Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

কিছু বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

[justify][left]বাংলা ব্যাকরণ পড়েছি সেই ৭/৮ বছর আগে। খুব প্রিয় বিষয়গুলোর একটি ছিল। তখন মাঝে মাঝে মনে হত বড় হয়ে ঢাবিতে বাংলায় পড়ব। আরো কত আকাঙ্ক্ষা ছিল তার ইয়ত্তা নাই! যদিও উচ্চ মাধ্যমিকে বা পরে ভার্সিটি ভর্তির সময় দৃঢ় সংকল্প ছিল ঢাবির ফার্মেসিতে পড়ব, চান্স পাওয়ার পরও পিতাজান ভর্তি হতে দেন নাই! যাই হোক বাজে কথা রেখে এই পোস্ট যে কারণে সে কথায় আসি। দেঁতো হাসি


মৃত্তিক

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার উচ্চতা ভীতি নেই। অনেক উঁচুতে দালানের কার্নিশে দাঁড়াতে পারি। ভীতি নেই মাকড়সা,জোঁক কিংবা সাপে। ভীতি নেই পানিতে। মাত্র সেদিন আমরা ক'জন মিলে নদীপথে যাচ্ছিলাম বেড়াতে। অনেক বছর পর নদীর কোমল শরীরে সাঁতরাতে লোভ জাগলো। পাহাড় থেকে নেমে আসা নদী গোয়াইন এর এপার থেকে ওপাড়ে গিয়ে ফিরে আসার সময় টের পেয়েছিলাম বয়স হচ্ছে, শরীর ভারী হচ্ছে, দীর্ঘদিনের অনভ্যাসে প্রিয় সাঁতার ও আমাকে সঙ্গ দিচ্ছেনা সহজে।


মার্জার মুশকিল

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ৮:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিড়াল জিনিষটা এমনিতে দূর থেকে দেখতে বেশ ভালো। দিব্যি নরম সরম, বেশ একটু বাঘ বাঘ ভাব আছে । কিন্তু মুশকিল হল, এ জাতীয় প্রাণীটি সামনে এলেই ভেতরে কেমন একটা বিজাতীয় বিদ্বেষ অনুভব করতে থাকি । বিড়ালপ্রেমীরা এই স্বীকারোক্তিতে আমার মুণ্ডু ছিঁড়ে ফুটবল খেলতে চাইলেও কিছু করার নেই। কোদালকে কোদাল বলাই উচিত। তার ওপর কোদাল নিজেই যদি তার কারন তৈরি করে তাহলে তো আরও বেশি উচিত।


টিনটিনোলজিস্ট

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ৬:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাম্প্রতিক আড্ডার ভিত্তিতে এই পোস্টটা সচলভগিনী তিথীডোরের সম্মানে দেওয়া হল হাসি

কলেজে পড়ার সময় আমরা কয়েকজন বন্ধুরা টিনটিন নিয়ে নানারকম ঘাঁটাঘাঁটি, ইন্টারনেটের সাইটে-ফোরামে গুঁতোগুঁতি করতাম। মানে শখের টিনটিনোলজিস্ট – টিনটিন-বিশারদ হয়ে উঠেছিলাম আর কি। নিজের ব্লগে বা সাইটে বইয়ের থেকে ছবি লাগানোর একটা অফিশিয়াল অনুমতিপত্রও পেয়েছিলাম হার্জের ফাউন্ডেশনের থেকে। অনেকদিন পর সেইসব গল্পগাছা আবার কিছু করার ইচ্ছা হল।


স্মৃতির কলম

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ৩:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কলম দিয়ে লিখিনা বহুদিন। না লিখতে লিখতে আঙুলের গিঁটে গিঁটে মরিচা ধরে গেছে। বাংলা ইংরেজী দুই প্রকার হাতের লেখাই জঘন্য হয়ে গেছে। কখনো একটা পৃষ্টা লিখতে হলেও ঘাম ধরে যায়, আমার লাইন হয়া যায় আঁকাবাকা আর লেখার চাপে ব্যাথাতুর থাকে কনিষ্ঠ আঙুল। স্বাক্ষর করা ছাড়া কলমের কোন কাজ নাই আজকাল। আঙুলগুলো কীবোর্ডের প্রতি এত বেশী নির্ভরশীল হয়ে গেছে যে, দুই আঙুল দিয়ে একটা কলম ধরে লেখার ধৈর্য একেবারে নেই।


