ঢিসক্লেইমার: এই লেখাটা আমার উর্বর মস্তিষ্কের সাময়িক উত্তেজনা এবং কিছু দীর্ঘমেয়াদী উত্তেজনা হ্রাস করার উদ্দেশ্যে নামানো হয়েছে। কাজেই ইহার কোন তথ্যসূত্র চাইলে নিজ দায়িত্বে খুঁজিয়া লইতে হইবেক -- আমার মনে হয়, এর সূত্রগুচ্ছগুলোর কিছু অংশ আমার তথাকথিত উর্বর মস্তিষ্কে জটা পাকাইয়া রহিয়াছে।
---
যদি বলা হয় কী কাজ কর? তাহলে আমার মেয়ে হয়তো বলবে "কুকুল দেখি' -- আসলেই সে ইউটিউবে চালিয়ে রাখা কুকুরের ঘেউ ঘেউ দেখছে। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করলে আমার প্রতিষ্ঠান আর পদবী বলবো হয়তো। অর্থাৎ কাজ বলতে আমি চাকুরী বাকুরীকেই বুঝিয়ে থাকি -- এই কাজের বিনিময়ে আমি বেতন পাই। এই লেখার পয়েন্ট অব ভিউ হল, যেই কাজ কোন না কোন ভাবে সমাজে অবদান রাখে। ... ... নাহ্ ঠিক মনমত হল না ... ... আরেকবার একটু গুছিয়ে শুরু করার চেষ্টা করি:
[justify]
সকালবেলা অফিসে যাওয়ার সময় বিলবোর্ডটা চোখে পড়ে। বাসা থেকে দুই কদম দূরেই। সকালের নরম আলোও শব্দগুলোর কাঠিন্য কমাতে পারে না। আবার বিকেলে অফিস থেকে বের হয়ে রাস্তায় উঠলেও সেই একই বিলবোর্ডটাই দেখি। এই খোদ মার্কিন দেশে আমার প্রতিদিনের আসা এবং যাওয়ার রাস্তার দুদিকেই মাত্র কয়েক মাইল ব্যবধানে লাস্যময়ী নারীর বদলে আছে ক্ষুধার বিজ্ঞাপন।
বৃষ্টি ঝরাতে হলে হাত উল্টো করে প্রার্থনা করতে হয় কিংবা মেঘমল্লার গাওয়া তানসেন হতে হয় কিংবা কাদাকুদো মেখে ব্যাঙের বিয়ে দিতে হয় কিংবা মেঘ দে পানি দে বলে আব্বাসউদ্দিনের মতো জিকির করতে হয় কিংবা নিদেনপক্ষে স্বচ্ছ শাড়িপরা সিনেমার নায়িকা নাচাতে হয়...
"যদি তুমি সফল হতে পারো, তাহলে ২০১৫ সালে এটা বাস্তবায়ন হবে", বলল ডেভিড। হাত মিলিয়ে যেতে যেতে বলল "আর মনে রেখো এটা কিন্তু টপ সিক্রেট। আমরা কাউকে জানতে দিতে চাই না যে আমরা এরকম কিছু নিয়ে কাজ করছি। বেস্ট অফ লাক। আশা করি তুমি সফল হতে পারবে"। আমার হার্ট বিট কি একটা মিস হলো? এত বছরের পরিশ্রম আর গবেষণা কি সফল হতে যাচ্ছে?
আজকাল রোদন করিনা । পাছে পাঁজর পাথর ফেটে সমুদ্র প্লাবন হয় তাই রোদন করিনা আর। বহুদিন হল বোকাটে কষ্টদের বাক্সবন্দি করে সিল গালা দিয়ে আগল রেখেছি পুরে। ভেতরে তারা ফিসফাস করে সিঁদ কেটে কেটে মাথা কুটে মরে । জানেনা তো সিঁদকাঠিতে আজকাল ভেজাল থাকে ভীষণ । এখন আমার সূর্য সকালে সোনা রোদ হাসে তাই । ক্রন্দসী মেঘ বালিকারা ভোরের আলো চুরি করেনা । রোজ দিন জানালায় ডোরা কাটা চড়ুইএর এলোমেলো গান ।
মানুষ যেভাবে বাঁচে
মাছ মাংস সবই যখন টুকটাক রান্না করে খাওয়ার মত পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারছিলাম বেশ আলেকজান্ডারের মত বিজয়ানুভূতি হচ্ছিলো। কিন্তু কিছুদিন যেতেই যখন দেখলাম যাই রান্না করি, তার স্বাদ একই রকম হচ্ছে, তখন আর আগ্রহ ধরে রাখতে পারলাম না। সে এমনি রান্না যেখানে আমিষ নিরামিষের পার্থক্য ঘুঁচে যায়। কত মুরগীর মুরগী জনম বৃথা গেলো আমার হাতে পড়ে, তার ইয়ত্তা রাখে কে!
এ-ঘর থেকে সে-ঘর,
কোণার ঐ বারান্দাটা!
নাহ, এবারও না!
মার ঘর, বাবারটাও, রান্নাঘর, বারান্দা, বসার ঘর -
এমনকি খাবার টেবিলের তলাটাও দেখে ফেলে টুপুর।
ধুসস!
১) চাকরি বাকরি
রাতের আফ্রিকা
- সুমাদ্রি শেখর।
ফটোগ্রাফিতে বেশ মজার কিছু ব্যাপার আছে। এর মধ্যে আমার সব চেয়ে ইন্টারেস্টিং আর আজব লাগে লং এক্সপোজার বা লং শাটার। এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছিলাম আগে।ছবিগুলা কেমন অন্যরকম বানায় দেয়। সন্ধ্যায় বা রাতের বেলায় আলোর অভাবে শাটার স্পীড বাড়িয়ে দেয়া বা স্লো করে দিয়ে আলো ঢুকানো ছবিতে