Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

সেই মেয়েটা ভেলভেলেটা

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: শনি, ০৭/০১/২০১২ - ৩:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুকী তোমাদের কিচ্ছু বোঝে না মা'--


প্রতিবাদ হবে রক্তপলাশে রক্ত জবায়

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি উনাকে বলছি যিনি বদলে যাওয়ার কথা বলছেন। আমি উনাদের বলছি যারা রাজদণ্ড হাতে নিয়ে বসে আছেন। আমি উনাকে বলছি যিনি শুধুমাত্র বুদ্ধি দিয়ে কথা বলেন। আমি উনাদের বলছি যারা ভাষাকে কন্ঠরুধ করেন। বলছি নিজের ভেতর পরিবর্তন না করে কি করে বদলে দেওয়ার কথা বলছেন? নিজের ঘরের মধ্যে দুর্বৃত্তদের আশ্রয় দিয়ে কি করে বদলে দেওয়া সম্ভব?


দেশটা ডিজিটাল!

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৯:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশটা ডিজিটাল!
আহা, দেশটা ডিজিটাল!
শেখ হাসিনা মুরগী দ্যাখায়
খাওয়াইতেসে ডাল!
আহা, দেশটা ডিজিটাল!

শেয়ার, তেল আর মরিচ, বাগুন
সব বাজারেই বেজায় আগুন
তাইনা দেখে মোহন বাঁশি
বাজায় আবুল মাল
দাঁত ক্যালায়া কয় টিভিতে
“সিন্ডিকেটের চাল”
আহা, দেশটা ডিজিটাল!


ডিটেকটিভনামা

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৫:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোয়েন্দা গল্প দিয়ে বইপড়া শুরু হওয়া অন্তত আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন পর্যন্ত একটা নিয়মিত ঘটনা ছিল। গত দেড়দুই দশকে মিডিয়াবাজারের বিবর্তন অনেক কিছুকে পাল্টে দিয়েছে। তাই হয়তো এখন আর গোয়েন্দা গল্পকে মোটাদাগে নিয়মিত ঘটনা বলা নাও যেতে পারে। তবে বাজারে, মানে বইয়ের বাজারে তারা আছেন এখনো বহাল তবিয়তে। সিনেমার বাজারেও। গোয়েন্দা সিনেমা বাংলাদেশে সেভাবে হয় না। সেই সত্তর দশকের শুরুতে মাসুদ রানা, দস্যু বনহুর, কুয়াশা


নতুন বছর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৪:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

আমার একবন্ধু রক্ত এবং চক্ষুদান কর্মসূচিতে গেলে সর্বদাই চক্ষুদান করে আসত, কখনোই রক্তদান করার নাম মুখেও আনতো না। কারণটা বেশ সহজ, রক্তদান করলে সেটা সাথে সাথেই দিতে হবে যে, চোখ দানের ব্যাপারগুলো আসবে মৃত্যুর পরে। হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যাবে আর আচমকা সুঁইয়ের খোঁচাও খেতে হবে না।


গুরু নানক ও শিখধর্ম

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ২:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র'।

ইসলাম ধর্মের প্রচারক মোহাম্মদের প্রায় ন'শো বছর পরে ভারতে শিখ ধর্মের প্রচলন হয়। এই ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক ১৪৬৯ খ্রীষ্টাব্দে পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোর শহর থেকে পঁয়ত্রিশ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে 'রায় ভর দি তালবন্দী' (বর্তমান নাম, নানকানা সাহিব) গ্রামে একটি সাধারন হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।


দারুচিনি দ্বীপ আর আমরা

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ১২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ রাতে আমাদের গলা খুলে গান গাইতে গাইতে ভলভো বাসে উঠবার কথা ছিলো, গন্তব্য সেই সেন্ট-মার্টিন, হুমায়ূন আহমেদের দারুচিনি দ্বীপ। আমরা আশা করেছিলাম দারুচিনি দ্বীপ উপন্যাসের শেষ দৃশ্যের মতই অত্যন্ত নাটকীয় পরিস্থিতি দেখা দেবে আজ রাতে। আমাদের বার্মা হয়ে উঠবে উপন্যাসের বল্টু চরিত্রটি- শেষ মুহুর্তে দৌড়ে বাসে উঠতে হবে তাকে। বার্মাকে নিয়ে মজা করতে তাকে বাসে উঠানোর ব্যাপারে আমরা ব্যাপক গড়িমসি করবো, শেষমেষ নিতা


শাদিনামা: উইনডো শপিং

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: সোম, ০২/০১/২০১২ - ১১:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গেল বছর পুরোটাটাই দৌড়ের উপ্রে গেছে। বিশেষ করে শেষের আটটা মাস ছিলো নাটকীয় সব উত্থানপতনে পূর্ণ। সময় পেলে প্রতিদিনই খানকয়েক ব্লগরব্লগর ড্রাফট করে রাখা যেত। কিন্তু থিতু হয়ে বসার সুযোগ এতই কম ছিলো যে খুচরো কিছু ফেসবুক স্ট্যাটাস ছাড়া অনলাইনের খসড়াখাতায় বিশেষ কিছু জমা পড়েনি। দৌড়াতে দৌড়াতেই দৃশ্যপট এত দ্রুত বদলে যাচ্ছিলো যে আমার স্ট্যাটাসাসক্ত মনও সব খবরাখবর স্ট্যাটাসে তুলে দিতে পারছিলো না সময়মতো


এসব লেখা পড়তে আর ভালো লাগে না

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: রবি, ০১/০১/২০১২ - ১১:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় আমার পছন্দের একটা কাজ ছিল রেলস্টেশনে গিয়ে পত্রিকার জন্য অপেক্ষা করা। সপ্তম-অষ্টম শ্রেণী থেকেই এই কাজটা করতাম। নবম শ্রেণীতে সাইকেল পাওয়ার পর ইশকুলের দিনগুলো ছাড়া বাদবাকি সব দিনই দুপুরের ঘুম বাদ দিয়ে সোজা ইস্টিশনে চলে যেতাম। ঢাকার কমলাপুর থেকে ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে দিনের প্রথম ট্রেন অর্থাৎ মহুয়া এক্সপ্রেস নামের যে মেইল ট্রেনটি ছাড়ে, সেটি ময়মনসিংহ হয়ে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌঁছতে পৌঁছতে দুপুর একটা


ইজা...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ০১/০১/২০১২ - ১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবার শরীরে একটা ঘ্রাণ ছিলো। ঘাম জমে জমে সম্ভবত ঘ্রাণটা তৈরি হতো। মায়া মায়া একটা ঘ্রাণ। বাবার কাপড় চোপড়ে সেই ঘ্রাণ। বাবার বিছানায় সেই ঘ্রাণ... আর কেউ সেই ঘ্রাণ পেতো কী না জানি না। আমি পেতাম। বাবার গামছায় লেগে থাকা ঘ্রাণ নিতে রোজ সকালে আমি মুখ ধুয়ে তার রুমে ঢুকতাম। বাবা সম্ভবত সেটা জানতেন। ভোরে ওঠা ছিলো বাবার অভ্যাস। ওজু পড়ে গামছায় হাত মুখ মুছে আলনার একটা পাশে সেটা মেলে দিতেন। আমি সেই গামছায় মুখ মুছতে মুছতে বাবার সাথে কথা বলতাম। গুরুত্বহীন আলাপ সেসব। আমি আলাপের আড়ালে ঘ্রাণ গিলতাম। বাবার ঘ্রাণ...