নিরবচ্ছিন্ন দর্শনপাঠে নিমগ্ন হয়ে হঠাৎ খেয়াল হলো- হাবিজাবি লেখালেখি প্রায় থেমেই গেছে ! অন্তত আজকের দিনটাকে পুরনো বর্জ্য দিয়েই না হয় ভরে রাখি ! কারণ, জীবনে এমন সময়ও বুঝি এসে যায় যখন নিজের জন্মদিনটাকেও সন্ত্রাসীর মতো মনে হয় !!
আর তাই পোস্টে ঢোকার শুরুতে সেই পুরনো সতর্কবাণীটাই ফের অর্থহীন গেঁথে রাখি-
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
তুমি ভেবে দেখো, অযাচিত কৌতূহলের ছন্নছাড়া আক্রমণে আমাদের কতখানি নিজস্ব ভূমি দখল হয়ে গেছে, কতটা দখল হয়ে গেছে আমাদের নির্জনতা, আমাদের পরিসর; আমাদের নামে’র আড়ালে মরে গেছে বিভিন্ন আমাদের মানুষ আমাদের অভিন্ন অবয়ব নিয়ে —প্রতিটি মানুষের চোখে স্বপ্ন ছিলো, ছিলো বিশ্বাস, গর্ব আর সুন্দর পৃথিবী গড়ার অঙ্গীকার — সাম্য, সংহতি। এইসব মৃত্যুর দায়ভার কেউ নেবেনা। আমাদের মৃত্যু পৃথিবীকে মহৎ করেছে, মানুষকে করেনি।
[justify]বাংলায় বোধ হয় আমাদের আর পোষাচ্ছে না। চলনে বলনে কাজেকর্মে কোনোখানেই না। হিন্দিপ্রেম তো অনেক আগে থেকেই ছিলো আমাদের। আজকাল ডোরেমন শিশুরা বাংলার চেয়ে হিন্দিতে পারদর্শী হয়ে উঠছে। কথার ফাঁকে দুয়েকটা হিন্দি বুলি জুড়ে না দিলে বড়রাও ঠিক খুউল হতে পারছেন না। বাংলায় তাই আর পোষাচ্ছে না।
[এই পোস্টটা গতকাল প্রায় পাঁচ ঘন্টা অনেক পরিশ্রম করে লিখেছিলাম, কিন্তু প্রিভিউ করতে গিয়ে এরর আসে, এবং যখন পিছনের পেজে যাই পোস্ট তখন হাওয়া! কান্দা বাকি ছিল শুধু জানিনা এবার লিখলে আগের বারের মতন ভাল হবে কিনা]
[justify]দীর্ঘদিন পরে লিখতে বসে কতক্ষন কিবোর্ড নিয়ে নাড়াচাড়া করে উঠে পড়ার অবস্থা হয়েছিল, পরে আবার জোর করে লিখতে বসলাম, কিন্তু কি লিখব, মাঝে এত ঘটনা ঘটে গেছে যে তা না ব্লগর ব্লগর করার ইচ্ছাটাও প্রায় হারিয়ে যাবার অবস্থা। তারপরেও আগডুম বাগডুম একটা বিষয় নিয়ে লিখা শুরু করলাম। আমাদের সুখের ডেলাওয়ারের ব্লগার গ্রুপে যমুনা ব্রিজের মত ফাটল ধরে এখন তা ভেঙেও গেছে। আমি এখন নিউ ইয়র্কে, কম্পাউন্ডারের
ডায়েরি লেখার অভ্যেস নিয়মিত নেই আমার। সবুজ মলাটের ডায়েরিটায় তাই কখনো সময়ের অভাবে,কখনো অলসতায় কলম ধরা হয়ে উঠে না।তাও মনে দাগ কেটে যাওয়া মুহূর্তগুলো কালির অক্ষরে হয়তো দু-তিন মাসে,কখনো ৫-৬ মাসে একবার লিখে রাখি।ক'দিন আগে মনে হল,পাতাগুলো একবার উল্টিয়ে দেখি,মনটাকে একটু পেছনে ফেরাই।দেখলাম,বুয়েটের পাঁচটা বছর কীভাবে চলে গেল !
ডিসক্লেইমার: আজ লিখি, কাল লিখি করে সচলে লেখাই হয়ে উঠেনি, তাই এইটা সচলে প্রথম লেখা। কিছুদিন আগে কানাডায় স্টাডি পারমিটের জন্য ছোটাছুটি করছিলাম। সেইসময় আমি যেসকল সমস্যায় পড়েছিলাম বা মনে হয়েছিল যে সকল তথ্য পেলে সুবিধা হত তা জানাতেই লিখতে বসা। আজকাল সব কাজেই অস্থিরতা বাড়ছে, আগের মত সময় নিয়ে বসে লিখতে মুঞ্চায় না, কেন মুঞ্চায় না সেইটার ও কারন খুজে পাই না। তবে আমার নিজের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন তথ
বহুদিন পর একটা গান নিয়ে হাজির হলাম।
এইটা একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত। পূজা পর্যায়ের গান।
সবারই খুব চেনা গান---'আমার হৃদয় তোমার হাতের দোলে'।
সবার চেনা গান গাইবার বিপদ অনেক।
এত বিখ্যাতজন এই গান এত ভাল করে গেয়েছেন যে নতুন করে এই গানে তেমন কিছুই করা সম্ভব নয়।
তারপরও গাওয়া।
গতকাল চ্যানেল আই-তে একটা গোলটেবিল বৈঠক দেখছিলাম। টিভিতে খেলা আর পুরানো মুভি ছাড়া আমার তেমন কিছুই দেখা হয় না। এ ধরণের গোলটেবিল বৈঠক, টক শো আমার দেখার কথা না। তারপরও আগ্রহভরে অনুষ্ঠানটা দেখছিলাম। আমি ও আমার দুই ছোট ভাই। কেননা, অনুষ্ঠানটা ছিল আমাদের মত স্টুডেন্টদের নিয়ে। শিক্ষাখাতের বিভিন্ন সমস্যার কথা খোদ ছাত্র ও অভিভাবকদের কাছ থেকে শুনছিলেন স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী। ব্যাপারটা আমাদের দেশের জন্য নতুন। তো
এইবার যে ছবিগুলা দেখাব বা যেই ট্যুর নিয়া আলাপ করব সেইটা অনেক আগের। অনেক মানে আবার অনেএএএএএএক না, ছোট্ট কইরা অনেক। এক বছরের কিছু বেশি হইসে হয়তো। তখন আমি কাতারে নতুন।খালি শুনি মানুষের কাছে মরুভূমি মরুভূমি, আর চিন্তা করি হায় আমি কবে দেখব?