২০০৮ সালের কথা আমি তখন মেডিকেল কলেজে চতুর্থ বর্ষে পড়ি। আমার এক সহপাঠী বন্ধু আমাকে বলেছিল,কি বিয়ে টিয়ে বসবি না ?
আমি তার দিকে প্রশ্নপূর্ন দৃষ্টিতে তাকাতেই সে বলল,বয়স তো আর কম হয়নি ?
আমি বললাম,তোর প্রথম প্রশ্নটাইতো ঠিক মতো বুঝতে পারিনি আবার দ্বিতীয় প্রশ্ন করছিস কেন ?
সে বলল, বুঝতে পারছিস না কেন ? আমি কি হিব্র“ ভাষায় কথা বলছি ?
- নিরবতার রঙ, তার ভাষা কেন এতো সুন্দর হয়?
পুরানকথা, পর্ব-৮ (ভারতকথাও বটে)
সংহিতা যুগে কোন ক্ষেত্রেই রমণীর সতীত্ব, পদমর্যাদা, সমাজ প্রতিষ্ঠা, কোন কিছুই ক্ষুণ্ম বা ম্লান হতোনা। অর্থাৎ দৈহিক শুচিতা সম্পর্কে কোন গুরুত্ব আরোপ করা হতোনা।
পুরানকথা, পর্ব-৮ (ভারতকথাও বটে)
"কত টাকা হলে চলে?"-- প্রশ্নটা কি অবান্তর?
কারো কাছে হয়তো অবান্তর, কারো কাছে নয়। জীবন ধারণ করতে কত টাকা দরকার তার কোন সঠিক উত্তর সম্ভবত দেয়া সম্ভব নয়। টাকার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কোন এক সময় পণ্যদ্রব্য বিনিময়ের মাধ্যমেই জীবন-জীবিকা চালানো সম্ভব হলেও এখন কুলোটা দিয়ে মুলোটা নেয়ার দিন শেষ। বিনিময় এখন কাগজের নোটে। চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ক-টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে।
আজ সকালে একটা আর্টিকেল পড়লাম, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধঃগমনের স্বরুপ তুলে ধরা হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এক সময়ের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কলঙ্কে পরিণত হয়েছে। কোনো র্যাঙ্কিংয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০০-র ভেতরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, ছাত্রদের চাঁদাবাজিসহ সব কিছুই হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে, শুধুমাত্র পড়ালেখা ছাড়া। যখন আমাদের উচিত এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আবার তার পুরনো অবস্থান ফিরিয়ে দেয়ায় সচেষ্ট হওয়া, তখন আমাদের একাংশ ওই নোংরা রাজনীতিতে হাত মেলাচ্ছে আর বাকিরা বালিতে মুখ গুঁজে আকাশপানে পশ্চাৎ তুলে দিয়ে অদৃষ্টকে দুষছে।
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ হাতিমার্কা পোস্ট]
উপদেষ্টাতন্ত্রঃ আমারে নিবা মাঝি লগে
১.
ক্রমে চারিদিকে রাষ্ট্র হইয়া গেল Bridgeমোহন অবশেষে গ্রামে আসিতেছেন।
[justify]ধোয়া উঠা চায়ের মগটা হাতে নিয়েই মেইন ডোরটা খুলে বাইরের টানা বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। প্রায় তিন বছর তিন মাস হয়ে গেছে এ বাড়িতে এসেছি, কখন যে কোথা দিয়ে এত লম্বা সময় পেরিয়ে গেলো দেখতে দেখতে, টেরই পাইনি। আর মোটে পাঁচ দিন মাত্র, তার পরেই আবার অন্য ঠিকানায়। ডিসেম্বরের মেঘলা দিন, সাথে মন উতলা করা ঝিরঝিরে ঠান্ডা বাতাসে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকা আমার স্বভাব না মোটে ও। তবু ও আজকে কোন নিয়মকা
কী বিপদেই না ফেলেছিলেন আমাকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল!
পুরাণকথা, পর্ব-৭ (ভারতকথাও বটে)
পুরাণকথা, পর্ব-৭ (ভারতকথাও বটে)