কল্পনাতে মনের ছবি
আঁকার তুলি কত,
সব কটা রং এক করেও
চেষ্টা করি যত,
প্রাপ্তিস্থান : ট্যাং ডাইন্যাষ্টি, চায়না। সময়কাল : ৬১৮ - ৯০৭ সাল
ছবি : আর্ট ইন্স্টিটিউট অব শিকাগো থেকে সংগৃহীত।
ডাঃ শামশের উদ্দিন(ছদ্মনাম) দেশের নামকরা একটা মেডিক্যাল কলেজের বিভাগীয় প্রধান ও অধ্যাপক। প্রাইভেট চেম্বারে রোগী দেখেন সন্ধ্যা ছটা থেকে। এক সন্ধ্যায় সিরিয়াল নিয়ে গেলাম চেম্বারে। ঘনিষ্ঠ একজনের বিরল একটা রোগ নিয়ে অনুসন্ধান উদ্দেশ্যে। রোগটি খুব বেশী পরিচিত নয় বলে আমি নিজে ইন্টারনেট ঘেঁটে কিছু তথ্য যোগাড় করি। তাই নিয়ে আলাপ করার জন্যই যাই। উনি জানালেন এখানে ওই রোগ সম্পর্কে খুব বেশী ডাক্তার পড়াশোনা করেনি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষার বাংলা (আবশ্যিক) প্রশ্নপত্রের একটি প্রশ্ন--
১০। বাংলায় অনুবাদ কর ঃ-
[ চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ১৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ]
“ যাবেন? আইস ফ্যাক্টরী রোড, কলেজিয়েট স্কুল?” “ যাব।” “কত?” থতমত খাই। এইদিনও তো মনে হয়, বাসা থেকে ১০টাকায় যেতাম। মনটাকে একটু পিছনে ফেরাই। এসএসসি পরীক্ষার পরও আট বছর হয়ে গেল । সময় এভাবে পালিয়ে যায় কেন? বুকের ভেতরটা কেমন যেন ফাঁকা হয়ে যায়।
সবকিছু হরেদরে মিলে গেছে বলে কি মিলে যেতে হবে? মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে ছবিতে যাদের দেখি জামাতের সাথে হাত মেলায়, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক হয়ে যায়, সব করতে পারে - তাদের দেখে কি হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিতে হবে? মেনে নিতে হবে আমার নিজস্ব সামর্থ্যে যতটা করা সম্ভব আমি তাও করবোনা?
তা সে বেশকিছুকাল আগের কথা। গ্রামে একদিন এক গ্রাম্য ডাক্তারের দোকানে বসে আছি। ডাক্তারের কাছ থেকে গ্রাম্য চিকিৎসা পদ্ধতি ও এর হাল হকিকত সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।
পুরাণকথা, পর্ব-৬ (ভারতকথাও বটে)
প্রাচীনকালে সমাজ ব্যবস্থায় বিভিন্ন প্রকার সন্তানোৎপাদন প্রথা প্রচলিত থাকার কারনে অদ্ভুত ধরনের সব সম্পর্কের দেখা পাওয়া যায়। যেমন, পিতা এবং মাতা উভয়ই পৃথক পৃথক হওয়া স্বত্বেও ভীষ্ম ও বেদব্যাস পরস্পর ভাই।
১.
মা কইল, তারা শুধু ছেলের লেখাপড়া টা চায় আর কিছু না।
আমি কইলাম, পড়াশুনা বিক্রি করিনা।
মা কইল, পড়াশুনা কি নিজের জন্য?
আমি কইলাম, না। পরকে বিলাইয়া দেওয়ার জন্য, নিজের পড়শুনা জাহির কইরা বিক্রির জন্য না। অন্ধজনে দেহ আলো। Let there be light.
মা কইল, ওরাও তো পর।
আমি কইলাম, তাইলে আপন হইতে চায় কেন?
শোনো ছেলের কথা। তাই বলে কি বিয়ে করবি না?
বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায়
নবানি গৃহ্ণাতি নরোহপরাণি।
তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণান্য-
ন্যানি সংযাতি নবানি দেহী॥
‘এক ব্যক্তি পুরানো পোশাক ছেড়ে যেমন নতুন পোশাক পরে, অনুরূপভাবে আত্মাও তেমন পুরানো ও অকর্মণ্য দেহ ছেড়ে নতুন জড় দেহ গ্রহণ করে।’