টোনা-টুনির সংসার

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত মঙ্গলবার মানে ২১ জুন ছিলো আমার বাবা মায়ের বিবাহবার্ষিকী। যদি ও আমি তাদের সাথে নেই, দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছিলাম, বাবা তার বউ এর জন্য একগুচ্ছ রজনীগন্ধা নিয়ে আসছেন, আর মা যথারীতি লজ্জায় লাল হয়ে গেছেন। ছোটবেলা থেকেই বিশেষ দিনে এই একই কাহিনী দেখে আসছি। এর ব্যতিক্রম হয়নি কখনও। তখন তো বুঝতামনা কি কারণে এই ফুলটুন আনা আনি।তো যাই হোক একটু বড় হয়েই আমরা বাবাকে জিজ্ঞাসা করে ফেললাম। উনিতো আ


অ্যামেরিকা ভ্রমণঃ নিউ ইয়র্কের পথে

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৬/২০১১ - ৯:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশিদিন এক জায়গায় থাকলে আমার দমবন্ধ হয়ে আসে, তাই সামার শুরু হতেই চাইছিলাম কোথাও ঘুরতে যেতে। টেক্সাসের ত্রিরত্ন মাহদী, মঈন আর নাফি নিউইয়র্ক, বোস্টন আর ওয়াশিংটন ঘুরতে যাচ্ছে শুনে ল্যাংবোটের মত জুটে গেলাম ওদের সাথে। প্রচন্ড জ্ঞানী(নিরাপত্তার অভাবে আঁতেল ব্যবহার করা গেলো না) মাহদী সবকিছুর পরিকল্পনা কয়েকমাস আগেই করে রেখেছে, এর চেয়ে আদর্শ ব্যাপার আর কিছুই হতে পারে না। আমার শুধু কষ্ট করে নিউইয়র্কে ওদের হোটেল পর্যন্ত যেতে হবে নিজের “লিমিটেড রিসোর্স” বুদ্ধি খাঁটিয়ে।


তাকে লেখা প্রথম চিঠির পিছনের কথা

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৬/২০১১ - ১:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আসলে সব দোষ আয়নামতির। তিনি কি মনে করে জাগে সকাল, হাঁকেনা হরকরা, আসেনা চিঠি! লিখলেন আর পুরোনো অনেক কথাগুলো মনে করিয়ে দিলেন। অনেক খেঁটেখুটে তিনি লিখেছেন, পড়লেই বোঝা যায়। খাটুনি কি আমরাও কম খেটেছি সেই স্কুলজীবন থেকে!


আল কাপোনের আপন দেশে

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৬/২০১১ - ৭:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একদম এইরকমই উৎসাহ নিয়ে শিকাগোর উদ্দেশ্যে প্লেনে চড়ে বসেছিলাম। মনে আরো ফুর্তি ছিল, কারণ আমার পুরো প্লেনভাড়া ছিল মাত্র ১০ ডলার – ট্যাক্সটুকু – আসলটা ফ্রিকুয়েন্ট-ফ্লায়ার জমিয়ে কাটা। কিন্তু আমার প্ল্যানটা ছিল একটু ঘুরপথ। আমার এক বন্ধু পড়ে পারডু ইউনি’তে, সেখানেই প্রথমে গিয়ে, তার এবং এক সিনিয়রের সাথে শিকাগো যাওয়া হবে পরের দিন, ওই দাদাই ড্রাইভ করবে।


গুগল অনুবাদ, হাস্যকর নয় মোটেই

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৬/২০১১ - ১:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলা ভাষা নিয়ে আমাদের অনেক আবেগ কাজ করে। আমরা ভাষার অবমাননা সহ্য করতে পারি না। তাই গুগল অনুবাদে সম্প্রতি যখন বাংলা যোগ হল তখন সেটার অনুবাদের ফলাফল আমাদের অনেকেরই নিত্য হাস্য কৌতুকের খোরাক হয়ে দাঁড়ায় (বিশেষ করে ফেইসবুকে)। এসব হাসি তামাসার ফাঁকে ধামা চাপা পড়ে যাচ্ছে যুগান্তকারী একটি অগ্রযাত্রা। সেটাই আজ বোঝার চেষ্টা করব।

ওয়েবের শক্তি সম্পর্কে কারুরই সন্দেহের অবকাশ নেই। বিশ্বের যে কোন কোনার মানুষের সাথে নিমিষে কথোপকথন, একে অপরকে জানা সম্ভব অনায়াসেই এমন সব প্রযুক্তি আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু তাতে বাধ সাধে একটি বিষয় - ভাষা। আমরা ব্রিটিশ কলোনির বাসিন্দা বলে আমাদের একটু সুবিধা আছে। ইংরেজিটা কিছুটা হলেও জানি। ফলে বেশীরভাগ ইন্টারনেটের কন্টেন্ট বুঝতে তেমন সমস্যা হয় না। এবং এখানেই বেঁধেছে বড় একটা গোল।