সত্যি সত্যি আমাদেরও একটা ছাতি ছিল। ছাতিটা দিয়েছিল আমাদের বাবা। বাবা পেয়েছিল তার বাবার কাছ থেকে। তার বাবা পেয়েছিল তার বাবার কাছ থেকে। ইতিহাসটা এইরকম। ছাতিময়।
[justify][i]প্রতিবারই জোর করে কী-বোর্ডের সামনে বসার সময় মনে হয় আমার অস্তিত্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চারদিকে যতকিছু ঘটে যাচ্ছে তার বৃত্তান্ত টুকে রাখার আমি কে? আমার দায় কী?
প্রথমবার শালবনে গিয়ে অদ্ভুত লেগেছিল। এক পাশে চওড়া কালো ফিতার মত পিচের রাস্তাটা দিয়ে হুস হুস করে সভ্য মানুষের বাস ট্রাক ছুটছে কিন্তু রাস্তা টুকু পেরোলেই সবুজ বন। কি সুন্দর। বনের ভেতর এঁকে বেঁকে ঘুরে গেছে লাল মাটির রাস্তা। সেই পথ বেয়ে একটুখানি ভেতরে গেলেই সভ্যতার চেনা শব্দ গুলো আবছা হতে হতে মিলিয়ে যায়। তখন চারদিকে হরেক পাখির অচেনা শিস, ঝিঁ ঝিঁ পোকার তান আর হাওয়ার সরসরানি। শুকনো পাতাগুলো মাড
নিউ ইয়র্ক সিটির পাশেই একটা লম্বাটে দ্বীপ আছে লং আইল্যান্ড নামে, এবং সেখানকার স্টোনি ব্রুক ইউনিভার্সিটিতে আমার তিনটা বন্ধু নিরন্তর গবেষণার মাধ্যমে দেশের মুখ উজ্জ্বল করে যাচ্ছে। তাদের জ্ঞান সাধনায় বিঘ্ন ঘটিয়ে নিউ ইয়র্কে আমাদের প্রথম দিনটাতে আমাদের সংগ দিতে রাজী করিয়ে ফেলি। বিকাল নাগাদ স্টোনি ব্রুকের বিরাট একটা দল এসে আমাদের সাথে যোগ দেয় দুইটি গাড়ী নিয়ে, আমাদের বন্ধুদের সাথে আরো চার জন। কুন্তল ভাই আর
সমসাময়িক বেশিরভাগ বন্ধুবান্ধবের মতনই আমার বই-আসক্তির হাতেখড়ি কমিক্স দিয়ে শুরু হয়ে হুমায়ুন আহমেদ-জাফর ইকবালে গিয়ে ঠেকেছিল। বাসায় বই-পড়ার প্রচলন ছিল। মায়ের বই সংগ্রহের একটা বড় অংশজুড়ে ছিল ওপার বাংলার লেখকদের বই। আর ভাইয়া কিনত সমসাময়িক লেখক হুমায়ুন আহমেদ, মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, শাহরিয়ার কবির—এনাদের লেখা বই। মনে পড়ে বইমেলা থেকে এত বই কেনা হত যে বছরের বাকি অর্ধেকটা সেই বই পড়ে চলে যেত। তারপর চলত এর-ওর থে
কিছু ওয়েব-সাইট আর ফেইসবুকের কল্যাণে লাখো মানুষের কাছে একটা তথ্য পৌঁছে গেছে যে সেল ফোন ব্যবহার করে গোপন ক্যামেরা সনাক্ত করা সম্ভব। ঐখানে যেভাবে সনাক্তকরণের কথা বলা হয়েছে সেটা টেলিকম এ পড়াশোনা করা একজন হিসেবে আমাকে বেশ ভাবালো। সেই থেকে আমি, আমার বন্ধু পার্থ আর আবরার মিলে এই লেখাটা দাঁড় করালাম। আশাকরি অনেকের কাজে লাগবে।
আমার বন্ধু সনেট কিছুদিন আগে 'শেলটেক ক্যাম্পাস হিরো' নামের এক রিয়েলিটি শো তে অংশ নিয়েছিলো। শো এর উদ্যোক্তা চ্যানেল আই। বলতেই হবে, চ্যানেল আই'র হাতেগোনা কিছু ভালো উদ্যোগের মধ্যে এটি একটি। তো, বন্ধুত্বের খাতিরেই হোক আর জমাট সন্ধ্যায় রিমোট নিয়ে গুঁতোগুঁতি করতে করতেই হোক, এই প্রোগ্রামের বেশ কয়েকটি পর্ব দেখবার সৌভাগ্য আমার হয়েছিলো। শুরুর দিকের কোন এক পর্বে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার দারুণ একটি কথা বলেছি
[justify]আহমদ ছফার জন্ম ১৯৪৩ সালের ৩০শে জুন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে। তাঁর পিতা মরহুম হেদায়েত আলী ওরফে ধন মিয়া। মা মরহুমা আসিয়া খাতুন।
কোন একদিন..
রাতভর স্বপ্ন দেখব অনেক,
সত্যি স্বপন..
ঘুম ভেঙে যাবে,
খুব ভোরবেলাতেই..
উঠতেই দেখব
ঝিরিঝিরি রোদ্দুর..
ছোট্ট এক টুকরো
সবুজ মাঠ..
বেড়াল ছানার মত;
তুলতুলে নরম ঘাসে,
হেটে যাব বহুদুর..
দিনভর তুমুল বৃষ্টি হবে,
অঝোর ধারায়..
আমার ছোট্ট ঘরটা;
ভেসে যাবে প্রিয় যত গানে,
আর মাঝে মাঝে চা কফি তো থাকবেই..
বিকেল হতেই ছুটবো পাহাড়ে,
কিছু মেঘ ছুঁয়ে দেখব বলে..
শহুরে বিকেল-ছাদের
[justify]
বইটা পড়া অনেক আগেই। বড্ড কাঁদিয়েছিলো বেয়াড়া অক্ষরগুলো। যুদ্ধ, প্রেম, কৈশোর, বন্ধুত্ব, উত্তেজনা, বুদ্ধিমত্তা-সব মিলিয়ে নিটোল বেদনার্ত দাগকাটা পাঠোপকরণ। আমারও হাল্কা স্বপ্নালু ইচ্ছে হয়েছিলো আমার সন্তানের নাম রাশেদ থাকুক না হয়।