Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

প্রাপ্তিযোগ

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৭/২০১১ - ৪:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভেঙে পড়ার আগে নিজেকে একটু ঠেস দিয়ে দাঁড় করাতে হয় যাতে ফটোগ্রাফার ভেঙে পড়ার সবগুলো ভাঁজে ফোকাস শার্প করে নিতে পারে। ভেঙে পড়ার আগে একটু নড়েচড়ে ভেঙেপড়া সবগুলো ভাঁজে আলো ঢুকতে দিতে হয় যাতে ফটোগ্রাফার সবগুলো ভাঁজ ঠিকঠাকমতো ক্যামেরাবন্দী করতে পারে। ভেঙেপড়ার আগে একটু সোজা হয়ে ফটোগ্রাফারের রেডি-ওয়ান-টু-থ্রি শুনে ঝুপ করে ফ্রেম বুঝে একসাথে ভেঙে পড়তে হয় যাতে ভেঙেপড়ার অ্যাকশনগুলো ফটোগ্রাফিতে জীবন্ত হয়ে উঠে...


তবু কোথাও নিঃশ্বাস আছে, আছে পরিত্রান [ পর্ব এক]

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৫:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[sup]
বিলেত বাসের দিনগুলোতে ঘুরোঘুরি ছিলো ইচ্ছেমতোন। ঢিল ছুঁড়া দূরত্বে সমুদ্র, পাহাড় আর লেক থাকলে সবচে অলস মানুষ ও কি বসে থাকতে পারে? এমন অনেকদিন আমি, মুন্নী, মৃন্ময় পরিকল্পনা ছাড়াই ঘুরতে ঘুরতে পৌঁছে গেছি অচেনা কোন স্কটিশ গ্রামে- আদিগন্ত উপত্যকা সেখানে, দুশো বছরের পুরনো পাব, হাজার বছরের চার্চ, অনাবিল আকাশ আর মেঘের উদ্দামতা।


শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, প্রকাশিত খবর এবং দৈনিক আমাদের সময়ে ৩+৩ পাঠকের মন্তব্য

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৯:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খবরটি পড়ুন--
ভিকারুননিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের একজন শিক্ষক ছাত্রীর শ্লীলতাহানি করেছেন। নিপীড়িত ছাত্রীর পিতা ঐ শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। মিটিং মিছিল করছেন স্কুলের ছাত্রী-আভিভাবকগণ। স্কুল কর্তৃপক্ষ শিক্ষককে বরখাস্ত করছেন। পুলিশ উক্ত অভিযুক্ত শিক্ষককে খুঁজছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর।

বিস্তারিত পড়ুন--


টুকুন পোস্ট। ২।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৯:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১।

দীর্ঘদিনের হরতাল সামনে। ইদানীং মনে হয় আমরা প্রায় সবাই খুব অল্পই জীবন কাটাই, বাকিটা রাজনীতি।

২।


মিডিয়াভিজ্ঞতা: ০১

মির্জা এর ছবি
লিখেছেন মির্জা (তারিখ: বুধ, ০৬/০৭/২০১১ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“Betaa, I am sorry, I did not mean to be rude, but I did not sleep last night------- so I fell asleep, please don’t mind”

ওনাকে নিজের চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি সেই বিহবলতাতেই আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়!! আর তিনি কিনা চাইছেন ক্ষমা? রেকর্ডিং শেষে গাড়িতে যেতে-যেতে ঘুমে চোখ লেগে যাওয়ায় ওস্তাদ আমজাদ আলি খাঁ আমাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেলেন শুরুর কথাগুলো বলে।

-- -- -- -- --


মেঘবালিকার জন্য রূপকথা

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৭/২০১১ - ৮:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

পাগলী তোর জন্য দিগন্তে পাখির উড়ান…
পাগলী তোর জন্য জয় গোস্বামী শব্দ কুড়ান।

___________________________________________

ইশকুলের গ্রীষ্ম ছুটিতে ভাঁড়ার ঘরে বসে লুকিয়ে পড়ে ফেলা ন হন্যতে..
পুরোপুরি না বুঝেই অনেকবার শুনতে শুনতে অবেলাতেই মুখস্ত হয়ে যাওয়া সুনীলের বরুণা আর একশ আটটা নীলপদ্মের বেহিসেবী কারুকাজ।
অসীম মুগ্দ্ধতায় গেলা জেন আয়ার আর শবনম।


হরতালে নস্টালজিয়া

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৭/২০১১ - ১২:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন পর রোদ উঠলো আগামী দুকিস্তির চারদিন হরতালের সমর্থনে।

রিকশাওয়ালারা আগামী চারদিন হরতালে ভালোই কামাই করবে। বায়ুশোধনের পাশাপাশি হরতালের আরেকটা উপকার।

তবে আবুল হোসেনের কেবল একটু সমস্যা আছে। তাকে সুদূর কর্মক্ষেত্রে যেতেই হয়। অফিসে যেতে ১০ টাকা বাসভাড়ার বদলে তাকে রিকশাভাড়া গুনতে হবে প্রতি যাত্রায় ১৫০ টাকা করে।


নিখাদ হাবিজাবি

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: সোম, ০৪/০৭/২০১১ - ৮:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের স্বভাবের একটা অদ্ভুত দিক আছে। আমরা অনেকেই সবকিছু বিনিময় মুল্যে হিসাব করি। এই জিনিষটার দাম এত, ওই জিনিষটার দাম তত, এইরকম। ভারী বাজে ব্যপার। টাকায় যার মাপ হয়না সেটা যেন নেহাত খেলো, ফালতু জিনিষ । আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের বাসায় নিয়ম ছিল কেবল বড় লোকের ছেলেমেয়েরা ওনার ছেলে মেয়ের সাথে মিশতে পারবে এবং ওনাদের বাসায় যেতে পারবে। গরিব গুর্বোর ছেলেমেয়ের ওনার বাসায় প্রবেশের অনুমতি ছ


সংবিধান নিয়ে খেজুরে আলাপ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৭/২০১১ - ২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধানে বেশ অনেকখানি কাটাছেড়া আর জোড়াতালি হল আওয়ামী সরকারের ক'বছরে। ৫ম সংশোধনী বাতিল দিয়ে শুরু, আর শেষ পর্যন্ত নতুন করে ১৫তম সংশোধনী। সংবিধান কতটা সাংঘর্ষিক হল, সেই আলোচনা তো চলছেই, কিন্তু আরো একটা বিষয় আমাকে ভাবাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কি সংবিধানে একটা ব্যাকডোর তৈরী করল? অসাংবিধানিক শক্তির আসার পথকে রুদ্ধ করল, নাকি অন্য কোন অশুভ শক্তির পথ খুলে দিল?
(অনেকটাই যদি-কিন্তুর মালা গাথা, আজাইরা ভাবার মত অলস মাথা না থাকলে মাফ করবেন প্লিজ...)