[justify]আমি আস্ত একটা ভীতুর ডিম। ছোট থাকতে অতি তুচ্ছাতিতুচ্ছ কারণে আমি ভীত হতাম, শংকিত হয়ে কাঁপতাম। কিন্তু বেজায় লাজুক হওয়ার কারণে আমার ভয় কাউকে বুঝতে দিতাম না। একমাত্র আম্মুর চোখে মাঝে মাঝে ধরা খেয়ে যেতাম। বড় হলে নাকি ভয়-ডর আস্তে আস্তে কমে যায়। কিজানি কী কারণে নিয়মের হেরফেরে আমার হলো এবং হতে থাকলো এর উলটো। উদ্ভট উদ্ভট সব কারণে আমি ভীত হতে থাকলাম।
বিনোদনের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল সঙ্গীত। একটা সময় সমাজের কতগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণীতে সীমিত ভাবে আবদ্ধ থাকলেও প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমান সময়ে সঙ্গীত হয়ে উঠেছে সব বয়সী সব শ্রেণীর মানুষের বিনোদনের প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। সঙ্গীতের গঠন, যন্ত্রব্যবহার, প্রকাশ ও উপস্থাপনরীতি দেশ, কাল এবং ভাষা ভেদে ভিন্ন হলেও সঙ্গীতের ভাব ও আবেগ মানুষের হৃদয়কোণে অনুপ্রবেশ করতে পারে খুব সহজেই। আর তাই শিক্ষিত,
[justify]কস্য মিদং কার্যঞ্চাগে অনেকের কাছেই পরিচিত একটি গৎ বিশেষকরে জমি কেনাবেচার বিষয়ে ধারনা থাকলে এই গৎ তো আপনার পরিচিত হতেই হবে। তেমনই ইরেকটি ইংরেজি গৎ হচ্ছে টু হুম ইট মে কনসার্ন। পরের ইংরেজিটা প্রায় সবার পরিচিত হলেও প্রথম গৎটির পাঠোদ্ধার বড়োই কঠিন বিষয়। সম্প্রতি একজন তরুন আইনজীবিকে জিজ্ঞেস করেও সদুত্তর পাইনি। তারপরও এটি বহুযুগের পুরোনো একটি গৎ এবং অতিশীঘ্র এর অবলুপ্তির কোনও সম্ভাবনা বা কারনে দ
এক,
এ মাসের আট তারিখ রাতে টিভিতে খবরটা শুনেছিলাম, নয় তারিখের পত্রিকায় বিস্তারিত দেখলাম। ‘বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশে পরিচালিত সাতটি উন্নয়ন প্রকল্প নাগরিক সমাজ বা যাদের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, তাদের মাধ্যমে তদারকি করা হবে’। আরও বলা হয়েছে, ‘প্রকল্পের ফলে যাদের সুবিধা পাওয়ার কথা, সেসব নাগরিকই এসব প্রকল্পে অনিয়ম হচ্ছে কি না, সেবার মান বাড়ানো প্রয়োজন কি না ইত্যাদি বিষয় মূল্যায়ন করবে’।
[Justify]
লিন এন্ডারসন এসময় আরো মায়াবী হয়ে উঠেন। 'আই নেভার প্রমিস ইউ এ রোজ গার্ডেন’।
ঠিক তো, নেভার প্রমিজড। তবু গোলাপের আকাঙ্ক্ষা থেকে যায়, কোথাও অযাচিত ফুটেও গোলাপ। গোলাপের রঙ লাল। রক্তের রঙ লাল। মানুষের।
এসময় কোন কোন দিন জাফলং থেকে ফিরি, কখনো লালাখাল হয়ে। সন্ধ্যে নামে তখন, পেছনে প্রগাঢ় গাম্ভীর্য নিয়ে ক্রমশঃ দূরে সরে যেতে থাকেন প্রসিদ্ধ পাহাড়।
বাসায় একটা টিভি কেনার জন্য বাবার সাথে কতবার অভিমানে গাল ফুলিয়েছি ঠিক নেই। ১৯৭৯ সালে মাসখানেকের জন্য একটা বারো ইঞ্চির সাদাকালো ন্যাশনাল টিভি বাসায় এসেছিল। কিন্তু মাত্র ১টা চ্যানেলের ৫ ঘন্টার প্রোগ্রামের কারণে পড়াশোনা 'উচ্ছন্নে' যাচ্ছে বলে ওটা বিক্রি করে দেয়া হয় শীঘ্রি।
আজ সকালে মেইল চেক করার সময় বন্ধু চ্যাটে এল ও জানালো আজকের দিনের বিভীষিকাময় খবরটি - সাংবাদিক সাগর সরোয়ার ও টিভি রিপোর্টার মেহেরুন রুনীর নৃশংস হত্যাকান্ড । সে বলছিল "গতকাল রাতেই সাগরকে একটি প্রেস রিলিজ পাঠিয়েছিলাম - আজকে সেটাই হাতে নিয়ে স্তব্ধ হয়ে বসে আছি।"
এইতো একদিন আগেও যারা ছিলেন সুখী দম্পতি, আজ শুধুই স্মৃতি আর ছবি। সারাদিন ফেসবুকে সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাগর-রুনী নিয়ে শোকগাথা ও স্মৃতিচারণ, তাদের ছেলে মেঘকে নিয়ে নানা কথা পড়তে পড়তে ও ছবি দেখে আমরাও শোকাচ্ছন্ন ও ভারাক্রান্ত হই বইকি।
[justify]শিশুকালে দাদুবাড়িতে থাকতে “মেলা” বলতে আমি একটা জিনিসকেই বুঝতাম। সেটা হলো গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে ঈদের দিনে হরেক রকম বাহারি জিনিসপত্রের বিশাল হাট। সপ্তাহের হাটের দিনে যেভাবে গ্রামের বাজারে ঢাকে করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে সবজির পসরা বসে ঠিক সেরকমভাবে ফেরিওয়ালারা ময়দানের পরিসীমা জুড়ে ছড়িয়ে বসতো। আর এই মেলার প্রধান লক্ষ্যবস্তুই ছিলাম আমরা মানে শিশুরা। শিশুদের আকর্ষণের জন্যে ফেরিওয়ালাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি থাকতো না। খেলনার আর মিষ্টি জাতীয় খাবারের বৈচিত্রে ভরপুর হয়ে থাকতো পুরো ঈদবেলায় সেই ময়দান।
"ভালোই, শেষ পর্যন্ত নিজেদের দেশে যাচ্ছিস", ঠিক এই কথাটাই শুনতে হয়েছিল ১১ বছরের পরিচিত, একই সাথে স্কুলে পড়া, এক বন্ধুর মুখ থেকে, যখন স্কলারশিপ নিয়ে ভারতে প্রকৌশলবিদ্যা পড়তে এসেছিলাম| প্রতিউত্তর দিতে ইচ্ছা করছিলো খুব, কিন্তু শুধু একবারই বলেছিলাম, "কোনটা যে আমার দেশ সেটা যদি তোর বোঝার ক্ষমতা থাকতো !!" আমার সাথে পড়তে আসা ভিন্ন ধর্মালম্বী বন্ধুদের কিছু শুনতে হয়েছিল কিনা জানিনা| আমাকে শুনতে হয়েছিল কারণ
"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী, আমি কি ভুলিতে পারি"
একুশের গান দিয়ে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ক্রিকেট টি-টুয়েন্টির প্রথম আসর। অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে মিনিট বিশেক আগে। লাইভ দেখাচ্ছে নতুন আসা বাংলা টিভি চ্যানেল, চ্যানেল নাইন।