভরা ফল চুরির গল্প খুঁজে পাই, যেন এক থ্রিলার কাহিনী। সুকান্ত মোরগ খাবার টেবিলে কবিতায় মানুষের বঞ্চনার গল্প তুলে ধরেছেন এক জটিল সাইকো এনালাইসিস মাধ্যমে যেখানে খাবার জন্য রান্না করা একটি মোরগ কথা বলে ওঠে গরিবের পক্ষে। রবি ঠ


বু

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কলেজে পড়াকালিন ছুটিছাটাতে প্রায়ই আমি গ্রামের বাড়িতে যেতাম। যদিও আমরা তখন মফস্বল শহরেই থাকতাম তথাপিও গ্রাম আমাকে প্রচন্ডভাবেই আকৃষ্ট করত।

গ্রামে আমাদের বাড়ির সামনেই বিশাল একটি বাওড় আছে। চাঁদনিরাতে আমরা নৌকায় চড়ে বাওড়ে ঘুরতে বেরোতাম। সাথে থাকতো কোঁচড়ভর্তি মুড়ি আর পাটালি। জোছনারাতে নৌকায় করে বাওড়ে ঘুরতে কী ভাল যে লাগত!


চোখ

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছেলেদের বড় বড় পটলচেরা চোখ দেখলেই আমার ভীষণ দুঃখ হয়, চোখের কি অপব্যবহার, কি অপচয়। মানুষগুলা এই পটলচেরা চোখ নিয়ে সারাক্ষণ কি বিপদেই না থাকে। না পারে কাজল, আইলাইনার‌, মাশকারা আর আইশ্যাডো দিয়ে চোখগুলাকে সাজাতে, কেবল সারাক্ষণই সেই গরুর মত চোখ নিয়ে ইতস্তত ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। আমার প্রায়ই-স ইচ্ছে করে এই ধরনের মানুষ-গুলারে ধরে চোখে একটু কাজল পরিয়ে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেই। আগে তাই কর


আবার নামাবলী

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তারেক অণুর মত কিছু লোক থাকে যাদের পায়ের তলে সর্ষে থাকে। সাধারণ সর্ষে নয়, বেশ বড় বড় দানার বিলেতি সর্ষে। তাইতেই তারা সরসরিয়ে গড়গড়িয়ে উত্তর মেরু দক্ষিন মেরু করে বেড়ায়। আমি সে জাত নই। আমার ভুগোল জ্ঞান একেতো 'ম্রাত্মক খ্রাপ', তায় আবার পায়ের নিচে রয়েছে চুইংগাম। এমনি চুইংগাম নয়, 'বিগ বাবুল' টাইপ বিগ সাইজ চুইংগাম। তাই আমি যেখানেই যাই ধেবড়ে বস


একটি অলস কর্পোরেট দুপুর, অতঃপর... (দ্বিতীয় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বের শেষ দিয়েই, দ্বিতীয় পর্বের শুরু...

৬টা বাজে। এত তাড়াতাড়ি বাসায় যাব? জীবন কত দ্রুত পাল্টে যায়। কিছুদিন আগেও অফিস থেকে এত তাড়াতাড়ি বের হতে পারলে ক্যাম্পাস-এ চলে যেতাম। আইবিএ অথবা বিজনেস ফ্যাকাল্টি’র বারান্দায় রাত পর্যন্ত চলত আড্ডা আর ইন্টারন্যাশনাল ব্রীজ। প্রেমে আর সাহিত্য চর্চার মত আড্ডা আর তাস খেলাটাও বোধহয় যৌবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।


মরুযাত্রা ৭ম পর্ব : হাপি দেবতার করুণাধারা

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ১:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


Homage to thee, O Hapi.
Thou appearest in this land
And thou comest in peace to make Egypt to live.
Thou art the Hidden One
And the guide of the darkness
On the day when it is thy pleasure to lead the same.
Thou art the waterer of the fields which Ra has created,
Thou givest life unto all animals,
Thou makest all the land to drink unceasingly
As thou descendest on thy way from the heavens.

-- হাপি দেবতার স্ত্রোত, ১৮শ বা ১৯শ রাজবংশ


রন্টু’র ফেইসবুকিং

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১১ - ২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কম্পিউটার ঝামেলা করলে যেমন রাইট বাটন ক্লিক করে রিফ্রেশ চাপ দেই, আর তাতেই এই যন্ত্র মহাশয় নতুন উৎসাহে কাজ শুরু করে, আমার জীবনের সেই রিফ্রেশ বাটনের কাজটা পালন করে রন্টু। কেউ আবার ভাববেন না এটা তার আসল নাম। এই নামটা ছাড়া তার আরও সাত আটটা সুন্দর সুন্দর নাম আছে। একেকটা একেকজনের দেয়া। শান, সৌরভ, সৌমেন ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু শেষ মেষ রন্টু নামটাই টিকে গেল, বাকিগুলো সব বাদের খাতায়।


একটি অলস কর্পোরেট দুপুর, অতঃপর...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১১ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মন খারাপ নাকি মেজাজ খারাপ ঠিক বুঝতে পারছিনা। তবে এতটুকু বুঝতে পারছি যে, অফিসে ভাল লাগছেনা। মাত্র দু’সপ্তাহ হল আমি একটা লম্বা ছুটি কাটিয়ে ফিরেছি। এরই মধ্যে বেজায় ক্লান্তি জেঁকে বসেছে। গত কদিন ধরে চিত্তে উচাটন, বালুর মাঠ - কাশ বন ছাড়িয়ে ছুটেই চলেছে কল্পনাপ্রসূত মন। “ইচ্ছে করে যাই চলে যাই অনেক দূর...”।


শিশুপালন-১২

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০১১ - ৪:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

শিশুপালন অধ্যাদেশ ২০১১

জীবনের সাথে মেগাসিরিয়ালের অনেক মিল আছে। প্রথম মিলটা হচ্ছে দৈর্ঘ্যে। দুটোই বিরক্তিকরভাবে লম্বা, প্রায় সারাজীবন ধরেই চলে। দ্বিতীয় মিলটা হচ্ছে দুটোই মোটামুটিভাবে বোরিং। এভাবে খুঁজলে আরও অনেক মিল পাওয়া যায় কিন্তু সবচেয়ে বড় অমিলটা হচ্ছে সিরিয়ালগুলোর কাহিনিতে গিঁট লেগে যাওয়ার পরে হাতে নিদেনপক্ষে সাতদিন সময় পাওয়া যায়। অর্থাৎ নায়িকার অন্য ছেলের সাথে বিয়ে হয়ে যাবে, ঢং ঢং শব্দের সাথে নায়কের মুখের ক্লোজ-আপ দেখিয়ে ওই পর্বটা ওখানেই শেষ করা যায়। জীবনে সেই সব সুযোগ নেই – যেটা করার সেটা প্রায় তড়িঘড়ি করেই করতে হয়।