Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

সচলাড্ডা চলছে, চলবে...

সাঈদ আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন সাঈদ আহমেদ (তারিখ: শুক্র, ২৫/১১/২০১১ - ৮:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচল কনফু-তিথির ঢাকা ভ্রমণ উপলক্ষে হঠাৎ করেই আজ একটা অনানুষ্ঠানিক সচলাড্ডা হয়ে গেল। আড্ডা এখোনও চলছে। উপস্থিত আছেন- সুহান, নজু, নূপুর (ও নিধি), দুষ্টু বালিকা, পান্থ, বুনোহাঁস, উদ্ভ্রান্ত পথিক, নিবিড় ("দাবী করেন" যে উনি দলছুট), আমি নিজে (আমার বউ-বাচ্চা), নিঘাত (নির্ঘাত!) তিথি, কনফু, রেজওয়ান, আকাইন...

কিন্তু আড্ডার বিষয়বস্তুর কোন আগা-মাথা পাওয়া যাচ্ছেনা...


ঝুঁকি নেয়া শিখতে হবে

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: শুক্র, ২৫/১১/২০১১ - ১২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কারণ, not taking a risk now can be the most risky decision you have ever made.

প্রিন্সটনে এসে শুরু থেকেই শেখার কোনো সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। নিয়মিত ল্যাবের কাজের বাইরে নানান সেমিনার আর কর্মশালায় হাজির হতে চেষ্টা করি। পিএইচডি এবং পোস্টডকদের জন্য আয়োজিত সেরকমই একটা কর্মশালায় গিয়ে উপরের ঐ কথাটি শুনে একটু চমকে উঠলাম। এভাবে ভাবা হয়নি কখনো।


কনফুসিয়াস ও তাঁর ধর্ম

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/১১/২০১১ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।

ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও'
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42052

ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও' এর বাকি অংশ
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42111

কনফুসিয়াস ও তাঁর ধর্ম


শিক্ষাঙ্গনে সার্বজনীন প্রবেশগম্যতার আদায়ে গণস্বাক্ষর অভিযান

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: বুধ, ২৩/১১/২০১১ - ৩:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগামী ৩ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসকে সামনে রেখে দেশ ব্যাপী বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে সচেতনতা ও “সার্বজনীন প্রবেশগম্যতা” (Universal Accessibility) নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টমহলকে উদ্যোগ নিতে সপ্তাহব্যাপী গণস্বাক্ষর সংগ্রহের আয়োজন করছে বি-স্ক্যান (পরিবর্তনের চেতনায় নিবেদিত প্রাণ-একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন)।


একটা চিঠি লিখতে ভীষণ ইচ্ছে করে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৩/১১/২০১১ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা চিঠি লিখতে ভীষণ ইচ্ছে করে।
আট প্রহরের কান্না-হাসির শব্দে সুরে,
কাঠপাথুরে শহরতলীর বৃষ্টি,রোদে,ধোঁয়ায়,ধুলোয়,
সাদায়-কালোয়,
আলোয় কিংবা অন্ধকারে ...
একটা চিঠি লিখতে ভীষণ ইচ্ছে করে।

সেই চিঠিটা পৌছে যাবে তোর জানালায় -
যখন আমার ধূসর আকাশ লাটাই বিহীন একটা সাদা ঘুড়ির শোকে নীল হয়ে যায়,
যখন আমার পাতার মত সবুজ বুকে কয়েক বিন্দু আষাঢ়-শ্রাবণ,
যখন আমার একটা দু'টো বিষণ্ণতার আলতো কাঁপন -


ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও' এর বাকি অংশ

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/১১/২০১১ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।

ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও'
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42052

ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও' এর বাকি অংশ


ভালো হয়ে যাওয়া...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২১/১১/২০১১ - ১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চৌর্যবৃত্তি আর নানা ব্যবসায় অনেক অযাচিত ঝামেলায় পড়ার পর মাইনকা চোরা সিদ্ধান্ত নিল এইবার সে ভালো হয়ে যাবে। ভাবনাটাতেই অনেক শান্তি শান্তি লাগতে লাগলো। দিন দশেক আগে পাশের পাড়ার সন্ত'র বাড়ী থেকে হাপিস করে দেয়া বইগুলো'র দিকে তাকিয়ে আপসোস হলো তার - এখনও বিক্রী করা যায়নাই। অন্য তেমন কিছু নাপেয়ে বইগুলোই জেদ করে নিয়ে এসেছিলো। পুরনো বই থেকে লাভ হয়না। ওজন বেশী, সাইজে বড় কিন্তু দাম কম। ব্যাটা সন্ত'র বাড়ীতে এক


শীত শীতালি

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: রবি, ২০/১১/২০১১ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সেই উমনো ঝুমনো ছেলেবেলায় শীত আসত রাজার মত|


আমি'ই কুর্দিস্তান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৯/১১/২০১১ - ৫:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনের প্রথম কয়েকটি গ্রীষ্ম কেটেছে আমাদের বাগানে; রুক্ষ ধূসর কাঠের বেড়ায় গাল ঠেকিয়ে সতর্কভাবে মাথাটা নামিয়ে উপভোগ করতাম প্রতিবেশি'র বাগানের মাধুর্য্য।

এ এক বেহেশত! আলতো ছাঁটের মনোরম ঘাস; পৃথিবীর তামাম রং নিয়ে প্রস্ফুটিত ফুল;রৌদ্রস্নাত শুভ্র মূর্তি; চকমকে পাথর বিছানো বক্রাকার পথের শেষে ঝলমলে সাদা বেন্চি; যেখানটায় বসে তুমি মনোমুগ্ধকর প্রকৃতির আবেশে মোহাবিষ্ট হতে পারো।


হারিয়ে যাওয়া জিনিসগুলো

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শনি, ১৯/১১/২০১১ - ১২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার খুব বেশি খেলনা ছিল না। একটা কমলাটে রঙের ফুটবল ছিল। যেটাতে জোরে কিক করলে পা-টনটন করতো। পাম্প করার পরে বড়জোর একদিন সেটা শক্তপোক্ত থাকতো। কিন্তু সেই বলটা আমার দারুণ প্রিয় ছিল। বাসার উঠানে সেটা নিয়ে দৌড়ালে নিজেকে মাঝে মাঝে পেলের মতো মনে হতো। মনে হতো আমি যেন অলৌকিক স্টেডিয়ামে নামজাদা এক খেলোয়াড়। শৈশবের আর অন্যসব জিনিসের মতো সেই বলটাও হারিয়ে গেছে কোথায় যেন।